ছবি: সংগৃহীত।
আগে আবেদন করা হয়েছিল দেশের বণিক মহলের কাছেই। কিন্তু যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের তৈরি ইলেকট্রনিক মাস্কের ব্যাপারে তাদের সাড়া পাওয়া যায়নি। অথচ আগ্রহ দেখিয়েছে বাইরের দেশ। তাই ওই মাস্কের স্বত্ব মার্কিন দেশে চলে যাচ্ছে বলে বুধবার এক ওয়েবিনারে জানান যাদবপুরের উপাচার্য সুরঞ্জন দাস।
যাদবপুরের ইনস্ট্রুমেন্টেশন বিভাগ একটি ইলেকট্রনিক মাস্ক বা বৈদ্যুতিন মুখাবরণ তৈরি করেছে। উপাচার্য জানান, এই মাস্কের সংস্পর্শে এলে তার তড়িৎ-চৌম্বকীয় শক্তির প্রভাবে ভাইরাস মরে যাবে। এই প্রযুক্তি নিয়ে হিউস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষক ‘স্টার্ট আপ’ তৈরি করতে চেয়েছেন। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কিছু দিনের মধ্যেই ‘মউ’ বা সমঝোতাপত্র স্বাক্ষর করা হবে।
সুরঞ্জনবাবুর আক্ষেপ, ওই মাস্কের পেটেন্টের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে রাজ্যের প্রতিটি বণিকসভার কাছে আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু সাহায্য মেলেনি। ‘‘ছাত্রছাত্রীদর কারিগর হিসেবে গড়তে বিশ্ববিদ্যালয়ের যেমন ভূমিকা আছে, তেমনই দায়িত্ব আছে এখানকার শিল্পপতি এবং বিভিন্ন বণিকসভারও,’’ বলেন সুরঞ্জনবাবু। ওয়েবিনারের অন্যতম বক্তা শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য ছিল, শিক্ষা ও শিল্প ক্ষেত্রের সমন্বয়ের বিষয়ে রাজ্যের শিল্পোদ্যোগীরা যদি এগিয়ে এসে রূপরেখা তৈরি করে দেন, তা হলে বিষয়টি সফল হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy