Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
Snipers

এগুলোই বিশ্বের অন্যতম সেরা ধ্বংসাত্মক স্নাইপার!

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১৭:৫২
Share: Save:
০১ ১০
সেনাবাহিনীতে স্নাইপারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। বছরের পর বছর ধরে যে স্নাইপারগুলো বিভিন্ন সেনাবাহিনীতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে সেগুলো দেখে নেওয়া যাক এক নজরে। ধ্বংসাত্মক ক্ষমতার দিক থেকে এগুলোকে বিশ্বের অন্যতম সেরা স্নাইপার বলা হয়ে থাকে।

সেনাবাহিনীতে স্নাইপারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। বছরের পর বছর ধরে যে স্নাইপারগুলো বিভিন্ন সেনাবাহিনীতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে সেগুলো দেখে নেওয়া যাক এক নজরে। ধ্বংসাত্মক ক্ষমতার দিক থেকে এগুলোকে বিশ্বের অন্যতম সেরা স্নাইপার বলা হয়ে থাকে।

০২ ১০
ব্যারেট .৫০ ক্যাল(আমেরিকান): প্রস্তুতকারক সংস্থা আমেরিকান ফায়ারআর্মস। ১৯৮৯ সাল থেকে বিশ্বের বিভিন্ন সেনাবাহিনীর অন্যতম সেরা পছন্দের স্নাইপার এটি। দু’টি ভ্যারিয়্যান্ট রয়েছে— এম৮২এ১ এবং  বুলপাপ এম৮২এ২। এটাকে ‘লাইট ফিফটি’ও  বলা হয়। সর্বাধিক রেঞ্জ ২.৬ কিলোমিটার। দেওয়াল ভেদ করে লক্ষ্যবস্তুকে খতম করতে পারে।

ব্যারেট .৫০ ক্যাল(আমেরিকান): প্রস্তুতকারক সংস্থা আমেরিকান ফায়ারআর্মস। ১৯৮৯ সাল থেকে বিশ্বের বিভিন্ন সেনাবাহিনীর অন্যতম সেরা পছন্দের স্নাইপার এটি। দু’টি ভ্যারিয়্যান্ট রয়েছে— এম৮২এ১ এবং বুলপাপ এম৮২এ২। এটাকে ‘লাইট ফিফটি’ও বলা হয়। সর্বাধিক রেঞ্জ ২.৬ কিলোমিটার। দেওয়াল ভেদ করে লক্ষ্যবস্তুকে খতম করতে পারে।

০৩ ১০
চেট্যাক ইন্টারভেনশন:  নিখুঁত ধ্বংসক্ষমতা, রেঞ্জের জন্য সেনাবাহিনীতে এই স্নাইপারের ব্যাপক চাহিদা। ২.৩ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুকে নিখুঁত ভাবে ধ্বংস করতে পারে। চেট্যাক এম২০০ .০৪৮ স্নাইপার বিশ্বের সেরা বলে মনে করা হয়।

চেট্যাক ইন্টারভেনশন: নিখুঁত ধ্বংসক্ষমতা, রেঞ্জের জন্য সেনাবাহিনীতে এই স্নাইপারের ব্যাপক চাহিদা। ২.৩ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুকে নিখুঁত ভাবে ধ্বংস করতে পারে। চেট্যাক এম২০০ .০৪৮ স্নাইপার বিশ্বের সেরা বলে মনে করা হয়।

০৪ ১০
এল১১৫এ৩ এডব্লিউএম (ব্রিটিশ):  এটি বোল্ট অ্যাকশন ব্রিটিশ রাইফেল। আফগানিস্তান ও ইরাক যুদ্ধে ব্যবহার করেছে ব্রিটিশ সেনাবাহিনী। এই স্নাইপারে ৫ রাউন্ড ডিট্যাচেবল ম্যাগাজিন বক্স থাকে। দিনে-রাতেও সমান দক্ষতায় কাজ করতে পারে। সর্বাধিক রেঞ্জ ১.৪ কিলোমিটার।

এল১১৫এ৩ এডব্লিউএম (ব্রিটিশ): এটি বোল্ট অ্যাকশন ব্রিটিশ রাইফেল। আফগানিস্তান ও ইরাক যুদ্ধে ব্যবহার করেছে ব্রিটিশ সেনাবাহিনী। এই স্নাইপারে ৫ রাউন্ড ডিট্যাচেবল ম্যাগাজিন বক্স থাকে। দিনে-রাতেও সমান দক্ষতায় কাজ করতে পারে। সর্বাধিক রেঞ্জ ১.৪ কিলোমিটার।

০৫ ১০
মসিন-নাগান্ত (রাশিয়া):  এটি তৈরি করে ইম্পিরিয়াল রাশিয়ান আর্মি। ১৮৯১ সালে এটির ব্যবহার শুরু হয়। বিশ্বের অন্যতম ঘাতক স্নাইপারের মধ্যে একটি। প্রতিকূল পরিবেশেও দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে পারে। সর্বাধিক রেঞ্জ ৫০০ মিটার।

মসিন-নাগান্ত (রাশিয়া): এটি তৈরি করে ইম্পিরিয়াল রাশিয়ান আর্মি। ১৮৯১ সালে এটির ব্যবহার শুরু হয়। বিশ্বের অন্যতম ঘাতক স্নাইপারের মধ্যে একটি। প্রতিকূল পরিবেশেও দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে পারে। সর্বাধিক রেঞ্জ ৫০০ মিটার।

০৬ ১০
ড্রাগুনভ এসভিডি: ১৯৫৮ সালে এটি তৈরি করা হয়েছিল। ব্যবহার শুরু হয় ১৯৬৩ থেকে। তত্কালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের সবচেয়ে ভরসাযোগ্য স্নাইপার ছিল এটি। সেমি-অটোমেটিক। ১০ রাউন্ড ডিট্যাচেবল ম্যাগাজিন বক্স রয়েছে।

ড্রাগুনভ এসভিডি: ১৯৫৮ সালে এটি তৈরি করা হয়েছিল। ব্যবহার শুরু হয় ১৯৬৩ থেকে। তত্কালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের সবচেয়ে ভরসাযোগ্য স্নাইপার ছিল এটি। সেমি-অটোমেটিক। ১০ রাউন্ড ডিট্যাচেবল ম্যাগাজিন বক্স রয়েছে।

০৭ ১০
পিএসজি১: এটি জার্মানির অন্যতম সেরা স্নাইপারের মধ্যে একটি। সেমি-অটোমেটিক। সর্বাধিক রেঞ্জ ১ কিলোমিটার।

পিএসজি১: এটি জার্মানির অন্যতম সেরা স্নাইপারের মধ্যে একটি। সেমি-অটোমেটিক। সর্বাধিক রেঞ্জ ১ কিলোমিটার।

০৮ ১০
এম ২১: ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় মার্কিন সেনার নিখুঁত ধ্বংস ক্ষমতা সম্পন্ন রাইফেলের প্রয়োজন পড়ে। তখনই আমেরিকা তৈরি করে এই স্নাইপার। ২০ রাউন্ড ডিট্যাচেবল বক্স ম্যাগাজিন রয়েছে। সর্বাধিক রেঞ্জ ৮২২ মিটার।

এম ২১: ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় মার্কিন সেনার নিখুঁত ধ্বংস ক্ষমতা সম্পন্ন রাইফেলের প্রয়োজন পড়ে। তখনই আমেরিকা তৈরি করে এই স্নাইপার। ২০ রাউন্ড ডিট্যাচেবল বক্স ম্যাগাজিন রয়েছে। সর্বাধিক রেঞ্জ ৮২২ মিটার।

০৯ ১০
এএস৫০: এটি অ্যান্টি মেটিরিয়াল রাইফেল। শুধু প্রতিপক্ষই নয়, সেনা সরঞ্জাম ধ্বংস করার ক্ষমতা রয়েছে এই স্নাইপারের। সর্বাধিক রেঞ্জ ১.৮ কিলোমিটার। ১.৬ সেকেন্ডে পাঁচ রাউন্ড গুলি বেরোয়। এ জন্যই সেনাবাহিনীতে এই স্নাইপারের কদর বেশি।

এএস৫০: এটি অ্যান্টি মেটিরিয়াল রাইফেল। শুধু প্রতিপক্ষই নয়, সেনা সরঞ্জাম ধ্বংস করার ক্ষমতা রয়েছে এই স্নাইপারের। সর্বাধিক রেঞ্জ ১.৮ কিলোমিটার। ১.৬ সেকেন্ডে পাঁচ রাউন্ড গুলি বেরোয়। এ জন্যই সেনাবাহিনীতে এই স্নাইপারের কদর বেশি।

১০ ১০
এসআর ২৫: ১৯৯০ সালে আমেরিকা তৈরি করে সেমি-অটোমেটিক এই স্নাইপারটি। আফগানিস্তান ও ইরাক যুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছে।

এসআর ২৫: ১৯৯০ সালে আমেরিকা তৈরি করে সেমি-অটোমেটিক এই স্নাইপারটি। আফগানিস্তান ও ইরাক যুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE