Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪
Cameos

বিশ্ব ক্রিকেটের সেরা পাঁচ ক্যামিও

তাঁদের সেই স্বল্প সময়ের মারকাটারি ব্যাটে পাল্টে গেল গোটা ইনিংসটাই। বিশ্ব ক্রিকেটের এমনই পাঁচ সেরা ক্যামিওয় এ বার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৩:১০
Share: Save:
০১ ০৬
ব্যাট হাতে নামলেন। গুটিকয়েক বল ক্রিজে থাকলেন। কিন্তু, তাঁদের সেই স্বল্প সময়ের মারকাটারি ব্যাটে পাল্টে গেল গোটা ইনিংসটাই। বিশ্ব ক্রিকেটের এমনই পাঁচ সেরা ক্যামিওয় এ বার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক

ব্যাট হাতে নামলেন। গুটিকয়েক বল ক্রিজে থাকলেন। কিন্তু, তাঁদের সেই স্বল্প সময়ের মারকাটারি ব্যাটে পাল্টে গেল গোটা ইনিংসটাই। বিশ্ব ক্রিকেটের এমনই পাঁচ সেরা ক্যামিওয় এ বার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক

০২ ০৬
সেরা পাঁচ ক্যামিও ইনিংসের মধ্যে প্রথমেই উল্লেখ করতে হবে ২০১৬ সালের টি২০ বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচের কথা। কলকাতার ইডেন গার্ডেন্স-এ প্রথমে ব্যাট করে ইংল্যান্ড করেছিল ১৫৫ রান। কিন্তু, দুই বল বাকি থাকতেই সেই রান টপকে চ্যাম্পিয়ন হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই জয়ের অন্যতম নায়ক ছিলেন কার্লোস ব্রেথওয়েট। করেছিলেন দশ বলে ৩৪ রান। যা অন্যতম সেরা মারকাটারি ইনিংস হিসেবে বিশ্ব ক্রিকেটে পরিচিত।

সেরা পাঁচ ক্যামিও ইনিংসের মধ্যে প্রথমেই উল্লেখ করতে হবে ২০১৬ সালের টি২০ বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচের কথা। কলকাতার ইডেন গার্ডেন্স-এ প্রথমে ব্যাট করে ইংল্যান্ড করেছিল ১৫৫ রান। কিন্তু, দুই বল বাকি থাকতেই সেই রান টপকে চ্যাম্পিয়ন হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই জয়ের অন্যতম নায়ক ছিলেন কার্লোস ব্রেথওয়েট। করেছিলেন দশ বলে ৩৪ রান। যা অন্যতম সেরা মারকাটারি ইনিংস হিসেবে বিশ্ব ক্রিকেটে পরিচিত।

০৩ ০৬
২০১৪ সালে ঢাকায় টি-২০ বিশ্বকাপ। অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথমে ব্যাট করে অস্ট্রেলিয়া করেছিল ১৭৯ রান। রান তাড়া করতে নেমে এক সময় ওয়েস্ট ইন্ডিজের দরকার ছিল ২১ বলে ৫০। শুরু হয় ড্যারেন সামির তাণ্ডব। মাত্র ১৩ বলে ৩৪ রান করে অপরাজিত থেকে থাকেন তিনি। তাঁর ইনিংসে ছিল তিনটি ছয় এবং দু’টি চার। সামির সেই ইনিংসে ভর করে দুই বল বাকি থাকতেই ম্যাচ জিতে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

২০১৪ সালে ঢাকায় টি-২০ বিশ্বকাপ। অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথমে ব্যাট করে অস্ট্রেলিয়া করেছিল ১৭৯ রান। রান তাড়া করতে নেমে এক সময় ওয়েস্ট ইন্ডিজের দরকার ছিল ২১ বলে ৫০। শুরু হয় ড্যারেন সামির তাণ্ডব। মাত্র ১৩ বলে ৩৪ রান করে অপরাজিত থেকে থাকেন তিনি। তাঁর ইনিংসে ছিল তিনটি ছয় এবং দু’টি চার। সামির সেই ইনিংসে ভর করে দুই বল বাকি থাকতেই ম্যাচ জিতে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

০৪ ০৬
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তাঁর একাধিক বিখ্যাত ইনিংস রয়েছে। তারই মধ্যে একটার কথা অবশ্যই বলতে হবে। তিনি ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেট অধিনায়ক মহম্মদ আজহারউদ্দিন। ১৯৯৯ সালে শারজায় ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ। তখন ভারতের রান ৪ উইকেটে ২৬৪। ব্যাট করতে নামলেন আজহার। মাত্র দশটি বল ব্যাট করেছিলেন। অপরাজিত ছিলেন ২৯ রানে। আজহারের সেই ইনিংসে ছিল ২টি করে চার এবং ছয়।

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তাঁর একাধিক বিখ্যাত ইনিংস রয়েছে। তারই মধ্যে একটার কথা অবশ্যই বলতে হবে। তিনি ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেট অধিনায়ক মহম্মদ আজহারউদ্দিন। ১৯৯৯ সালে শারজায় ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ। তখন ভারতের রান ৪ উইকেটে ২৬৪। ব্যাট করতে নামলেন আজহার। মাত্র দশটি বল ব্যাট করেছিলেন। অপরাজিত ছিলেন ২৯ রানে। আজহারের সেই ইনিংসে ছিল ২টি করে চার এবং ছয়।

০৫ ০৬
মইন খান। পাকিস্তানের উইকেট কিপারকে এক সময় বিশ্ব ক্রিকেটের অন্যতম বিপজ্জনক লোয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান হিসেবে দেখা হত। ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি পাকিস্তান। তখন ছয় উইকেট পড়ে গিয়েছে পাকিস্তানের। দলের স্কোর ২৩০। ৪৭তম ওভারে ব্যাট করতে নেমেছিলেন মইন। মাত্র ১২ বলে ৩১ রান করে অপরাজিত থেকে গেলেন এই পাক উইকেট কিপার। তিনটি ছয় এবং দু’টি চার। ৫০ ওভার শেষে দলের স্কোর থামল ২৭৫-এ।

মইন খান। পাকিস্তানের উইকেট কিপারকে এক সময় বিশ্ব ক্রিকেটের অন্যতম বিপজ্জনক লোয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান হিসেবে দেখা হত। ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি পাকিস্তান। তখন ছয় উইকেট পড়ে গিয়েছে পাকিস্তানের। দলের স্কোর ২৩০। ৪৭তম ওভারে ব্যাট করতে নেমেছিলেন মইন। মাত্র ১২ বলে ৩১ রান করে অপরাজিত থেকে গেলেন এই পাক উইকেট কিপার। তিনটি ছয় এবং দু’টি চার। ৫০ ওভার শেষে দলের স্কোর থামল ২৭৫-এ।

০৬ ০৬
২০১৫-এর বিশ্বকাপ। পাকিস্তানের মুখোমুখি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৪৮ ওভারে ব্যাট করতে নামলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের আন্দ্রে রাসেল। দলের রান তখন পাঁচ ইউকেটে ২৫৯। শুরু হল রাসেল ঝড়। ১৩ বলে ৪২ রানে অপরাজিত থেকে গেলেন ওই ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলরাউন্ডার। ৫০ ওভারে দলের স্কোর দাঁড়াল ৩১০। অনায়াসে ম্যাচ জেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

২০১৫-এর বিশ্বকাপ। পাকিস্তানের মুখোমুখি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৪৮ ওভারে ব্যাট করতে নামলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের আন্দ্রে রাসেল। দলের রান তখন পাঁচ ইউকেটে ২৫৯। শুরু হল রাসেল ঝড়। ১৩ বলে ৪২ রানে অপরাজিত থেকে গেলেন ওই ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলরাউন্ডার। ৫০ ওভারে দলের স্কোর দাঁড়াল ৩১০। অনায়াসে ম্যাচ জেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE