ভার্চুয়াল ছদ্মবেশ। পরিচয় চুরি করে হাজার হাজার নিয়োগ। নাম, লিঙ্কডইন প্রোফাইল, পূর্ববর্তী কাজের অভিজ্ঞতা সবই ভুয়ো। সঙ্গে সাক্ষাৎকারের নকল চিত্রনাট্যও। পিয়ংইয়ংয়ের পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির অর্থায়নের জন্য প্রয়োজন লক্ষ লক্ষ ডলার। সেই অর্থ জোগার করতে সূচ হয়ে ঢুকছে কিম সরকারের ভাড়াটে কর্মীরা। হু হু করে বেনোজল ঢুকেছে আমেরিকার তথ্যপ্রযুক্তির চাকরির বাজারে।
ক্ষেপণাস্ত্র এবং পরমাণু অস্ত্র নিয়ে উত্তর কোরিয়ার (ডেমোক্র্যাটিক পিপল্স রিপাবলিক অফ কোরিয়া) বাড়াবাড়ি নিয়ে গত কয়েক বছর ধরেই সরব আমেরিকা। রাশিয়াকে ‘বন্ধু’ বলে কাছে টেনে নেওয়ার পর থেকে আমেরিকার সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্ক তলানিতে। উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র হয়ে ওঠার উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে সুনজরে দেখেনি ওয়াশিংটন। আর তা থেকে কূটনৈতিক স্তরে সম্পর্কের এই পতন।