এসএসকেএম হাসপাতালে পৌঁছল কিশোরীর অঙ্গ। ছবি: শৌভিক দে
পশ্চিম ও পূর্ব বর্ধমান, হাওড়া, হুগলি— চার জেলার পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় রাখছিল কলকাতা। কারণ, এসএসকেএমের একদল চিকিৎসক দুর্গাপুরের বেসরকারি হাসপাতাল থেকে নিয়ে আসবেন মস্তিষ্কের মৃত্যু-হওয়া ১৩ বছরের কিশোরী মধুস্মিতা বায়েনের দু’টি কিডনি ও লিভার। তাই গড়তে হবে ‘গ্রিন করিডর’।
রবিবার সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে দুর্গাপুর থেকে অঙ্গ নিয়ে রওনা দেয় অ্যাম্বুল্যান্স। ২ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে বুদবুদ পর্যন্ত দশটি মোবাইল টিম-সহ নামে শ’দুয়েক পুলিশ। পূর্ব বর্ধমানের নানা মোড় সাময়িক ভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়।
হুগলির বিভিন্ন জায়গায় সাময়িক ‘নো-এন্ট্রি’-র পাশাপাশি ফাঁকা রাখা হয় ডানকুনি টোল প্লাজার ‘ভিআইপি লেন’।
হুগলি পার করে হাওড়ায় ৬ নম্বর জাতীয় সড়কের তিন কিলোমিটার অংশও ‘গ্রিন করিডর’ করা হয়। বিদ্যাসাগর সেতু হয়ে অ্যাম্বুল্যান্স এসএসকেএমে পৌঁছয় রাত ৯টা ৩৫ মিনিটে। দুর্গাপুর থেকে ১৭২ কিলোমিটার পথ পেরোতে সময় লেগেছে মাত্র ১ ঘণ্টা ৫৫ মিনিট। রাতেই শুরু হয় তিন জনের দেহে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের কাজ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy