Advertisement
২৭ এপ্রিল ২০২৪
Presents

মেয়াদি ফান্ড

যখন-তখন টাকা তুলতে না-চাইলে আপনার পক্ষে বেশ কাজের হতে পারে এই ফান্ড। তবে হ্যাঁ, অসুবিধাগুলিও গোড়া থেকে জেনে রাখা ভাল।পরিস্থিতি বুঝে ইচ্ছে মাফিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা? না কি নির্দিষ্ট সময়ের গণ্ডিতে বেঁধে থেকে চুপচাপ অপেক্ষা করা? কোনটা পছন্দ আপনার?বেশির ভাগ জনেরই পছন্দ সম্ভবত প্রথমটি। এঁরা বলবেন, অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নেওয়াই জটিলতা এড়িয়ে এগোনোর সবচেয়ে ভাল কৌশল। সুতরাং নির্দ্বিধায় ভোট প্রথমটায়। কিন্তু ধরুন কেউ মনে করেন, মাঝপথে কোনও রকম পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সিদ্ধান্ত বদলের ঝক্কি তিনি বইতে চান না। বরং সবুরে মেওয়া ফলার আশায় নির্দিষ্ট সময় অপেক্ষা করা তাঁর পক্ষে সুবিধাজনক। তা হলে তিনি ঝুঁকবেন দ্বিতীয়টির দিকে।

নীলাঞ্জন দে
শেষ আপডেট: ২৯ জানুয়ারি ২০১৫ ০১:৫১
Share: Save:

পরিস্থিতি বুঝে ইচ্ছে মাফিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা? না কি নির্দিষ্ট সময়ের গণ্ডিতে বেঁধে থেকে চুপচাপ অপেক্ষা করা? কোনটা পছন্দ আপনার?

বেশির ভাগ জনেরই পছন্দ সম্ভবত প্রথমটি। এঁরা বলবেন, অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নেওয়াই জটিলতা এড়িয়ে এগোনোর সবচেয়ে ভাল কৌশল। সুতরাং নির্দ্বিধায় ভোট প্রথমটায়।

কিন্তু ধরুন কেউ মনে করেন, মাঝপথে কোনও রকম পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সিদ্ধান্ত বদলের ঝক্কি তিনি বইতে চান না। বরং সবুরে মেওয়া ফলার আশায় নির্দিষ্ট সময় অপেক্ষা করা তাঁর পক্ষে সুবিধাজনক। তা হলে তিনি ঝুঁকবেন দ্বিতীয়টির দিকে।

তাত্‌পর্যপূর্ণ ভাবে হালে মিউচুয়াল ফান্ডের দুনিয়ায় এই দ্বিতীয় রাস্তাটাই যেন বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। নতুন যে-সব ফান্ড বাজারে আসছে, সেগুলির ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে ওপেন-এন্ডের তুলনায় চাহিদা বেশি ক্লোজ-এন্ড বা মেয়াদি ফান্ডগুলির। ব্যবসা বাড়ানোর কৌশল হিসেবে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট সংস্থাগুলিও এখন এগুলিকে তুরুপের তাস করছে। যেখানে টাকা ঢালার পরে ফান্ডের মেয়াদ শেষ না-হওয়া পর্যন্ত লগ্নিকারীর হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকা ছাড়া তেমন কিছু করার থাকে না। বাজারে এ রকম বহু ভাল মেয়াদি ফান্ডও এসেছে। তবে কোনও কিছু নিয়ে বেশি উন্মাদনা দেখলেই প্রশ্ন জাগে, এটা চলতি স্রোতে গা-ভাসানো নয় তো? এই মাত্রাতিরিক্ত ঝোঁক ক্লোজ-এন্ড ফান্ডের সুবিধার পাশাপাশি অসুবিধার দিকগুলি মাথায় রেখেও তৈরি হচ্ছে তো? গ্রাহকেরা কি আদৌ সবিস্তার জানেন তার অসুবিধার কথা? চলুন একটু খতিয়ে দেখি।

চাহিদা কেন বেশি?

ইকুইটি ফান্ডের কথাই ধরুন। মাঝেমধ্যে পড়লেও সাধারণ ভাবে শেয়ার বাজার এখন উঁচুতে। এটা ভাল। কিন্তু তাতে আবার বাজার নামার আশঙ্কাও তৈরি হয়। কী কারণে বা কখন তা নামবে তা ‘দেবাঃ ন জানন্তি’। কাজেই অনিশ্চয়তা থাকছেই। অথচ এটা নিশ্চিত যে, আগামী দিনে মোদী সরকার যদি সত্যিই আর্থিক সংস্কারগুলি বাস্তবায়িত করে, তা হলে বাজার আরও বাড়বে। ফলে এই পরিস্থিতিতে নির্দিষ্ট সময় ধরে টাকা ফান্ডে লাগিয়ে বসে থাকাই ভাল বলে মনে করছেন অনেক লগ্নিকারী।

আবার ডেট বা ঋণপত্র ভিত্তিক ফান্ডের ক্ষেত্রেও দোলাচল রয়েছে। বাজারে সুদ কমলে ঋণপত্রের মূল্য বাড়ে। ফান্ডে লগ্নিকারীদের পোয়াবারো হয়। এ ক্ষেত্রে অনেক দিন ধরেই সকলে বুঝতে পারছেন, মূল্যবৃদ্ধির হার কমলে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক আরও সুদ কমাবে। ক’দিন আগে তা কমেওছে কিছুটা। কিন্তু রিটার্ন বাড়ানোর সুযোগ কখন, কতটা বেশি পকেটে পোরা যায়, তার জন্য অপেক্ষা করা ছাড়া গতি নেই।

আর লগ্নিকারীদের এই মানসিকতাকেই পুঁজি করছে ফান্ড সংস্থাগুলি। যে কারণে নানা ধরনের মেয়াদি ফান্ড ঝুলি থেকে বার করছে তারা। জোর দিচ্ছে সেগুলির বিপণনে। ফলে দ্রুত বাড়ছে বিক্রি।

সংস্থাগুলি অবশ্য আরও একটি কারণে এই ফান্ডকে তুলে ধরতে চায়। সেটা হল, মেয়াদ নির্দিষ্ট থাকায় এখানে হুট করে অনেক লগ্নিকারীর একসঙ্গে ইউনিট বেচে বেরিয়ে যাওয়া মুশকিল। যা ওপেন-এন্ড ফান্ডে আকছার ঘটে। আর মাঝপথে বিক্রির সুযোগ অনেক কম থাকায় মেয়াদি ফান্ডের তহবিল কখনওই তেমন কমে যায় না। এতে সংস্থাগুলির সুবিধা হয়। তহবিল কমে না-যাওয়ায় ফান্ড ম্যানেজার ইচ্ছেমতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে তা খাটিয়ে রিটার্ন বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারেন।

চরিত্র বিচার

এ বার দু’ধরনের ফান্ডের বৈশিষ্ট্যগুলো একটু জেনে নিই—

ক্লোজ-এন্ড ফান্ড:

তহবিল খাটে নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য। যাকে বলে ‘লক-ইন-পিরিয়ড’।

মেয়াদ পূর্ণ হলে ফান্ড ভাঙানো হয় এবং রিটার্ন হাতে আসে লগ্নিকারীর।

ফান্ড সংস্থা কোনও কোনও মেয়াদি ফান্ডকে শেয়ার বাজারে নথিবদ্ধ করে।

সেগুলির ক্ষেত্রে বাজারের মাধ্যমেই ইউনিট মাঝপথে বিক্রি করে দেওয়া যায়। তবে সেই প্রক্রিয়া খুব ঝক্কির। ফান্ড সংস্থা সাধারণত কোনও দায় নেয় না। এ ছাড়া, মাঝপথে ইউনিট বেচতে গেলে বেশিরভাগ সময় ক্রেতাও পাওয়া যায় না। ফলে এই বিক্রির চল খুব কম।

কিছু ক্লোজ-এন্ড ফান্ড মেয়াদ শেষে ওপেন এন্ড ফান্ডে রূপান্তরিত হয়। তখন সেগুলির ইউনিট যে-কোনও সময়ে কেনাবেচা করা যায়।

মেয়াদি ফান্ডের তহবিল বাড়ানোর ব্যাপারে লগ্নিকারীকে বিশেষ মাথা ঘামাতে হয় না।

বিক্রির উপযুক্ত সময় নিয়েও মাথাব্যথা থাকে না।

সঞ্চয়ের ক্ষেত্রে বেশি ঝক্কি-ঝামেলা না-চাইলে, এই ফান্ড মন্দ নয়।

ভবিষ্যতে বাজার বাড়ার সম্ভাবনা থাকলে, সেই অনুযায়ী মেয়াদি ফান্ড বাছেন অনেকে।

একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ পরে কোনও কিছু বাবদ খরচ মেটানোর কথা থাকলেও ওই মেয়াদি ফান্ডে লগ্নি করে রাখা যায়। যেমন, ছেলেমেয়ের উচ্চশিক্ষা, বিয়ে ইত্যাদি।

ওপেন-এন্ড ফান্ড:

এর নির্দিষ্ট কোনও মেয়াদ নেই। যখন ইচ্ছে ইউনিট কেনা বা বেচা যায়।

যদি দেখেন ন্যাভ হুড়মুড়িয়ে পড়ছে এবং মনে হচ্ছে যে, ফান্ড খারাপ রিটার্ন দিতে পারে, তা হলে যে-কোনও সময়ে তা ভাঙিয়ে বেরিয়ে আসা সহজ।

কোন ফান্ড ভাল রিটার্ন দিচ্ছে, তা বিচার করে তবে সেখানে টাকা ঢালার সুবিধা আছে এখানে।

এখানে অবশ্য লগ্নিকারীকে কিছুটা তত্‌পর থাকতে হয় যে, তাঁর ফান্ডের ন্যাভ ঠিক মতো বাড়ছে কি না। কারণ বাজার ওঠা সত্ত্বেও যদি তহবিল সে ভাবে না-বাড়ে, তা হলে বুঝতে হবে ভুল ফান্ড বাছা হয়েছে।

পায়ে বেড়ি

অতএব বিষয়টা হচ্ছে, ওপেন-এন্ড ফান্ডে ইউনিট কেনা বা বিক্রির নির্দিষ্ট কোনও সময় নেই। যখন ইচ্ছে কিনলেন। আবার সময় বুঝে বেচে দিলেন।

এর ঠিক উল্টো ক্লোজ-এন্ড ফান্ড। যেই কিনলেন, অমনি আপনার পায়ে বেড়ি পড়ল। চাইলেও সব সময়ে মেয়াদ শেষের আগে ইউনিট বেচে বেরিয়ে আসতে পারবেন না। সে আপনার রিটার্ন মনের মতো বাড়ুক বা না-বাড়ুক। আগেই বলেছি, এই ফান্ড শেয়ার বাজারে নথিভুক্ত থাকলে, তা মেয়াদ শেষের আগে বিক্রি করা যেতে পারে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এর ক্রেতা পাওয়া মুশকিল হয়। কারণ ক্লোজ-এন্ড ফান্ড বলে এর ইউনিটের চাহিদা থাকে না। তা ছাড়া, মাঝপথে তা হুট করে বেচাও ঝক্কির। কারণ ফান্ড সংস্থা অনেক সময়েই সেই দায়িত্ব নেয় না। ফলে আপনাকেই হয়তো শেয়ার বাজারে বিক্রির জন্য দৌড়দৌড়ি করতে হবে। যা সব ক্ষেত্রে সম্ভব না-ও হতে পারে।

প্রশ্ন যেখানে

আসলে এটা ঠিকই যে, মেয়াদি ফান্ডে তহবিল বাড়ানো নিয়ে বিশেষ ভাবতে হয় না। বিক্রির সময় নিয়েও ঝামেলা নেই। ফলে বহু লগ্নিকারীই হয়তো ভাবেন, এখানে একটা নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য লগ্নি করে নিশ্চিন্তে বসে থাকা যায়। কিন্তু পরিস্থিতি অনুযায়ী লগ্নির সিদ্ধান্ত বদলের সুযোগ না-থাকা অনেক সময়ে লগ্নির উদ্দেশ্যকে বানচাল করে দিতে পারে। যা আর্থিক অবস্থান বা প্রয়োজনের নিরিখে অনেকের পক্ষেই সমস্যার কারণ হতে পারে।

সেই কারণেই লগ্নিকারীদের ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্লোজ-এন্ড ফান্ড কিনতে দেখে প্রশ্ন জাগছে। সাধারণ লগ্নিকারীদের মধ্যে এই মুহূর্তে ফান্ডটির চাহিদা এতই বেশি যে, আগামী দিনে হয়তো এর সঙ্গে দৌড়ে পিছিয়ে পড়তে পারে ওপেন-এন্ড ফান্ড।

কিন্তু আমার প্রশ্ন, যাঁরা এই মেয়াদি ফান্ড কেনার দিকে ঝুঁকছেন, তাঁরা সব কিছু বুঝেশুনে এগোচ্ছেন তো? নিজের জন্য সবচেয়ে ভালটিকে বেছে নিতে ঝুঁকি-রিটার্নের দাঁড়িপাল্লায় ফেলে ফান্ডের বিচার করছেন তো তাঁরা? না কি বাজার যে-দিকে ছুটছে, বা সংস্থা যা বোঝাচ্ছে, তাকেই অন্ধ ভাবে অনুসরণ করছেন ভাল রিটার্নের আশায়?

সুতরাং মোদ্দা কথা হল, টাকা আপনার। তাই পছন্দ হলে আপনি অবশ্যই ক্লোজ-এন্ড ফান্ড কিনবেন। বাজারে এ ধরনের ভাল কিছু ফান্ডও রয়েছে। তবে আমার পরামর্শ হল, চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ঝুঁকি বা অসুবিধার জায়গাটাও ভাল ভাবে বুঝে নেওয়া জরুরি। কারণ ওই ফান্ডের যে-সব বৈশিষ্ট্য সেটিকে জনপ্রিয় করেছে, সেগুলি হয়তো অনেকের জন্য ভাল। কিন্তু তার মানেই যে তা আপনারও চাহিদা পূরণ করতে পারবে, এমনটা না-ও হতে পারে। আর যে-কোনও লগ্নির ক্ষেত্রেই কোনটা ‘আমার জন্য নয়’, সেটা বোঝাই সব থেকে আগে জরুরি। না-হলে কিন্তু পরে হাত কামড়াতে হতে পারে।

লেখক মিউচুয়াল ফান্ড বিশেষজ্ঞ (মতামত ব্যক্তিগত)

মাথায় রাখুন

এমনটা একেবারেই ঠিক নয় যে ক্লোজ-এন্ড ফান্ডে টাকা রাখার কোনও সুবিধা নেই। নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু তার সঙ্গে নীচের অসুবিধাগুলির কথাও মাথায় রাখা জরুরি—

মিউচুয়াল ফান্ডে এসআইপি পদ্ধতিতে লগ্নি করতে পছন্দ করেন অনেকে। এতে একসঙ্গে অনেকটা টাকা ঢালতে হয় না। বহু দিন ধরে একটু একটু করে লগ্নির সুবিধা পাওয়া যায়। যা নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে বড় তহবিল তৈরি করে। কিন্তু ক্লোজ-এন্ড ফান্ডে এসআইপি করা যায় না। এ ক্ষেত্রে বাজারে ফান্ডটি আসার পরেই নির্দিষ্ট টাকা একসঙ্গে জমা দিয়ে ইউনিট কিনতে হয়।

এটি কেনা ও বিক্রির ক্ষেত্রে লগ্নিকারীর হাত-পা কিছুটা বাঁধা। ফলে বাজার ভাল না-থাকলেও নির্দিষ্ট মেয়াদ পরে ফান্ড ভাঙাতে হবে। এবং তখন রিটার্ন ভাল না-পেলে কিছু করার নেই।

এই ফান্ডের আর একটি অসুবিধা, অতিরিক্ত প্রত্যাশা। অনেকেই ভেবে নেন নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে বিপুল রিটার্ন মিলবে। কিন্তু তা না-ও হতে পারে। কাজেই অকারণ প্রত্যাশার পারদ বেশি না-চড়ানোই ভাল।

আসলে ক্লোজই হোক বা ওপেন-এন্ড, কোনওটিই রিটার্ন নিয়ে গ্যারান্টি দিতে পারে না। কিন্তু কোনও কারণে লোকসানের সঙ্কেত পেলে ফান্ড ভাঙিয়ে বেরিয়ে যাওয়া যায় ওপেন-এন্ড ফান্ডে। কিন্তু ক্লোজ-এন্ড ফান্ডে সেই সুযোগ অনেকটাই কম।

ক্লোজ-এন্ড ফান্ড যিনি পরিচালনা করবেন, সেই ফান্ড ম্যানেজারের ভূমিকা এখানে খুব গুরুত্বপূর্ণ। এখানে ফান্ডের তহবিল বাড়ানোর ক্ষেত্রে তাঁকে অনেক বেশি আগ্রাসী হতে হয়। যেমন, ফান্ড যদি শেয়ার বাজার ভিত্তিক হয়, তবে এমন সব শেয়ারকেই বেছে নিতে হয়, যেগুলির দর অনেক বেশি বাড়ার সুযোগ থাকে। কাজেই সম্ভব হলে, সংশ্লিষ্ট ফান্ড ম্যানেজারদের সম্পর্কেও খোঁজ খবর নেওয়া ভাল। আজকাল ইন্টারনেটে অনেক রকম তথ্য ও পরিসংখ্যান পাওয়া যায়। সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সেগুলিকে কাজে লাগানোর কথা ভেবে দেখতে পারেন।

যে-কোনও সময়ে ফান্ড ভাঙানোর সুবিধা না-থাকায় আচমকা তৈরি হওয়া আর্থিক প্রয়োজনে তা কাজে লাগে না।

সুতরাং মেয়াদি ফান্ড অবশ্যই খারাপ নয়। কিন্তু কেনার আগে ভেবে দেখুন, এই ফান্ড আপনার জন্য ঠিক তো?

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

bishoy ashoy nilanjan dey close end fund
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE