মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক-হুমকিকে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ! রাশিয়ার থেকে খনিজ তেলের আমদানি আপাতত বন্ধ করছে না ভারত। যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও মস্কোর ‘তরল সোনা’ সরবরাহে ছেদ না টানায় কতটা লাভবান হবে নয়াদিল্লি? ইতিমধ্যেই আর্থিক বিশেষজ্ঞ মহলে শুরু হয়ে গিয়েছে তার চুলচেরা বিশ্লেষণ। অধিকাংশেরই মত, ওয়াশিংটনের চাপে মস্কোর তেল কেনা থামিয়ে দেওয়া একেবারেই উচিত হবে না কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদী সরকারের। এর নেপথ্যে একাধিক যুক্তি তুলে ধরেছেন তাঁরা।
২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়া ইস্তক ভারতকে অত্যন্ত সস্তা দরে খনিজ তেল বিক্রি করছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। চলতি বছরের ৩০ জুন থেকে ১ অগস্টের মধ্যে ব্যারেলপ্রতি ব্রেন্ট ক্রুড বিক্রি হয়েছে ৬৯.৪৮ ডলারে। অন্য দিকে, ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট বা ডব্লিউটিআই এবং দুবাই ক্রুডের দাম ছিল যথাক্রমে ৬৮.৫৪ ও ৬৯.৩৬ ডলার। এ ছাড়া ডিএমই ওমানের দর ব্যারেলপ্রতি ৭৩.৫৮ ডলারে ঘোরাফেরা করেছে।