Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪
Business

যে সোনা কিনছেন তা আসল তো? বুঝবেন কী ভাবে

সামনেই ধনতেরস। সোনা কেনার জন্য এই দিনটি শুভ বলেই মনে করা হয়। ওই দিন সোনার তৈরি গয়না বা জিনিস কেনেন অনেকে। যে সোনা কিনছেন সেটা আসল তো? ঘরোয়া উপায়ে আসল সোনা চিনবেন কী ভাবে দেখে নিন।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ৩০ অক্টোবর ২০১৮ ১৫:১০
Share: Save:
০১ ১০
সামনেই ধনতেরস। সোনা কেনার জন্য এই দিনটি শুভ বলেই মনে করা হয়। ওই দিন সোনার তৈরি গয়না বা জিনিস কেনেন অনেকে। যে সোনা কিনছেন সেটা আসল তো? ঘরোয়া উপায়ে আসল সোনা চিনবেন কী ভাবে দেখে নিন।

সামনেই ধনতেরস। সোনা কেনার জন্য এই দিনটি শুভ বলেই মনে করা হয়। ওই দিন সোনার তৈরি গয়না বা জিনিস কেনেন অনেকে। যে সোনা কিনছেন সেটা আসল তো? ঘরোয়া উপায়ে আসল সোনা চিনবেন কী ভাবে দেখে নিন।

০২ ১০
হলমার্ক সোনার নানা রকম বিজ্ঞাপন দিয়ে সরকার দেশবাসীর উদ্দেশে সচতেনতা প্রচার চালাচ্ছে। কিন্তু তার পরেও অনেকে খরচ বাঁচাতে গিয়ে স্বর্ণকারদের ফাঁদে পড়ে নকল সোনা কিনে ফেলেন।

হলমার্ক সোনার নানা রকম বিজ্ঞাপন দিয়ে সরকার দেশবাসীর উদ্দেশে সচতেনতা প্রচার চালাচ্ছে। কিন্তু তার পরেও অনেকে খরচ বাঁচাতে গিয়ে স্বর্ণকারদের ফাঁদে পড়ে নকল সোনা কিনে ফেলেন।

০৩ ১০
আসল সোনা ২৪ ক্যারেটের। কিন্তু সেই সোনা দিয়ে গয়না তৈরি হয় না। কারণ সেটা এত নরম হয় যে, গয়না তৈরিকরা সম্ভব হয় না। গয়না তৈরির জন্য মূলত ২২ ক্যারেটের সোনা ব্যবহার করা হয়। যার মধ্যে ৯১.৬৬ শতাংশ সোনা থাকে।

আসল সোনা ২৪ ক্যারেটের। কিন্তু সেই সোনা দিয়ে গয়না তৈরি হয় না। কারণ সেটা এত নরম হয় যে, গয়না তৈরিকরা সম্ভব হয় না। গয়না তৈরির জন্য মূলত ২২ ক্যারেটের সোনা ব্যবহার করা হয়। যার মধ্যে ৯১.৬৬ শতাংশ সোনা থাকে।

০৪ ১০
সব ক্যারেটের হলমার্ক আলাদা আলাদা হয়। যেমন ২২ ক্যারেটে যে সংখ্যা থাকে তা হল ৯১৬, ২১ ক্যারেটে ৮৭৫, ১৮ ক্যারেটে থাকে ৭৫০।

সব ক্যারেটের হলমার্ক আলাদা আলাদা হয়। যেমন ২২ ক্যারেটে যে সংখ্যা থাকে তা হল ৯১৬, ২১ ক্যারেটে ৮৭৫, ১৮ ক্যারেটে থাকে ৭৫০।

০৫ ১০
সোনায় যদি লোহা মেশানো থাকে, তা হলে চুম্বক ধরলেই সেটা টেনে নেবে। সোনায় লোহা মোশানো আছে কি না, তা চুম্বক ব্যবহার করে অবশ্যই পরখ করে নিন।

সোনায় যদি লোহা মেশানো থাকে, তা হলে চুম্বক ধরলেই সেটা টেনে নেবে। সোনায় লোহা মোশানো আছে কি না, তা চুম্বক ব্যবহার করে অবশ্যই পরখ করে নিন।

০৬ ১০
বাজারে কিছু রাসায়নিক এবং অ্যাসিড আছে যেগুলো ব্যাবহার করে সোনার গুণগত মান যাচাই করা সম্ভব। ওই রাসায়নিক বা অ্যাসিড খাঁটি সোনার সংস্পর্শে এলে কোনও রকম বিক্রিয়া হয় না। কিন্তু বিশুদ্ধ না হলেই বিক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে।

বাজারে কিছু রাসায়নিক এবং অ্যাসিড আছে যেগুলো ব্যাবহার করে সোনার গুণগত মান যাচাই করা সম্ভব। ওই রাসায়নিক বা অ্যাসিড খাঁটি সোনার সংস্পর্শে এলে কোনও রকম বিক্রিয়া হয় না। কিন্তু বিশুদ্ধ না হলেই বিক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে।

০৭ ১০
সাদা চিনেমাটির একটা প্লেট নিন। সোনার গয়না তার মধ্যে ঘষে দেখুন। যদি থালার উপর কালো দাগ পড়ে তা হলে বুঝতে হবে সোনা নকল। আর যদি হালকা সোনালি রং পড়ে তা হলে বুঝতে হবে সেটা আসল।

সাদা চিনেমাটির একটা প্লেট নিন। সোনার গয়না তার মধ্যে ঘষে দেখুন। যদি থালার উপর কালো দাগ পড়ে তা হলে বুঝতে হবে সোনা নকল। আর যদি হালকা সোনালি রং পড়ে তা হলে বুঝতে হবে সেটা আসল।

০৮ ১০
একটা গভীর পাত্রের মধ্যে দু’গ্লাস জল নিন। তাতে কিনে আনা সোনার গয়না ফেলে দেখুন সেটা ভাসছে কি না। যদি ভাসে তা হলে বুঝতে হবে সেটা নকল।

একটা গভীর পাত্রের মধ্যে দু’গ্লাস জল নিন। তাতে কিনে আনা সোনার গয়না ফেলে দেখুন সেটা ভাসছে কি না। যদি ভাসে তা হলে বুঝতে হবে সেটা নকল।

০৯ ১০
হালকা কামড় দিয়ে ধরে রাখুন সোনা। যদি আসল হয়, তা হলে সোনার উপর কামড়ানোর হালকা দাগ পড়বে।

হালকা কামড় দিয়ে ধরে রাখুন সোনা। যদি আসল হয়, তা হলে সোনার উপর কামড়ানোর হালকা দাগ পড়বে।

১০ ১০
ঘামের সংস্পর্শে এলেও আসল সোনাতে কখনও ঘামের গন্ধ ধরে না। যদি ঘামের গন্ধ ধরে তা হলে বুঝতে হবে কিছু গড়বড় আছে সেই সোনায়।

ঘামের সংস্পর্শে এলেও আসল সোনাতে কখনও ঘামের গন্ধ ধরে না। যদি ঘামের গন্ধ ধরে তা হলে বুঝতে হবে কিছু গড়বড় আছে সেই সোনায়।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE