দু’টি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তোলার পাশাপাশি কৃপণ বোলিং করে নাইট শিবিরের চাপ বাড়ালেন রশিদ। তাঁর বোলিংয়ের সামনে স্বচ্ছন্দ ছিলেন না রাসেলও।
শনিবারের ম্যাচে কলকাতার হয়ে ওপেন করতে নেমেছিলেন স্যাম বিলিংস এবং সুনীল নারাইন। কিন্তু তাতে খুব একটা লাভ হয়নি।
বল হাতে রাসেল যেন হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা। পর পর চার জন ব্যাটার তাঁর বলেই আত্মসমর্পণ করলেন। তেওয়াটিয়া, মনোহর, ফার্গুসন, যশকে আউট করলেন রাসেল।
পয়েন্ট তালিকায় কলকাতা রয়েছে সপ্তম স্থানে। ছয় ম্যাচ খেলে ১০ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে গুজরাত।
দলের বেশ কয়েক জন ক্রিকেটারের ফর্ম খারাপ। এই অবস্থায় শনিবার গুজরাত টাইটান্সের বিরুদ্ধে খেলতে নামছে কলকাতা নাইট রাইডার্স।
কেকেআর ওপেনার জানিয়ে দিলেন, তিনি যে আগ্রাসী ঘরানার ক্রিকেট পছন্দ করেন, সেটাই খেলছে কেকেআর। হারের ধাক্কা সামলে ফের ঘুরে দাঁড়াবে নাইটরা।
ফিঞ্চ বলেছেন, ‘‘কেকেআর-এ সবাই বাড়ির মতো অনুভব করে। আমি দারুণ খুশি। অনেক বন্ধু পেয়েছি। বেঙ্কি মাইসোর দীর্ঘদিন সিইও রয়েছেন। এটা বড় সুবিধা।’’
তিন থেকে পাঁচ নম্বরে থাকা তিনটি দল যথাক্রমে রাজস্থান, লখনউ এবং হায়দরাবাদ। এই তিন দলের সংগ্রহ ৮ পয়েন্ট।
শেষ পর্যন্ত ব্যাট করে সোমবার দলকে জেতাতে না পেরে হতাশ কলকাতা নাইট রাইডার্সের নতুন অধিনায়ক শ্রেয়স আয়ার।
প্রথম চার ম্যাচের মধ্যে তিনটিতে জিতেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কিন্ত তার পরে হারের হ্যাটট্রিক হয়েছে দলের।