পৃথক ঘটনায় সাপের ছোবলে মৃত্যু হয়েছে তিন জনের। ভাতার থানার কুমারুন গ্রামের খেতমজুর অমৃত সিংহ (৬১) শুক্রবার গভীর রাতে বাড়িতেই সর্পদষ্ট হন। ঘুমোনোর সময়ে তাঁর ডান পায়ে সাপে ছোবল মারে। তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। শনিবার গভীর রাতে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। এই হাসপাতালেই মৃত্যু হয়েছে জহিরুদ্দিন শেখ (১৫) নামে এক ছাত্রের। তাঁর বাড়ি বীরভূমের নলহাটির মতেপুর গ্রামে। শুক্রবার রাতে বিছানায় ঘুমোনোর সময়েই তাকে সাপে ছোবল দেয়। প্রথমে রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতাল, পরে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাকে। রবিবার ভোরে তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় একডালা হাইস্কুলে সপ্তম শ্রেণির ছাত্র ছিল জহিরুদ্দিন। মেমারির বড়পলাশন গ্রামের প্রিয়া সুলতানাও (১৭) শনিবার রাতে বাড়িতে ঘুমোনোর সময়ে সর্পদষ্ট হয়। সে দশম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। রবিবার সকালে বর্ধমান মেডিক্যালে মৃত্যু হয় তার।