Advertisement
১৮ মে ২০২৪
Self-driving cars

ভারতের রাস্তাতেই এ বার গাড়ি একা একাই চলবে!

মাসের শেষে গাড়ির চালকের বেতন গুনতে একটু বিরক্তই লাগে। অনেকেই বলেন, ‘ইস! গাড়িটা যদি চালাতে জানতাম!’ তাঁদের জন্য এ বার সুখবর। খুব শীঘ্রই এ দেশের রাস্তায় চলতে শুরু করবে চালকবিহীন গাড়ি। বিদেশে এ নিয়ে অনেক পরীক্ষানিরীক্ষা চলেছে। টেলসা মোটরস্, গুগল, নিসান, টয়োটার মতো সংস্থা ইতিমধ্যেই বিদেশের মাটিতে চালিয়ে ফেলেছে চালকহীন গাড়ি।

চালকবিহীন গাড়ি!

চালকবিহীন গাড়ি!

সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ০৮ মার্চ ২০১৭ ১২:২০
Share: Save:

মাসের শেষে গাড়ির চালকের বেতন গুনতে একটু বিরক্তই লাগে। অনেকেই বলেন, ‘ইস! গাড়িটা যদি চালাতে জানতাম!’

তাঁদের জন্য এ বার সুখবর। খুব শীঘ্রই এ দেশের রাস্তায় চলতে শুরু করবে চালকবিহীন গাড়ি। বিদেশে এ নিয়ে অনেক পরীক্ষানিরীক্ষা চলেছে। টেলসা মোটরস্, গুগল, নিসান, টয়োটার মতো সংস্থা ইতিমধ্যেই বিদেশের মাটিতে চালিয়ে ফেলেছে চালকহীন গাড়ি। এ বার বিশেষ প্রযুক্তির এই গাড়ি ভারতেও মিলবে। বিশেষ প্রযুক্তির এই গাড়ি তৈরি করেছেন খড়্গপুর, কানপুর এবং মুম্বই আইআইটি-র ছাত্রেরা।

খড়্গপুর আইআইটি-র কয়েক জন ছাত্র বিশেষ ধরনের এই গাড়িগুলো নিয়ে পরীক্ষা চালাচ্ছেন। সেখানেই তৈরি হয়েছে গাড়িগুলো। কানপুর এবং মুম্বইয়ের ছাত্রেরা নিজেদের হাতে তৈরি মডেলগুলো রাস্তায় নামিয়ে পরীক্ষা করছেন। খড়গপুর আইআইটি-র অটোনমাস গ্রাউন্ড ভেহিকল বিভাগের প্রধান দেবাশিষ চক্রবর্তী বলছেন, ‘‘দেশের মানুষ, রাস্তা— এ সব বিষয় মাথায় রেখেই ছাত্রেরা মডেল তৈরি করেছেন।’’ চালক ছাড়া রাস্তাঘাট সঠিক ভাবে শনাক্তকরণের জন্য এই গাড়িতে থাকছে বিশেষ এক ব্যবস্থা, থ্রিডি লেসর সেন্সর লিডার। এই বিশেষ লিডার তৈরি করেছেন ওই তিন আইআইটি-র ছাত্রেরাই। মুম্বই আইআইটি-র ছাত্র অঙ্কিত শর্মা বলেন, ‘‘ইন্সটিটিউটের মধ্যেই স্ক্র্যাচ থেকে আমরা এই গাড়িগুলি তৈরি করছি। কেবলমাত্র এর সেন্সর বাইরে থেকে আনা হয়েছে।’’

আরও পড়ুন- সাবধান! আপনার যে সব লেনদেন নজরে রাখছে আয়কর দফতরে

দেশ-বিদেশের অটোমোবাইল ইন্ডাস্ট্রি চালকহীন গাড়ির পরবর্তী উন্নয়নের খুঁটিনাটি নজরে রেখেছেন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE