Some memorable innings by Mahendra Singh Dhoni which gave him the finisher tag dgtl
ধোনিকে ‘ফিনিশার’ বানিয়েছে এই অমর ইনিংসগুলি
মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। কঠিন পরিস্থিতিতে ঠান্ডা মাথায় দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়ার ক্ষমতা আরও একবার দেখালেন তিনি। মঙ্গলবার অ্যাডিলেডে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচে দীনেশ কার্তিককে নিয়ে রুখে না দাঁড়ালে হয়তো ব্যর্থ হয়ে যেত কোহালির সেঞ্চুরি। ‘মিস্টার কুল’ ধোনি কতটা ফিনিশার? এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক ধোনির ম্যাচ জেতানো কিছু ইনিংস।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১৭ জানুয়ারি ২০১৯ ১৭:১০
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১০৯
মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। কঠিন পরিস্থিতিতে ঠান্ডা মাথায় দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়ার ক্ষমতা আরও একবার দেখালেন তিনি। মঙ্গলবার অ্যাডিলেডে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচে দীনেশ কার্তিককে নিয়ে রুখে না দাঁড়ালে হয়তো ব্যর্থ হয়ে যেত কোহালির সেঞ্চুরি। ‘মিস্টার কুল’ ধোনি কতটা ফিনিশার? এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক ধোনির ম্যাচ জেতানো কিছু ইনিংস।
০২০৯
২০১১ সালের আইসিসি বিশ্বকাপ ফাইনাল। প্রথমে ব্যাট করে শ্রীলঙ্কা করেছিল ২৭৪। ব্যাট করতে নেমে এক সময়ে ২১.৪ ওভারে তিন উইকেট হারিয়ে ভারতের রান ছিল ১১৪। তখনই শুরু হয় ধোনি ম্যাজিক। শেষ পর্যন্ত ৭৯ বলে এমএসডি-র অপরাজিত ৯১ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন করে ভারতকে।
০৩০৯
২০০৬ সালে লাহৌরে ভারত-পাক একদিনের ম্যাচ। পাকিস্তান প্রথমে করেছিল ২৮৮ রান। বিশাল রানের টার্গেট তাড়া করে এক সময় ৮৪ রানে তিন উইকেট পড়ে যায় ভারতের। তখনই রুখে দাঁড়িয়েছিল ধোনির ব্যাট। তাঁর ৪৬ বলে ৭২ রানের ইনিংস পাঁচ উইকেটে জিতিয়েছিল দেশকে।
০৪০৯
২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি। অ্যাডিলেডে অজিরা তুলেছিলেন ২৬৯ রান। ২৩৯ রানে পাঁচ উইকেট হারিয়ে রীতিমতো চাপে পড়ে গিয়েছিল ভারতের ইনিংস। তখন জাডেজাকে সঙ্গে নিয়ে জয় নিশ্চিত করেন ধোনি। ৪৪ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি।
০৫০৯
২০০৫ সালে জয়পুরে শ্রীলঙ্কা ৫০ ওভারে তুলেছিল ২৯৮ রান। শুরুতেই সচিন ফেরেন। স্কোর একশো হওয়ার আগে আউট হন সহবাগও। কিন্তু, ‘ক্যাপ্টেন কুল’ ১৪৫ বলে ১৮৩ রানে অপরাজিত থেকে ছয় উইকেটে জেতান দলকে।
০৬০৯
২০০৫ সালে বিশাখাপত্তনমে ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি। ধোনির ১৪৮ রানের দুরন্ত ইনিংসের সুবাদে ভারত তুলেছিল ৩৫৬ রান। পাকিস্তান রান তাড়া করতে নেমে থমকে যায় ২৯৮ রানে।
০৭০৯
ধোনির সেরা ইনিংসগুলোর তালিকায় রাখতেই হবে ২০১৩ সালে পোর্ট অব স্পেনে ভারত-শ্রীলঙ্কার ম্যাচ। কঠিন পিচে ২০১ রানের টার্গেট সামনে রেখে ব্যাট করতে নেমেছিল টিম ইন্ডিয়া। সে দিন ধোনির অপরাজিত ৪৫ দলকে জিতিয়েছিল।
০৮০৯
বলতেই হবে অ্যাডিলেডে ধোনির হাফ-সেঞ্চুরির ইনিংসের কথাও। বিরাট কোহালি শতরান করলেও এক সময় চাপে পড়ে গিয়েছিল দল। কিন্তু, কার্তিককে সঙ্গে নিয়ে ঠান্ডা মাথায় ম্যাচ শেষ করেন এমএসডি। তিনি নিজে ৫৫ রানে অপরাজিত থাকেন।
০৯০৯
১৮ জানুয়ারি ২০১৯। মেলবোর্নে ১১৪ বলে ৮৭ রান করে ম্যাচ ও সিরিজ জিতল ভারত। কেদার যাদবের সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে ১২১ রানের পার্টনারশিপে ঐতিহাসিক জয় এনে দিলেন ভারতকে।