পোস্টাল আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার বা পিআইএন— এই নামের মধ্যেই এর ব্যবহারিক উদ্দেশ্য নিহিত। ডাকঘরে জমা পড়া হাজারো চিঠিচাপাটি বা পার্সেলের পাহাড় ঝাড়াই-বাছাই করে সঠিক ব্যক্তির হাতে তাঁর চিঠি, পার্সেল পৌঁছে দেওয়াই ডাককর্মীদের কাজ। তবে একই নামের অনেক ব্যক্তি থাকলে সঠিক লোকের হাতে তা পৌঁছবে কী ভাবে? সেই কাজটিই করে পিন কোড।
আমেরিকার মতো ব্রিটেনেও ষাটের দশকের মাঝামাঝি মেশিনের মাধ্যমে চিঠিপত্র বাছাই করার পদ্ধতি চালু হয়েছিল। কোডিং যন্ত্রের মাধ্যমে পোস্টাল কোডকে বিভিন্ন ধাঁচের বিন্দুতে ভেঙে দেওয়া যেত। এর পর চলত ওই ধাঁচ অনুযায়ী চিঠিপত্র বাছাই পর্ব। কায়িক শ্রমের বদলে যন্ত্রের মাধ্যমে চিঠিপত্র বাছাই চালুর পর ডাকঘরের কাজে আট গুণ দ্রুত গতি এসেছিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy