
হর্ষিত রানা। —ফাইল চিত্র।
শুভমনের শতরানের পর বোলারদের দাপটে শেষ ইংল্যান্ডের ইনিংস। ২১৪ রানে শেষ হয়ে গেলেন বাটলারেরা। ১৪২ রানে জিতল ভারত।
এ বার আউট মার্ক উড। হার্দিকের বলে ক্যাচ দিলেন শ্রেয়সের হাতে।
হার্দিকের বলে স্টাম্প ছিটকে গেল রশিদের। কোনও রান না করেই সাজঘরে ফিরলেন তিনি।
একের পর উইকেট হারিয়ে চাপে ইংল্যান্ড। ৪০ রানের ব্যবধানে তিন উইকেট চলে গেল তাদের। একে একে সাজঘরে জস বাটলার, হ্যারি ব্রুক এবং লিয়াম লিভিংস্টোন। প্রথম দু’জনকে আউট করেন হর্ষিত রানা। লিভিংস্টোনের উইকেট নেন ওয়াশিংটন।
বোল্ড জো রুট। অক্ষরের বল তাঁর পায়ের সামনে পড়েছিল। ব্যাট লেগে উইকেটে লাগল বল। ২৯ বলে ২৪ রান করে আউট রুট।
এই সিরিজ়ে প্রথম বার খেলতে নেমেছিলেন ব্যান্টন। কিন্তু ৪১ বলে ৩৮ রানের বেশি করতে পারলেন না তিনি। কুলদীপের বলে খোঁচা দিলেন ব্যান্টন। ক্যাচ উইকেটরক্ষক রাহুলের হাতে।
ইংল্যান্ডের দুই ওপেনারই আউট। ফের উইকেট নিলেন অর্শদীপ। ২৩ রান করে আউট সল্ট।
অবশেষে আউট বেন ডাকেট। বড় শট খেলতে গিয়েই আউট হলেন তিনি। অর্শদীপ সিংহের নাকল বল বুঝতে পারেননি ডাকেট। রোহিত শর্মার হাতে মিড অফে ক্যাচ দিলেন। ২২ বলে ৩৪ রান করে আউট ডাকেট।
ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ড শুরু থেকেই দ্রুত রান তুলছে। ওপেনার বেন ডাকেটের পায়ে চোট। সেই নিয়েই খেলছেন তিনি। ৫ ওভারে ৪৮ রান তুলে নিল ইংল্যান্ড।
অহমদাবাদে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথমে ব্যাট করে ৩৫৬ রান তুলল ভারত। ওপেন করতে নেমে শুভমন ১১২ রান করেন। বিরাট কোহলিও রান পেয়েছেন। তিনি ৫২ রান করেছেন। শ্রেয়স আয়ার ৭৮ রান করেন। লোকেশ রাহুল ২৯ বলে ৪০ রান করেন। ইংল্যান্ডের হয়ে চার উইকেট নেন আদিল রশিদ।
হর্ষিত রানা (১৩) এবং ওয়াশিংটন সুন্দর (১৪) আউট হয়ে গেলেন। তাঁরা বড় শট খেলতে গিয়ে উইকেট দিলেন। শেষ দিকে বড় শট মারার ঝুঁকি নিচ্ছিলেন তাঁরা। হর্ষিত ছক্কাও মারেন।
২৯ বলে ৪০ রান করে আউট রাহুল। মার্ক উডের ইয়র্কার বুঝতে পারেননি তিনি। সোজা এসে বল পায়ে লাগে। মাঠের আম্পায়ার এলবিডব্লিউ দেন। রিভিউ নিলেও সিদ্ধান্ত বদল হয়নি।
জো রুটের বলে ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হলেন অক্ষর পটেল। বল বাউন্ডারি পার করাতে পারেননি ভারতীয় অলরাউন্ডার। ১২ বলে ১৩ রান করে আউট অক্ষর। ভারতের রান ৩০০ পার।
রশিদের বলে বোল্ড হার্দিক। লেগ স্টাম্পের বাইরে থেকে বল এসে লাগল অফ স্টাম্পে। অবাক হয়ে দেখলেন হার্দিক। আউট হওয়ার আগের বলেই রশিদকে পর পর দু’টি ছক্কা মেরেছিলেন তিনি। তার পরেই আউট হলেন হার্দিক।
৭৮ রান করে আউট হয়ে গেলেন শ্রেয়স। ৬৪ বলের ইনিংসে আটটি চার এবং দু’টি ছক্কা মারেন তিনি।
অর্ধশতরান করলেন শ্রেয়স। ৪৩ বলে ৫০ রান করেন তিনি। শুভমনের সঙ্গে সমান তালে রান করছিলেন শ্রেয়স। শুভমন আউট হওয়ার পর তাঁর সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন লোকেশ রাহুল।
১১২ রান করে আউট শুভমন। আদিলের বলে বোল্ড হলেন তিনি। এই সিরিজ়ে সবচেয়ে ধারাবাহিকতা দেখিয়েছেন শুভমন। প্রথম ম্যাচে ৮৭ রান করেছিলেন। দ্বিতীয় ম্যাচে ৬০ রান করেছিলেন শুভমন। অহমদাবাদে শতরান করলেন। তাঁর ইনিংসে ছিল ১৪টি চার এবং তিনটি ছক্কা।
ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শতরান করলেন শুভমন। অহমাদাবাদে ষষ্ঠ শতরান করলেন তিনি। এর আগে টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ভারতের হয়ে এই মাঠে শতরান করেছিলেন। এ বার এক দিনের ক্রিকেটেও শতরান করলেন। এই মাঠে আইপিএলেও তিনটি শতরান করেছিলেন তিনি।
২৫ ওভারে ভারত তুলল ১৬১ রান। শুভমন গিল ৮৫ রান করেছেন। রোহিত এবং কোহলি আউট হলেও ভারতকে টানছেন শুভমন এবং শ্রেয়স আয়ার।
৫২ রান করে আউট কোহলি। উইকেট নিলেন সেই আদিল রশিদ। স্টাম্পে পড়ে বল অফের দিকে যাচ্ছিল। সেই বলে খোঁচা দিলেন কোহলি। আম্পায়ার আউট দেওয়ার আগেই ক্রিজ় ছেড়ে বার হয়ে যান তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy