১) টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই মলিনার বডি ল্যাঙ্গোয়েজ অনেক কনফিডেন্ট। ডাগ আউটে ওঁর চলাফেরা দেখেই বোঝা যাচ্ছে কলকাতার নতুন কোচের কনফিডেন্স লেভেল খুব বেশি। সহজে হার মেনে নেবেন না।
২) এটিকের আগের কোচ হাবাসের স্ট্র্যাটেজি ছিল আল্ট্রা ডিফেন্সিভ। যেখানে বল পজেসন রেখে কাউন্টার অ্যাটাকে গোলের রাস্তা তৈরি হত। মলিনার স্ট্র্যাটেজি সেখানে ডাইরেক্ট ফুটবলে জয় ছিনিয়ে আনা।
৩) দু’টো অর্ধের জন্য দু’রকম ট্যাকটিক্স নিয়ে নামছেন। বিরতির আগে দুই উইঙ্গার সামিঘ দ্যুতি ও জাভি লারাকে দিয়ে আক্রমণে ঝড় তুলছেন। দ্বিতীয়ার্ধের মাঝামাঝি সেই কৌশল বদলে খেলাটাকে একটু স্লো করছেন। এই সময় হিউম মিডল করিডরে নেমে আসছেন ডিফেন্সে চাপ কমাতে।
৪) ডিফেন্সের সঙ্গে মাঝমাঠ আর মাঝমাঠের সঙ্গে আক্রমণের একটা সমন্বয় সব সময় রাখছেন। যেখানে বোরহাকে বাড়তি দায়িত্ব সঁপে দিয়েছেন।
৫) খেলার ধরন দেখে মনে হচ্ছে এটিকে কোচ দেবজিৎকে হয়তো সুইপার-কিপার হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছেন। নিজে কিপার ছিলেন। কিন্তু তাঁকে বুঝতে হবে দেবজিৎ বক্সের মধ্যে যতটা ভাল বক্সের বাইরে ততটা নয়।
৬) পরিবর্তন নিতে কখনও কখনও দেরি করে ফেলছেন। প্রথম ম্যাচে লেফট ব্যাকে রবার্ট শুরু থেকেই অজস্র ভুল করছিল। কিন্তু ওকে তুলতে দেরি করেছেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy