বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। —ফাইল চিত্র।
চলতি বছরের শেষে পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা ভোট এবং ঘাড়ের উপর লোকসভা নির্বাচন না থাকলে, এ বছর রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ অধিবেশনের মঞ্চে বক্তৃতা দেওয়ার সুযোগ ছাড়তেন না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জি২০-র সফল আয়োজনের পরে এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
কিন্তু যে কোনও রাজনৈতিক দলের কাছেই ভোট বড় বালাই। বিশেষ করে বিজেপির একমেবদ্বিতীয়ম তারকা প্রচারক মোদী নিজেই। ফলে সংসদের বিশেষ অধিবেশন শেষ হলেই মোদীর দূত হিসাবে নিউ ইয়র্কের বিমান ধরার প্রস্তুতি নিতে পারেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। গত এক বছর মোদীর বিভিন্ন নীতিকে আন্তর্জাতিক এবং ঘরোয়া মঞ্চে তিনি ধারাবাহিক ভাবে তুলে ধরছেন। কূটনৈতিক শিবিরের মতে, জি২০-র সাফল্যকে রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ অধিবেশনে কাজে লাগিয়ে অন্য দেশের সঙ্গে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দর কষাকষি এবং
নরেন্দ্র মোদীর বিশ্বগুরু ভাবমূর্তিকে প্রতিষ্ঠা করা তাঁর অগ্রাধিকারের মধ্যে থাকবে।
আগামী বছরের গোড়ায় ভারতে বসার কথা আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান এবং ভারতের চতুর্পাক্ষিক জোট, কোয়াড সম্মেলন। তার আগে নিউ ইয়র্কের পার্শ্ববৈঠকে কোয়াডভুক্ত চার দেশের বিদেশমন্ত্রী মিলিত হবেন বলে জানা গিয়েছে। এসসিও এবং ব্রিকসভুক্ত রাষ্ট্রগুলির বিদেশমন্ত্রীদের বৈঠকও পাশাপাশি হওয়ার কথা। এসসিও সম্মেলনে ভারতের কাছে সুযোগ থাকবে ইউরেশিয়ান দেশগুলির সঙ্গে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে মত বিনিময় এবং আফগানিস্তানে শান্তি ও সুস্থিতি আনার প্রশ্নে ঐকমত্য তৈরি করার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy