—ফাইল চিত্র।
তারকাহীন দল নিয়ে নেমেও শনিবার থেকে মরসুমের দ্বিতীয় ক্রিকেট ডার্বিতে মানসিক ভাবে এগিয়ে থেকেই নামছে ইস্টবেঙ্গল। ঋদ্ধিমান সাহা, অশোক ডিন্ডাদের নিয়ে গড়া মোহনবাগানই এই ম্যাচে বেশি চাপে থাকবে। চার দিনের এই ম্যাচ সরাসরি না জিততে পারলে মোহনবাগানের ফাইনালে ওঠা সম্ভব না। ইস্টবেঙ্গল কিন্তু এতটা চাপে নেই। তারা প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থেকে ম্যাচ ড্র রাখতে পারলেই উঠে পড়বে স্থানীয় ক্রিকেটের সেরা টুর্নামেন্টের ফাইনালে।
এ বার তারকাহীন দল নিয়েও দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখিয়ে চলেছে ইস্টবেঙ্গল। মরসুমে দু’টো ট্রফি জিতেছে অর্ণব নন্দীর দল। গত মাসে প্রথম ডিভিশন লিগে মরসুমের প্রথম ডার্বিতে তারা মোহনবাগানকে হারিয়েছিল। এ বার ঋদ্ধিমানদের সামনে সেই হারের বদলা নেওয়ার সুযোগ। কিন্তু আবহাওয়ার যা পূর্বাভাস, তা মিলে গেলে পুরো চার দিন ম্যাচ হওয়াটাই কঠিন। তাই মোহনবাগান শিবিরের আশঙ্কা, বৃষ্টি বাধ সাধলে তাদের সরাসরি জয়ের সম্ভাবনা কমে যাবে। আর এই ম্যাচ না জিতলে গত বারের সুপার লিগ চ্যাম্পিয়নদের এ বার ফাইনালেই ওঠা হবে না। ইস্টবেঙ্গেলের যেখানে দুই ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট, সেখানে মোহনবাগানের দুই ম্যাচে দশ। রঞ্জি ট্রফির নিয়মে হওয়া এই টুর্নামেন্টে সরাসরি জিতলে ৬ পয়েন্ট। প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থেকে ড্র করলে তিন পয়েন্ট ও বোনাস নিয়ে সরাসরি জিতলে সাত পয়েন্ট। ড্র ম্যাচে প্রথম ইনিংসে পিছিয়ে থাকা দল পায় এক পয়েন্ট। দু’টি গ্রুপের প্রতিটি থেকে একটি করে দল ফাইনালে উঠবে। অর্থাৎ শনিবার থেকে ইডেনের ম্যাচই কার্যত সেমিফাইনাল।
অন্য গ্রুপে আবার হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চার দলের মধ্যেই। কালীঘাট, তপন মেমোরিয়াল, বড়িশা স্পোর্টিং ও গতবারের রানার্স ভবানীপুর ক্লাবের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy