কিছুদিন আগে সেখানে খননকাজ চালাচ্ছিল পোলিশ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস ইনস্টিটিউট ফর মেডিটেরানিয়ান অ্যান্ড ওরিয়েন্টাল কালচার। মিশরতত্ত্বের অধ্যাপক মাসিমিলানো নুজলো নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন ওই অভিযানের। নুজলো জানিয়েছেন, আপাতত পুরনো সূর্যমন্দিরটির সামান্য অংশই প্রকাশ্যে এসেছে। তবে যেটুকু এসেছে, তা মিশরের ইতিহাসের একটি নতুন দিক খুলে দিতে পারে।
পুরনো মন্দিরটি পরীক্ষা করে প্রত্নতাত্ত্বিকরা জানিয়েছেন, অন্তত সাড়ে চার হাজার বছর আগে তৈরি হয়েছিল মন্দিরটি। সেই সময়ের কিছু বেশ সুরাপাত্রও পাওয়া গিয়েছে মন্দিরের ভিতরে। পোড়া মাটির তৈরি ওই সুরাপাত্রের কোনও কোনওটির ভিতর মাটিও ভরা ছিল। নুজলো জানিয়েছেন, সেগুলি সূর্যদেবের পুজোর কোনও রীতি রেওয়াজেরও হতে পারে।
ঐতিহাসিকরা বলেছেন পুরনো সূর্যমন্দিরটি তৈরি করা হয় ন্যুসেরের সময়ের অন্তত দুই প্রজন্ম আগে। সম্ভবত পঞ্চম সাম্রাজ্যের তৃতীয় বা চতুর্থ রাজার আমলে। হয়তে সেই ফারাওয়েক ঈশ্বর হওয়ার সাধ হয়েছিল শেষ বয়সে। প্রত্নতাত্ত্বিকদের ধারণা তাড়াহুড়ো করেই সূর্যমন্দিরটি বানিয়েছিলেন তিনি। তাই পাথরের বদলে ব্যবহার করেছিলেন সহজ বহনযোগ্য মাটির ইট।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy