ছবি: পিটিআই
বাহান্নয় পড়লেন আমির ‘দঙ্গল’ খান। জন্মদিনেও কিন্তু কড়া মিঠে কথায় ভরিয়ে দিলেন তিনি। বিশেষ সাংবাদিক বৈঠকে কী বললেন আমির?
রাজনীতি? কভি নেহি
‘‘না, কোনও দিন রাজনীতি নয়। ওটা আমার জায়গাই নয়।’’ কে বলছেন, না ‘সত্যমেব জয়তে’ থেকে ‘রং দে বসন্তী’ করা সেই মানুষটা! বললেন, ‘‘আমার কথা আমি পরদায় বলব, ওখানেই আমি সবচেয়ে ক্রিয়েটিভ হতে পারি!’’
ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ডে ‘না’
‘দঙ্গল’ জাতীয় পুরস্কার পেলেই বা তাঁর কী! , ‘‘যাবই না নিতে।’’ শোনা যায়, অভিমান বা রাগটা নাকি সেই নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি থেকে। ‘রঙ্গিলা’ বনাম ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া...’ লড়াইয়ে একটি সর্বভারতীয় পুরস্কারের মুকুট যায় শাহরুখের মাথায়। সেই গোঁসা এখনও?
মায়ের করা কাবাবেই...
দঙ্গল-কন্যারাও হাজির আমির-তলবে! মহাবীর ফোগতও।
‘‘দিনটা কাটবে পরিবারের লোকজন আর ওঁদের সঙ্গে,’’ জানালেন আমির। অপেক্ষায় থাকবেন, মায়ের গিফ্ট-এর জন্য! আমির-জননী যে ছেলের জন্মদিনে শিক-কাবাব রাঁধেন নিজের হাতে। এবারও তাই।
নেপোটিজমের বলিউড
কঙ্গনা-কর্ণ বিতর্ক ধাওয়া করল আমিরকেও। কর্ণ জোহর হলেন ‘ফ্ল্যাগ বেয়ারার অব নেপোটিজম’, রানাওয়াতের এই মন্তব্যে আপনার মত? এ নিয়ে কিছু বললেন না বটে, তবে ‘নেপোটিজম’ নিয়ে কথাটা যে এড়িয়ে গেলেন, তা-ও নয়! ‘‘দেখুন, যাকে আপনি ভালবাসেন, তাকে সাহায্য করাটা মানুষের সাধারণ স্বভাব, আবেগও। তবে তার মানে এই নয়, এই ভালবাসার জনটিকে পরিবারের হতে হবে। আমি
এই সব আবেগ থেকে কাজের জায়গাকে দূরেই রাখি। দিনের শেষে, আমার দায়িত্বটা কিন্তু দর্শকের প্রতি।
আরও পড়ুন: মহিলা ফুটবলারের চরিত্রে ঊষসী
খান খান মোলাকাত
দু’বার দেখা হয়েছে আমির-শাহরুখের। একবার বন্ধুর পার্টিতে। অন্যবার, শাহরুখের বাড়ির গেট-টুগেদার-এ। কাজের কথা তেমন হয়নি। আড্ডা হয়েছে নাকি, যেমন হয় ‘বন্ধুতে-বন্ধুতে’! মন্তব্যের পাশে একটা ‘স্মাইলি’ যদি দেওয়া যেত!
বিগ বি-র সঙ্গে প্রথমবার
‘ঠগস অব হিন্দোস্তান’-তে এই প্রথমবার ওঁরা দু’জন। বিগ বচ্চন এবং আমির। প্রচণ্ড উত্তেজিত তাই। ‘‘এখনও আমি ওঁর কাছে অনেক কিছু শিখতে পারব,’’ আশায় বাঁচেন আমির। তা হলে পরের ছবিতে ‘দঙ্গল’ খান শিক্ষকের চেয়ার থেকে একেবারে ছাত্রের বেঞ্চিতে!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy