Advertisement
E-Paper

সেচের জল নিতে বাধা, অভিযোগ সালানপুরে

কিছু গ্রামবাসীর বাধায় সেচের জল পাচ্ছেন না। ফলে, ফসল জমিতে শুকিয়ে মরছে— এমনই অভিযোগ সালানপুরের এক চাষির।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৩ ডিসেম্বর ২০১৬ ০১:৫৩

কিছু গ্রামবাসীর বাধায় সেচের জল পাচ্ছেন না। ফলে, ফসল জমিতে শুকিয়ে মরছে— এমনই অভিযোগ সালানপুরের এক চাষির। পঞ্চায়েতের সদস্য থেকে শুরু করে ব্লক প্রশাসন, নানা স্তরে আবেদন করেও ফল হয়নি বলে দাবি ফুলবেড়িয়া-বোলকুণ্ডা পঞ্চায়েতের পাতাল গ্রামের বিমল মণ্ডলের।

বিমলবাবু জানান, নিজের দেড় বিঘা জমিতে গম চাষ করেছেন। তিনি বলেন, ‘‘জমির পাশে একটি বারোয়ারি পুকুর আছে। প্রতি বছর তার জল থেকেই আমি ও আরও কয়েক জন সেচের জল নিয়ে থাকি। এ বারও সেই ভরসায় গম চাষ করেছি।’’ তিনি অভিযোগ করেন, গ্রামের কয়েক জন বাসিন্দা তাঁকে এখন পুকুরের জল সেচের জন্য নিতে দিচ্ছেন না। কেন জল নিতে দেওয়া হচ্ছে, তা পরিষ্কার করে জানানো হচ্ছে না দাবি করে ওই চাষি বলেন, ‘‘জমির ফসল শুকোতে বসেছে। খুব বিপদে পড়েছি।’’

ব্লক প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, পুকুরটি বারোয়ারি। সেটি খনন ও সংস্কারও করা হয়েছে কয়েক বার। গ্রামের পঞ্চায়েত সদস্য কাজল মিশ্র অবশ্য বলেন, ‘‘পুকুরের পাশে একটি জোড় বাঁধ রয়েছে। ওই চাষিকে এ বার সেখান থেকে সেচের জল নিতে অনুরোধ করা হয়েছে। পুকুরের জল গ্রীষ্মে ব্যবহারের জন্য সংরক্ষণ করা হবে।’’ যদিও বিমলবাবুর পাল্টা যুক্তি, জমি থেকে প্রায় তিনশো মিটার দূরে ওই বাঁধ থেকে জল পাম্পে করে তুলে আনতে অনেক খরচ হবে, যা তাঁর পক্ষে বহন করা সম্ভব নয়।

বিডিও তপনবাবু বলেন, ‘‘সেচের অভাবে ফসল মরে যাবে, তা হয় না। খোঁজ নিয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেব।’’ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার আশ্বাস দেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শ্যামল মজুমদারও।

বেতন বৃদ্ধির দাবি। ঠিকা শ্রমিকদের ন্যূনতম বেতন তিনশো থেকে বাড়িয়ে ৫৮১ টাকা করার দাবিতে বুধবার বাঁকোলা এরিয়ার শ্যামসুন্দরপুর কোলিয়ারিতে সভা করল আইএনটিটিইউসি। সভায় শ্রমিকদের বেতন ব্যাঙ্কের মাধ্যমে দেওয়ার দাবি জানান স্থানীয় নেতা দুর্গাদাস মজুমদার।

Irrigation Problem
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy