গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
রাজ্যে দৈনিক সংক্রমণ এবং সুস্থতার ব্যবধান আরও কমল শুক্রবার। গত পাঁচ দিন ধরে এই দুইয়ের মধ্যে ক্রমে ব্যবধান কমার প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। অন্য দিকে, সংক্রমণের হার কম হওয়ায় কিছুটা স্বস্তি ফিরলেও, দৈনিক সুস্থতা কমতে থাকায় একটা উদ্বেগ তৈরি হচ্ছে।
রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের শুক্রবারের প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৪৮৯ জন। সেখানে দৈনিক সুস্থতার সংখ্যা ৩ হাজার ৪৯৬। রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪ লক্ষ ৭৩ হাজার ৯৮৭। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪ লক্ষ ৪১ হাজার ১০০ জন।
দৈনিক সংক্রমণ যেমন কমছে, তেমনই দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাটাও শুক্রবার ফের ৫০-এর নীচে নেমেছে। ২২ নভেম্বর থেকেই দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাটা ৫০-এর নীচে নেমে গিয়েছিল। কিন্তু গত দু’দিন ফের সংখ্যাটা ৫০-এর উপরে উঠে যায়। শুক্রবার তা কমে হয় ৪৬।
দৈনিক সংক্রমণ যেমন কমছে, তেমনই দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাটাও শুক্রবার ফের ৫০-এর নীচে নেমেছে। ২২ নভেম্বর থেকেই দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাটা ৫০-এর নীচে নেমে গিয়েছিল। কিন্তু গত দু’দিন ফের সংখ্যাটা ৫০-এর উপরে উঠে যায়। শুক্রবার তা কমে হয় ৪৬।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন।)
দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে শীর্ষস্থানেই রয়েছে কলকাতা। গত ২৪ ঘণ্টায় এই জেলায় নতুন করে আক্রান্ত হন ৮৯৩ জন। তার পরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। এখানে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৫৮ জন। এর পর রয়েছে নদিয়া(২৩৯), দক্ষিণ ২৪ পরগনা(২৩০), হুগলি(১৯৮)।
দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে শীর্ষস্থানেই রয়েছে কলকাতা। গত ২৪ ঘণ্টায় এই জেলায় নতুন করে আক্রান্ত হন ৮৯৩ জন। তার পরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। এখানে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৫৮ জন। এর পর রয়েছে নদিয়া(২৩৯), দক্ষিণ ২৪ পরগনা(২৩০), হুগলি(১৯৮)।
মৃত্যুর সংখ্যার নিরিখেও কলকাতা পয়লা নম্বরে। গত ২৪ ঘণ্টায় এখানে মৃত্যু হয়েছে ১৬ জনের। উত্তর ২৪ পরগনায় মৃত্যু হয়েছে ১২ জনের।
আশার আলো এই যে, গত কয়েক দিন ধরে ‘পজিটিভিটি রেট’ বা সংক্রমণের হার একটু একটু করে কমছে। শুক্রবার সংক্রমণের হার ৭.৭৩ শতাংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy