
রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘর্ষ হোক বা সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ। আধুনিক বিশ্বে লড়াইয়ের ময়দানে খেলা ঘোরাচ্ছে ড্রোন। শত্রুপক্ষের ট্যাঙ্ক বা সাঁজোয়া গাড়ি উড়িয়ে দেওয়া থেকে শুরু করে হামলাকারী হেলিকপ্টারকে মাঝ আকাশে ধ্বংস করা— সব কাজেই সিদ্ধহস্ত এই মানববিহীন উড়ুক্কু যান। ফলে যত দিন যাচ্ছে, ততই ড্রোনকে এক রকম ‘ব্রহ্মাস্ত্র’ হিসাবে গড়ে তুলতে উঠেপড়ে লেগেছে বিশ্বের তাবড় শক্তিধর দেশ।

দুনিয়ার যাবতীয় সেনা ড্রোনকে মোটামুটি ভাবে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়ে থাকে। এর মধ্যে একটি হল চালকবিহীন নজরদারি উড়ুক্কু যান। মূলত গুপ্তচরবৃত্তির কাজে এগুলিকে ব্যবহার করে ফৌজ। শত্রুর গতিবিধি জানতে এবং সীমান্ত সুরক্ষায় এর বহুল ব্যবহার রয়েছে। দ্বিতীয় শ্রেণিভুক্ত হল আত্মঘাতী ড্রোন। এ ছাড়াও ক্ষেপণাস্ত্র এবং বোমা নিয়ে উড়ে গিয়ে নিখুঁত নিশানায় হামলা করার মানববিহীন উড়ুক্কু যানও রয়েছে।