প্রতিবেদন: প্রিয়ঙ্কর, চিত্রগ্রহণ: অসীম, সম্পাদনা: শুভাশিস
কোনও দিনই প্রথাগত শিক্ষা পাননি। জঙ্গলে ঘেরা গ্রামে বড় হয়ে ওঠা পুতলি গঞ্জুর হাতের দক্ষ টানে মাটির দেওয়ালে, সেরামিকের পাত্রে, ক্যানভাসে ফুটে ওঠে জঙ্গল জীবনের ছবি। এক সময় হারিয়ে যেতে বসা সোহরাই শিল্পের চর্চায় মেতে আছেন পুতলি। সেই ছবিই তাঁকে নিয়ে গিয়েছে বিদেশের নানান শিল্প প্রদর্শনীতে, গ্যালারিতে। সমাজমাধ্যমে সোহরাই শিল্পের খোঁজ করলেই সবার প্রথমে ভেসে আসে তাঁর নাম। ঝাড়খণ্ডের ছোট্ট আদিবাসী গ্রাম সেহদার চত্বর ছেড়ে দেশেবিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে পুতলির ভালবাসার শেয়াল, হরিণ, গরু, গিরগিটি, ময়ূর, মাছেরা।
সোহরাই আঁকেন শুধু আদিবাসী ঘরের মেয়েরাই। পাথর ছেঁচে তৈরি হয় ছবির রং। এই ছবির নকশায়, চরিত্রে, প্রতীকে প্রকৃতির সৃজনশীলতার উদ্যাপন, জঙ্গলের উন্মাদনা। পুতলি সম্প্রতি কলকাতায় এসেছিলেন রোহিণী ধর্মপালের ‘জোড়বাংলা’য় সোহরাই ছবি আঁকতে। কর্মরত মেয়েদের উদ্যাপনের দিনে আনন্দবাজার অনলাইনে আদিবাসী মেয়েদের ছবির গল্প, ঝাড়খণ্ডের শিল্পী পুতলি গঞ্জুর গল্প।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy