ওপেনার হিসাবে প্রথমেই রোহিত শর্মার নাম উঠে আসবে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে দুরন্ত ইনিংস খেলেছেন রোহিত শর্মা। উইকেটের একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে থেকে রোহিত পার্টনারশিপ করে গিয়েছেন কখনও কোহালি, কখনও লোকেশ রাহুল আবার কখনও ধোনির সঙ্গে। ফলে প্রথম ম্যাচ জিততে সমস্যা হয়নি ভারতের। এটা ছিল তাঁর কেরিয়ারের ২২তম শতরান। পরের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধেও হাফ সেঞ্চুরি করেছেন হিটম্যান।
ছ’নম্বরে থাকছেন ওয়ান অ্যান্ড ওনলি মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। ২০১৭ এবং ২০১৮ সালে ধোনির পারফরম্যান্স খুব একটা ভাল ছিল না। তবে ২০১৯টা বেশ ভাল কাটছে তাঁর। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে মাঠে নেমে নতুন বিশ্বরেকর্ড করেন ধোনি। তিনি প্রথম উইকেট রক্ষক, যিনি ৬০০টি আন্তর্জাতিক ইনিংসে উইকেট কিপিং করলেন।
২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে একা হাতে ভারতীয় দলের টপ অর্ডারকে উড়িয়ে দিয়েছিলেন পাকিস্তানের মহম্মদ আমির। সে বার মাত্র ৬ ওভার বল করে ১৬ রান খরচ করেই ডাগ আউটে পাঠিয়ে ছিলেন রোহিত, শিখর ও বিরাটকে। ইতিমধ্যেই বিশ্বকাপে সর্বাধিক উইকেট নেওয়ার তালিকায় পয়লা নম্বরে রয়েছেন তিনি। বিশ্বকাপে তাঁর ঝুলিতে রয়েছে ১০টি উইকেট। আমাদের দলের পেস ব্যাটরির দায়িত্বে থাকবেন তিনি।
দু’বছর আগে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে ভারতের বিরুদ্ধে ৮.৪ ওভারে ৮৯ রান খরচ করার পরেই ওয়াহাব রিয়াজকে কার্যত বাতিলের খাতায় ফেলে দিয়েছিলেন নির্বাচকেরা। তার পরেই অদ্ভুত ভাবে শেষ মুহূর্তে বিশ্বকাপের দলে ডাক পান ওয়াহাব। ৩৩ বছরের বাঁ হাতি এই পাক পেসার বিশ্বকাপে ভাল ফর্মে রয়েছেন। চলতি বিশ্বকাপে এখনও পর্যন্ত ৪টে উইকেট পেয়েছেন তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy