Advertisement
০৫ মে ২০২৪
Unnao

উন্নাও: ঘটনার দিন কোথায় ছিলেন কুলদীপ সেঙ্গার, অ্যাপলকে জানাতে বলল আদালত

২০০৭ সালে কুলদীপ সিংহ সেঙ্গার তাঁকে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ উন্নাওয়ের নির্যাতিতার।

কুলদীপ সিংহ সেঙ্গার। —ফাইল চিত্র।

কুলদীপ সিংহ সেঙ্গার। —ফাইল চিত্র।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ২১:১৫
Share: Save:

গণধর্ষণের দিন কোথায় ছিলেন বিজেপির বহিষ্কৃত বিধায়ক কুলদীপ সিংহ সেঙ্গার, মার্কিন সংস্থা অ্যাপলকে তা জানাতে বলল আদালত। আগামী ৯ অক্টোবর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে অ্যাপলকে। তার মধ্যেই যাবতীয় নথিপত্র আদালতে জমা দিতে হবে তাদের।

শনিবার উন্নাওকাণ্ডের শুনানি চলাকালীন শনিবার অ্যাপলকে এই নির্দেশ দেন দিল্লির একটি আদালতের বিচারক ধর্মেশ শর্মা। তবে অ্যাপলের তরফে দু’সপ্তাহের সময় চাওয়া হয়েছিল। আদালতে অ্যাপল ইন্ডিয়ার আইনজীবীর যুক্তি ছিল, ওই দিন কুলদীপ সেঙ্গার কখন, কোথায় গিয়েছিলেন, সেই সংক্রান্ত তথ্য আদৌ মজুত রয়েছে কিনা, তা দেখতে হবে আগে। আবার তথ্য খুঁজে পাওয়া গেলেও, সে গুলি কী অবস্থায় রয়েছে, আদৌ উদ্ধার করা সম্ভব কিনা, পরীক্ষা করে দেখতে হবে তা-ও, যা অত্যন্ত সময় সাপেক্ষ।

তবে এর পরেও তাঁদের দু’সপ্তাহ পর্যন্ত সময় দিতে রাজি হননি বিচারক। বরং সমস্ত তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে সংস্থার সিস্টেম অ্যানালিস্ট প্রদত্ত একটি শংসাপত্রও আদালতে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি।

আরও পড়ুন: ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্যান ও আধার সংযুক্তিকরণের সময়সীমা বাড়াল কেন্দ্র​

আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপুঞ্জে পাকিস্তানকে যোগ্য জবাব দেওয়া এই বিদিশা মৈত্র কে?​

২০০৭ সালে কুলদীপ সিংহ সেঙ্গার তাঁকে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ উন্নাওয়ের নির্যাতিতার। ২৮ জুলাই রায়বরেলী যাওয়ার পথে দুর্ঘটনার পর থেকে দিল্লিতেই রয়েছেন তিনি ও তাঁর পরিবারের লোকজন। কিন্তু সেখানে কেউ তাঁদের ঘরভাড়া দিতে রাজি হচ্ছে না বলে জানা গিয়েছে। এ দিন শুনানি চলাকালীন এই ব্যাপারেও আলোচনা করেন বিচারক ধর্মেশ শর্মা। দিল্লি মহিলা কমিশনকে নির্যাতিতা ও তাঁর পরিবারের থাকার ব্যবস্থা করে দিতে বলেন তিনি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Unnao Kuldeep Singh Sengar BJP
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE