Advertisement
০২ মে ২০২৪
Ram Janmabhoomi Trust

জ্ঞানবাপী আর মথুরা নিয়ে মন্তব্য রামমন্দির ট্রাস্টের কর্তার

বারাণসীর কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের লাগোয়া এলাকাতেই রয়েছে জ্ঞানবাপী মসজিদ। মথুরার কৃষ্ণ জন্মভূমি মন্দির সংলগ্ন এলাকায় শাহি মসজিদ। এই দুই মন্দিরের প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন ট্রাস্টের কর্তা।

Ram Temple official Comments on Gyanvapi and Shahi Idgah mosque

গোবিন্দ দেব গিরি মহারাজ। —ফাইল চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৮:২৪
Share: Save:

বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদ এবং মথুরার শাহি ইদগাহ মসজিদ নিয়ে মুখ খুললেন শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের অন্যতম শীর্ষকর্তা গোবিন্দ দেব গিরি মহারাজ। মুসলিম পক্ষের কাছে তাঁর আর্জি, জ্ঞানবাপী এবং শাহি মসজিদের অধিকার ছেড়ে দিয়ে তারা যেন যাবতীয় সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানে সহায়তা করেন। তিনি এ-ও দাবি করেন যে, যদি জ্ঞানবাপী এবং শাহি মসজিদের শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়, তবে হিন্দুরা অন্য কোনও মন্দিরের দিকে তাকাবে না।

গোবিন্দ দেব গিরি মহারাজ বলেন, “আমরা অন্য কোনও মন্দিরের দিকে তাকাতে চাই না, যদি তিনটি মন্দিরকে মুক্ত করতে পারি।” নাম না করলেও তিনি ইঙ্গিত দেন যে, অযোধ্যা ছাড়াও বাকি দু’টি মন্দির হল জ্ঞানবাপী এবং মথুরার কৃষ্ণ জন্মভূমি। হিন্দু পক্ষ আদালতে বরাবরই দাবি করে এসেছে যে, মুঘল আমলে হিন্দু মন্দির ভেঙে তৈরি করা হয় জ্ঞানবাপী এবং মথুরার মসজিদ। গত সপ্তাহেই জ্ঞানবাপী মসজিদের একটি তহখানায় পুজোর অনুমতি দিয়েছে বারাণসীর জেলা আদালত।

প্রসঙ্গত, বারাণসীর কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের লাগোয়া এলাকাতেই রয়েছে জ্ঞানবাপী মসজিদ। আর মথুরার কৃষ্ণ জন্মভূমি মন্দির সংলগ্ন এলাকায় শাহি মসজিদ। এই দুই মন্দিরের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ট্রাস্টের কর্তা তথা কোষাধ্যক্ষ গোবিন্দ দেব বলেন, “আমি জোড় হাত করে বলছি। আক্রমণকারীরা ওগুলির উপর আক্রমণ চালিয়েছে। মানুষ কষ্ট পেয়েছে। যদি তারা (মুসলিম পক্ষ) এই যন্ত্রণা লাঘব করতে পারে, তা হলে সৌভ্রাতৃত্ববোধ বৃদ্ধিতে তা সহায়ক হবে।” প্রসঙ্গত, ট্রাস্ট অযোধ্যার রামমন্দির নির্মাণ এবং দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE