Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪

এসো হে বৈশাখ়়... স্বাগত ১৪২২,

‘‘মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা’’ —সদ্য ফেলে আসা বিগত বছরের যত ক্লেদ মালিন্য ধুয়ে মুছে সাফ করার মনোবাসনা জিইয়ে রাখি মনে।‘‘মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা’’ —সদ্য ফেলে আসা বিগত বছরের যত ক্লেদ মালিন্য ধুয়ে মুছে সাফ করার মনোবাসনা জিইয়ে রাখি মনে।

মধুছন্দা মিত্র ঘোষ
শেষ আপডেট: ১২ এপ্রিল ২০১৫ ০১:০৬
Share: Save:

নাজেহাল গরমে নতুন বছর শুরুর বৈশাখি দিনটি আটপৌরে বাঙালি ঐতিহ্য ও পরম্পরাকে আরও এক বার ঝালিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে মাত্র। সামান্য আমোদ ফূর্তিতে, স্বাচ্ছন্দে, সুখে ভাল থাকতে চাওয়া—এমন লালিত ইচ্ছে উঁকি দেয় সাধারণ মনে।

আজকের এই হালফিল দিনে শিক্ষিত মানুষ তার পারিপার্শ্বিককে জেনে ফেলে নিমেষেই। সে এখন তথ্য নির্ভর। পুরোদস্তুর নেট পরিষেবার মুখাপেক্ষী। নানাবিধ প্রুযুক্তি আর পরিষেবা তার হাতের মুঠোয়। ওটাই গোটা দুনিয়া। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্ট ফোনটার ইন্টারনেট কানেকশন অন করলেই—এ মুঠোফোন জানে ভানুমতির খেল। সব্বার চোখই ওই গ্যাজেট নির্ভর মুঠোফোনে। এখন সে যোজন দূরের বার্তালা করে স্রেফ ইচ্ছামতোন কী-প্যাড টিপে। এটাও ঠিক, অনেক কিছু জেনে ফেললেও সে কিন্তু আদপে নিজের থেকে দূরে আরও দূরে সরে যাচ্ছে। হয়তো সে বাইরের পৃথিবীটাকে আপন করেছে। কাছেও টেনেছে একটা মাত্র মাউস ক্লিক বা কী-প্যাডে আঙুল চালিয়ে। তার নিজের মধ্যে যে নিজস্ব ভাল লাগা দুনিয়াটা ছিল—তা থেকে সে নির্মম ভাবে হটতে হটতে এক চিলতে দ্বীপের মতো অথৈ সমুদ্রে, জনারণ্যে একা হয়ে পড়ছে। অনবধানে।

নববর্ষ এলে আমরা তখন সেই দিনটায় ঐতিহ্যকে ঝালিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করি। গভীর ভাবে সাজিয়ে তুলি আমাদের ঐকান্তিক চাওয়া-পাওয়াগুলিকে। নতুন বছরের শুভারম্ভে আমরা মনের প্রার্থনাগুলিকে জড়ো করি। ওত পেতে থাকা অপ্রিয় দুঃখ ও যা কিছু দূরে সরে যাক। শুকনো পাতা খসানো অস্থির সেই সব বেদনা, যযযয পথঘাট, বিবর্ণ সকাল বা বিষণ্ণ বিকেল সব বিলীন হয়ে যাক। গোছাতে শুরু করি আগামী ভবিতব॥। ঠুনকো অভিলাষ সবই। যাপিত জীবনটাই যা বড় বালাই। নিরন্তর আশা-আকাঙ্ক্ষা, চাহিদা, আমাদের রোজনামচা দিনগুলোর ভাঁজে ভাঁজে থেকে যায় নতুন স্বপ্ন। নতুন সুখের জন্য একটু আধটু হাপিত্যেশ। আটপৌরে জীবনে রগরানি খেতে খেতেও অনেক অনেক বেশি বেশি ভাল থাকতে চাওয়ার প্রত্যাশা।

নববর্ষের দিনটাতেই ‘বং কানেকশনস’ শিকের কথাই যেন বেশিই মনে পড়ে। বহির্বঙ্গে আছি বলেই কি? গ্রীষ্মের একটা বহু প্রতীক্ষিত দিন, বাংলা নববর্ষ এলেই দুলে ওঠে মনটা। আরবসাগরের লোনা ঢেউ ছলকানো মুম্বইয়ের ‘বং কানেকশনস’। বাংলা বছর শুরুর প্রথম দিনটা একটা হুজুগ থাকেই বাঙালি মনে। নানান পেশাগত কারণে বেবাক ছুটে চলা মুম্বই প্রবাসী বাঙালি গৃহস্থ নববর্ষকে স্বাগত জানায়। আহা, বছরে তো ওই মাত্র একটা দিনই বাঙালি আভিজাত্য নিয়ে কাটানো। হোকই না বহির্বঙ্গ। বাঙালিত্ব, বাঙালিত্বই। বাঙালি মনটা সাতসকালে টেলিভিশন খুলে ‘নববর্ষের প্রভাতী বৈঠক’। তার পর একটু সকাল হলেই পরিবার পরিজনদের ফোনে নববর্ষের প্রণাম জ্ঞাপন। আত্মীয় কুলের দুই তরফেই মামাবাড়ি, জ্যেঠার বাড়ি, পিসির বাড়ি, তুতো ভাসুরদের বাড়ি—সমস্ত সিনিয়রদের ফোনে ফোনেই প্রণাম ও শুভেচ্ছা আদান প্রদান চলতে থাকে। প্রবাসে থাকি তো। তাই ঘরের জন্য মন কেমন করা বেদনাটা কিঞ্চিৎ বেশিই থাকে।

ও দিকে ওর মধ্যেই পরিপাটি ঘর গোছানো, সদ্য কেনা নতুন বিছানার চাদর বালিশের কভার, কুশন কভারে। সে দিন মিউজিক সিস্টেমে শুধুই লোকগান ও রবীন্দ্রসঙ্গীত। আরে বাবা, রবিঠাকুর কি কারওর একার? রবিঠাকুর তো বিশ্বজনীন। বৎসারম্ভের প্রথম দিনটা নিদেনপক্ষে বাড়িতে অন্য রকম রান্না-খাওয়া-দাওয়া-টিপিক্যাল ‘বেঙ্গলি খানা’। ওই শুক্তো-মোচার ঘণ্ট কুচো চিংড়ি দিয়ে, নারকেল দিয়ে সোনা মুগ ডাল, ধোকার ডালনা—দই মাছ—কাঁচা আমের চাটনি। ফি রোববার সকালের জলখাবারে লুচি আলু চচ্চড়ি—কালো জিড়ে কাঁচালঙ্কা ফোড়ন দিয়ে হয়ই। ওই দিন না হয় বাড়িতেই কয়েক খানা হিংয়ের কচুরি বানিয়ে নেবো আর কিসমিস নারকেল দিয়ে মিষ্টি চাপ চাপ ছোলার ডাল। বছরে এই একটাই তো দিন, বাঙালিয়ানায় বর্তে থাকা।

এতটা লেখার পরই মনে হল এই যে বাংলায় প্রচলিত নববর্ষ বা পয়লা বৈশাখ—থেকে বঙ্গাব্দ উৎপত্তি এর সূচনা কবে থেকে হল, বঙ্গাব্দের উৎপত্তিই বা হল কী ভাবে। বিস্তর বিতর্ক থাকলেও ঐতিহাসিক মতে সব থেকে গ্রহণযোগ্যতা মত হল মোঘল সম্রাট আকবরের শাসন কালেই-এর সূচনা হয়। অন্যমতে গৌরবঙ্গের রাজা শশাঙ্কের রাজত্বকালে বঙ্গাব্দের উৎপত্তি হয়েছে বলে মনে করা হয়। ইতিহাসের পাতা ঘেঁটে দেখা যায় কর্ণসুবর্ণ-এর সিংহাসনে শশাঙ্ক আরোহণ করেন ৫৯৩ খ্রিস্টাব্দে। সেই রাজ্যভিষেকের বছর থেকেই অব্দ বা বৎসর গণনা করা হয় তাই বঙ্গাব্দ। তবে এই ধারণার পক্ষে জোরালো কোনও ঐতিহাসিক প্রমাণ নেই। শশাঙ্কের সময়ে বা পরবর্তী কোনও লিপিতেও কিন্তু এমন কোনও অব্দের উল্লেখ নেই। তবে মোঘল সম্রাট আকবর প্রবর্তিত ‘তারিখ ইলাহি’ বা ‘আকবরি ফসলি সন’ বঙ্গাব্দের উৎস হিসাবে বিজ্ঞানসম্মত সর্বজনগ্রাহ্য মতবাদ রূপে মেনে নেওয়া যেতে পারে যা কিনা, আকবরের আমলে ‘চান্দ্র হিজরি’ অব্দের সংস্কারের মধ্যেই বঙ্গাব্দের সূচনার প্রায়শটি ইঙ্গিত দেয়। মোঘল শাসনকালে মূলত হিজরি সন ও তার চান্দ্র ক্যালেন্ডারের প্রয়োগ হত। যদিও ভারতের মতো মৌসুমি বায়ুপ্রধান অঞ্চলে ফসল ও শস্য রোপণ চাষআবাদ ও ফসল তোলা—এ সব অত্যন্তই গুরুত্বপূর্ণ। এর সঙ্গেই ওতপ্রোত ভাবে জড়িত ছিল রাজস্ব আদায়। ভারতের মতো দেশে শাসনকার্য রাজস্ব আদায় সংক্রান্ত দিনক্ষণ ইসলামি ক্যালেন্ডার মেনে নির্ভর করাও ঠিক মতো সম্ভবপর হচ্ছিল না, সৌরবর্ষ নিয়ন্ত্রিত ঋতুনিষ্ট ভারতীয় ক্যালেন্ডারের কাছে। আকবর তখন ১০৭৯ খ্রিস্টাব্দে ইরান দেশের ‘তারিখ-ই-জালালি’ বলে যে সৌরবর্ষ ছিল, এবং সে সময়ের জ্যোতির্বিদ আমির ফতেউল্লাহ সিরজির তত্ত্বাবধানে চান্দ্র ও সৌরবর্ষের সংমিশ্রণে ‘তারিখ ইলাহি’ নামে নতুন এক অব্দের প্রচলন করেন। সেটিই পরবর্তীতে বাংলায় বঙ্গাব্দ রূপে চালু হয়। আকবরের এই তারিখ ইলাহির প্রবতর্নকাল ছিল ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দ ২১ মার্চ, যে দিন ও রাত সমান হয় বলে মহাবিষুব দিনও বলা হয়। দিও আরও কিছুকাল পরে সূর্যসিধান্ত মতে সৌর-বৈশাখ তথা মেষ রাশিতে সূর্যের সংক্রমণের পরের দিবসকে অর্থাৎ মোটামুটি ১৫ এপ্রিল বর্ষারম্ভ হিসেবে বিবেচনা করা হত। জ্যোতির্বিজ্ঞানে আবার সায়ন-সৌরবর্ষ একক ও নিরায়ন সৌরবর্ষ একক এ সব দিনক্ষণ নানান রীতি আছে। যেহেতু মধ্য এপ্রিল বাংলায় তথা ভারতেও ফসল তোলার সময়, তাই একটি ‘মিশ্র অব্দ’ বা ‘সংকর বর্ষ’ হিসাবে একটু মেলবন্ধন করে নববর্ষ দিনটাকে সূচিত করা হয়।

প্রাচীন ইতিহাসের দিকে আরও একটু চোখ বুলিয়ে নিলে দেখা যায়, বরাহমিহির ৫৫০ খ্রিস্টাব্দে পঞ্চসিদ্ধিকা নামে যে প্রামাণ্য গ্রন্থটি জ্যোতির্বিজ্ঞান সম্বন্ধে রচনা করেন তার প্রথম হল ‘সূর্যসিদ্ধান্ত’। সেই সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে আকাশলোকে বিশাখা নক্ষত্র অনুসারে বৈশাখ বর্ষপঞ্জির প্রথম মাস হিসেবে পয়লা বৈশাখ তারিখটি নববর্ষের দিন ধরা হয়। দিও বঙ্গাব্দ উৎপত্তি বিষয়ক জটিল মতাবাদ থাকলেও মোদ্দা কথা হল বাংলার ঋতু পরিবর্তন ও কৃষিজীবন কেন্দ্র করেই বাংলা নববর্ষের সূচনা হয়।

পুজো পার্বণের অন্যতম পয়লা বৈশাখ বাঙালি মহলে অন্য তাৎপর্য বহন করে। নতুনত্বের আশ্বাস নিয়ে নতুন পোশাকে নতুন রং-এ একটা আলাদা আবেশে অন্য মাত্রায় কাটানোর দিন নববর্ষ। বাঙালির নববর্ষ পালনের সূচনার কথা শোনা যায় এক সময়ের যশস্বী কবি ও সংবাদ প্রভাকর পত্রিকার সম্পাদক ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের হাত ধরে। তিনি এমনই এক নববর্ষের দিন অতিথি আপ্যায়ন করে বিশাল খানাপিনার আয়োজন করেন। শহর কলকাতার তাবড় তাবড় ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেন সেই মজলিসি বৈঠকে। ঋষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরও উপস্থিত ছিলেন সেখানে। তার পর থেকেই বিশ শতকের গোড়ায় বাবু কালচারে নিয়ম করে নাচগানের মজলিস বসতে শোনা যায় নববর্ষের দিনে। নকসাদার জাজিমে তাকিয়ায় ঠেসান দিয়ে বাবুদের সে আসরে থাকত আতর-সুরা-সারেঙ্গি-তবলা-হারমোনিয়াম-বাঈজি-নাচ-গান নিয়ে জমাটি আসর।

এই প্রতিবেদনটার মকসো করছি কলকাতায় বসে। চৈত্র-বৈশাখ দু’মাস কলকাতা কাটাবো ফুল মস্তিতে, তাপপ্রবাহকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে। এ সময়টায় কলকাতায় গড়িয়াহাট হাতিবাগান এলাকায় দমে চৈত্র সেল চলছে। ফুটপাত ধরে হাঁটা দায়। নাছোড় দোকানি প্রলুব্ধ করছেন ‘‘ও ছোড়দিভাই এ দিকে আসুন, দেখে যান’’, ‘‘ ও বৌদিমণি কিনতে হবে না কেবল হাতে নিয়ে দেখুন পছন্দ করুন’’, ‘‘ম্যাডাম আর মাত্র ক’দিন, তার পরই কিন্তু আবার দাম বেড়ে যাবে। তখন আফসোস করবেন কিন্তু’’। চৈত্র সেলের জিনিস কিনবো না বরাবরের নাক উঁচু আমার মনোভাবের বিন্দুমাত্র তোয়াক্কা না করে ওজ়দের হাঁকাহাঁকি অনুরোধ উপরোধ চলতেই থাকে।

বড় মাঝারি দোকানগুলো বা ব্র্যান্ডেড দোকানগুলোর অন্য কায়দা। কখনও ‘বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি’ কখনও বা ‘বাই এনি টু গেট অ্যানাদার ওয়ান ইন সেম প্রাইজ’। আর ‘ফ্ল্যাট ১০ শতাংশ—৪০ শতাংশ ছাড় দেওয়া বিজ্ঞাপনী অফার তো আছেই। সব নিয়েই চৈত্র বাজার সরগরম। মেট্রোয় বাড়ি ফেরার পথে দেখি দুই হাত উপচে উঠছে বিগ শপার ও আনুষঙ্গিক ব্যাগের ভারে তাবৎ মহিলাকুল। চৈত্র সেল উপলক্ষে কে কত সেরা জিনিস অনেকখানি ছাড়ে বাজিমাত করলেন সেই বিজয়ী আহ্লাদ তাদের চোখের কোণে। আবার হয়তো স্রেফ স্ক্র্যাচ করেই কোনও নামি দোকানের ভাউচার পাওয়া গেল। স্ক্র্যাচ করে বিশেষ কোড পাওয়া গেলে সেই কোড এসএমএস করে টাইপ করতে হবে আর পাঠাতে হবে কোনও নিদৃষ্ট নম্বরে। ভাগ্যবান বিজয়ীরা পেয়ে যাবে আকর্ষণীয় উপহার—এমন হলে আহ্লাদে আটখানা। ইদানীং সেল ব্যাপারটা প্রায় সারা বছর জুড়েই চলে। তবু ‘চৈত্র সেল’। চুটিয়ে কেনাকাটা। কলকাতার একটা অন্য অনুভূতি চৈত্র সেল সংস্কৃতি। ‘‘এই তো জীবন কালীদা’’—কোন এক বিখ্যাত ফিল্মের বিখ্যাত ডায়ালগ ছিল না?

মরাঠা মুলুকে রয়েছি, এখানকার এক বিরল ব্যক্তিত্ব ডক্টর ভীমরাও রামজি অম্বেডকরের জন্মদিন ১৪ এপ্রিল। এই মরাঠি তথা ভারতীয় রাষ্ট্রবিপ্লবীর জন্ম ১৮৯১ সালে। জনমানসে তিনি ‘বাবাসাহেব’ নামেই পরিচিত ছিলেন। সমাজে সামাজিক বৈষম্যতা এবং অস্পৃশ্য প্রথার বিরুদ্ধচারিতা বাবাসাহেব অম্বেডকর করে গেছিলেন সারা জীবন। তিনি এক সময়ে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী হন। ১৯৯০ সালে তাঁকে মরণোত্তর ভারতরত্ন সম্মানে ভূষিত করা হয়। ‘আধুনিক বুদ্ধ’ এবং ‘বোধিস্বত্ব’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন বাবাসাহেব। দলিত বৌদ্ধ আন্দোলনের পুরোধা ছিলেন তিনি। মরাঠা অস্মিতার গর্ব বাবাসাহেব ছিলেন একাধারে বাগ্মী, অর্থনীতিবিদ, নৃতত্ববিদ, পণ্ডিত, ঐতিহাসিক এবং ভারতীয় সংবিধানের মুখ্য প্রণেতা। মুম্বইয়ের রাস্তায়, জনসমাগম হয় যে সব স্থানে আম্বেডকরজির বিশাল কাটআউট। এবং আজানুলম্বিত মালা পরানো। চলে বাবাসাহেবকে শ্রদ্ধা নিবেদন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE