Advertisement
০৭ মে ২০২৪
Election Commission

রবিবার আসছেন দুবে, প্রশাসনিক কর্তাদের বার্তা দিতে সোমবার বৈঠকের সম্ভাবনা

উত্তরবঙ্গে প্রথম দফা ও দ্বিতীয় দফা নির্বাচনের জন্যের জন্য কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারে আপাতত এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হচ্ছে।

বিবেক দুবে।—ফাইল চিত্র।

বিবেক দুবে।—ফাইল চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ৩০ মার্চ ২০১৯ ১৭:৫৪
Share: Save:

এ রাজ্যের বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক বিবেক দুবে রবিবার বিকেলে কলকাতায় আসছেন। আগামী ১১ এপ্রিল প্রথম দফায় ভোট উত্তরবঙ্গের দুই জেলা আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহারে। এর পর দ্বিতীয় দফায় ১৮ এপ্রিল উত্তরের তিন জেলা জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং এবং রায়গঞ্জে নির্বাচন। হাতে আর বেশি দিন সময় নেই। সে কারণে রাজ্যে পৌঁছেই সোমবার ভোট পরিচালনা, আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিষয়ে রাজ্যের পুলিশ-প্রশাসনিক কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর।

কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, ভোটকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থেকে শুরু করে নিরাপত্তা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার আগে প্রশাসনিক কর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে চান প্রাক্তন ওই আইপিএস অফিসার। এ রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের অফিসে তিনি বসতে পারেন। রাজ্যে এসে বিভিন্ন জেলায় যাওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে।

উত্তরবঙ্গে প্রথম দফা ও দ্বিতীয় দফা নির্বাচনের জন্যের জন্য কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারে আপাতত এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হচ্ছে। কলকাতা, বীরভূম এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায় যে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন রয়েছে, তাদেরকেই উত্তরবঙ্গের ভোটে পাঠানো হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট ১০ কোম্পানি বাহিনী পৌঁছেছে। উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি ব্যারাকপুর, ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্রেও এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে। বাকি কেন্দ্রীয় বাহিনী অন্যান্য জেলাতে আপাতত মোতায়েন করা হবে। কমিশন সূত্রে খবর, খুব শীঘ্রই আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে পৌঁছবে।

আরও পড়ুন: #প্রধানমন্ত্রীহিসেবদাও: ভিডিয়ো ধারাবাহিক শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তোলার চেষ্টায় তৃণমূল

আরএসএস ঘনিষ্ঠ হওয়ার অভিযোগে বিএসএফ-এর প্রাক্তন ডিজি কে কে শর্মাকে এ রাজ্যের বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তার জায়গায় ১৯৮১ ব্যাচের আইপিএস অফিসার বিবেক দুবেকে নিয়োগ করা হয়। ২০১৫ সালে অন্ধ্রপ্রদেশের এডিজি ওয়েলফেয়ার হিসেবে অবসর নেন তিনি। প্রধানত তৃণমূল এবং বামেদের আপত্তিতেই এই বদল।

আরও পড়ুন: দিল্লি দখলের লড়াই, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE