গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
করোনা (কোভিড-১৯) অতিমারি আমূল পাল্টে দিচ্ছে অনেক কিছুই। যার জেরে অভূতপূর্ব চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড়িয়ে শরীর-স্বাস্থ্য, ভাল থাকা, দৈনন্দিন জীবন থেকে অর্থনীতি— সব কিছুই। সেই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়ে জনস্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনতে ভারতের ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটগুলি এগিয়ে এসেছে তাদের ভাবনা, পারদর্শিতা এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা নিয়ে।
কিন্তু কোভিড-পরবর্তী সময়ে কি পাল্টে যাবে কারিগরি শিক্ষাই? সামাজিক দূরত্ববিধি ইতিমধ্যেই আমাদের জীবনের অঙ্গ হয়ে উঠেছে এবং অদূর ভবিষ্যতে তার প্রয়োজন ফুরনোর কোনও সম্ভাবনাও দেখা যাচ্ছে না আপাতত। সে ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার ব্যবহারিক প্রয়োগ বা প্র্যাক্টিক্যালের সুযোগ কতটুকু? নাকি কারিগরি শিক্ষায় খুলে যাবে নতুন দিশা, এই শিক্ষা প্রসারিত হবে নতুন নতুন ক্ষেত্রে?
এমন হাজারো প্রশ্ন ঘিরে ধরছে পড়ুয়াদের। আর তার জবাবের খোঁজেই এ বার এবিপি এডুকেশন স্বাগত জানাচ্ছে ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্ষেত্রে প্রথিতযশা কিছু ব্যক্তিত্বকে। আগামী ১৩ জুন এক লাইভ ওয়েবিনারে ‘ইঞ্জিনিয়ারিং টুমরো: নিউ ফিল্ডস, নিউয়ার প্রসপেক্টস’ প্রসঙ্গে আলোচনায় বসছেন তাঁরা। বিনামূল্যে রেজিস্টার করুন এখানে।
বক্তা যাঁরা
ডক্টর এস কোনার, উপাচার্য, বিড়লা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (মেশরা)
অধ্যাপক পার্থসারথি চক্রবর্তী, ডিরেকটর, আইআইইএসটি শিবপুর
অধ্যাপক অজয়কুমার রায়, পদ্মশ্রী, ডিরেক্টর, জেআইএস ইন্সটিটিউট অফ অ্যাডভান্সড স্টাডিজ অ্যান্ড রিসার্চ
অধ্যাপক (ডক্টর) চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য, সহ-উপাচার্য, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়
অধ্যাপিকা সস্মিতা সামন্ত, সহ-উপাচার্য, কলিঙ্গ ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজি (কেআইআইটি)
অধ্যাপক (ডক্টর) অনুপম বসু, ডিরেক্টর, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (এনআইটি), দুর্গাপুর
অধ্যাপক প্রদীপ ভৌমিক, ডিরেক্টর, স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি, অ্যাডামাস ইউনিভার্সিটি
সঞ্চালনায়
অধ্যাপক উজ্জ্বল কে চৌধুরী, সহ-উপাচার্য, অ্যাডামাস ইউনিভার্সিটি
সময়
১৩ জুন, বিকেল ৩টে
মিস করবেন না কিন্তু! নিখরচায় রেজিস্টার করুন এখানে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy