এ ভাবেই চিহ্নিতকরণ করা হবে টোকিও অলিম্পিকে। ছবি টুইটারের সৌজন্যে।
অলিম্পিকে এই প্রথমবার! ২০২০ সালে টোকিও অলিম্পকে নিরাপত্তার স্বার্থে প্রথমবার ব্যবহৃত হতে চলেছে ‘ফেসিয়াল রেকগনিশন সিস্টেম’। অর্থাত্, প্রত্যেকের মুখ চিহ্নিতকরণ করা হবে। সেই পদ্ধতির মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে নিরাপত্তা।
যে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে তা হল ‘নিওফেস টেকনোলজি’। যাঁদের অলিম্পিক কর্মকাণ্ডে কোনও না কোনও ভূমিকা রয়েছে, এমন প্রত্যেককে মনিটরের মাধ্যমে চিহ্নিত করা হবে। অ্যাথলিট, অফিসিয়াল, স্টাফ ও মিডিয়া, সবাইকে এর আওতায় আনা হবে। দর্শকদেরও এই নিরাপত্তা পদ্ধতির মধ্যে দিয়ে যেতে হবে কি না, তা অবশ্য স্পষ্ট নয়।
৪০টা ভেন্যু, গেমস ভিলেজ ও মিডিয়া সেন্টারে এই পরীক্ষার ব্যবস্থা থাকবে। এর ফলে ভুয়ো পরিচয়পত্র নিয়ে কেউ প্রবেশ করতে পারবেন না বলে আশা করা হচ্ছে। যা অবাঞ্ছিত ভিড় কমবে। আয়োজকরা বলেছেন, প্রচণ্ড গরমে এতে স্বস্তিও পাবেন অ্যাথলিটরা।
টোকিও অলিম্পিকের নিরাপত্তা বিভাগের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর সুয়োশি ইয়োশিতা বলেছেন, “এই প্রযুক্তি চালু করার মাধ্যমে উচ্চমানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করাই লক্ষ্য। ভেন্যুতে প্রবেশের আগে দ্রুত নিরাপত্তা যাচাই করা সম্ভব হবে এতে।” অবশ্য শহরের বাইরের ভেন্যুগুলোয় এই প্রযুক্তি চালু করা বড় সমস্যা বলে মেনে নিয়েছেন তিনি।
গত বছর পরীক্ষামূলক ভাবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছিল। তাতে দেখা গিয়েছে, প্রথাগত পদ্ধতির থেকে এটাতে দ্বিগুণ তাড়াতাড়ি কাজ হচ্ছে। এই পদ্ধতিতে প্রত্যেক অ্যাক্রিডিটেড ব্যক্তির মুখের ছবি সংগ্রহ করে রাখা হবে ডাটাবেসে। তা বিভিন্ন অ্যাক্রিডিটেশন চেকপয়েন্টে মিলিয়ে দেখা হবে।
আরও পড়ুন: বিরাট কোহালিই সেরা, কিংবদন্তি হতে ওঁর আর বেশি দেরি নেই, বলছেন ধোনি
আরও পড়ুন: মানসিক বাধা সমস্যা নয় সিন্ধুর, মত প্রকাশের
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy