Advertisement
E-Paper

পানীয় জলও কিনতে হচ্ছে

আনন্দবাজারের পাঠকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন রতিবাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সুভদ্রা বাউরি। সঞ্চালনায় নীলোৎপল রায়চৌধুরী আনন্দবাজারের পাঠকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন রতিবাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সুভদ্রা বাউরি। সঞ্চালনায় নীলোৎপল রায়চৌধুরী

শেষ আপডেট: ০৩ মার্চ ২০১৭ ০০:৩৪
আকাল: রতিবাটিতে জল সমস্যা।ছবি: ওমপ্রকাশ সিংহ

আকাল: রতিবাটিতে জল সমস্যা।ছবি: ওমপ্রকাশ সিংহ

বছর দুয়েক আগে পাইপলাইন পোঁতা হলেও জল মেলেনি।

চণ্ডীচরণ চট্টোপাধ্যায়, ব্রাহ্মণপাড়া

প্রধান: জল আনার জন্য রেলের জমি ব্যবহার করতে হবে। জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর জানিয়েছে, তার জন্য রেল অনুমতি দিয়েছে।

এলাকার একটি মাধ্যমিক স্কুলে জল ও পাঁচিল নেই। বিদ্যুত বিপর্যয় হচ্ছে। চাঁদা মোড় থেকে চাপুই কালীমন্দির পর্যন্ত পাকা রাস্তা দরকার।

ষষ্ঠীপদ বন্দ্যোপাধ্যায়, চাপুই সাওড়া

প্রধান: কুয়ো তৈরি হচ্ছে। ঢালাই রাস্তা চলতি বছরই হবে। আগামী বছর পাঁচিল তৈরি হবে।

নর্দমার দেড়শো ফুট ভাঙা। পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে।

দীপেন বাউরি, ৩ নম্বর ধাওড়া

প্রধান: নর্দমার সংস্কার হবে। জল-পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে পঞ্চায়েত সমিতি কমিটি তৈরি করবে। তাদের রিপোর্ট দেখে কাজ হবে।

এলাকায় জলকষ্ট ও শৌচাগারের সমস্যা আছে। স্বাস্থ্যকেন্দ্রও দূরে।

মহেশ্বরপ্রসাদ মহর্ষি, চাপুই খাসকোলিয়ারি ২ নম্বর ধাওড়া

প্রধান: জল সমস্যা দ্রুত মিটবে। উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র তৈরির জন্য সংশ্লিষ্ট দফতরকে জানানো হয়েছে। বিডিও অফিস থেকে শৌচাগার তৈরির অনুমতি মেলেনি।

পঞ্চায়েতের কাছে বহু বার এলাকার নর্দমাটি পাকা করার দাবি জানানো হয়েছে। লাভ হয়নি।

নন্দকিশোর নুনিয়া, জসওয়ারাপাড়া

প্রধান: প্রকল্পের অনুমোদন মিলেছে। বছর খানেকের মধ্যেই কাজ শেষ হবে।

নর্দমা সাফাই হয় না।

শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়, রতিবাটি

প্রধান: ফি বছর শারদোৎসবের আগে সাফাই করা হবে

কোয়ারডি থেকে চাঁদা মোড় পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার রাস্তা বেহাল। রাস্তার রেল ওভারব্রিজের সামনে ইসিএল আবর্জনা জড়ো করায় যাতায়াত বন্ধ। রেল লাইন ধরে চলছে যাতায়াত।

ধনেশ্বর গড়াই, কোয়ারডি রায়পাড়া

প্রধান: রাস্তা সংস্কার করতে এডিডিএ ন’কোটি টাকা অনুমোদন করেছে। দ্রুত কাজ শুরু হবে।

সংযোগকারী রাস্তাটির কাজ শেষ হয়নি। এলাকার নিকাশি বেহাল।

আরতি বাউরি, সাওড়া মধ্যমপাড়া

প্রধান: রাস্তার কাজ ফের শুরু হবে। টাকা পেলেই নর্দমাও পাকা করা হবে।

এলাকায় পরিস্রুত পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হয়নি। বিদ্যুদয়নের ব্যবস্থা করুক রাজ্য সরকার।

রঞ্জিত বিন্দ, চাপুই ভসকা ধাওড়া

প্রধান: ইসিএল বিদ্যুৎ সংযোগ কাটলে রাজ্য সরকার দায়িত্ব নেবে।

কর্মী আবাসনে জল দেয় না ইসিএল। জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের কলগুলি থেকেও জল মেলে না। জল কিনে খেতে হচ্ছে।

দয়াময় বন্দ্যোপাধ্যায়, সুভাষ কলোনি

প্রধান: রতিবাটি জলপ্রকল্প তৈরি হচ্ছে। পঞ্চায়েত জল সরবরাহের দায়িত্ব পেলে সঙ্কট মিটবে।

Water Crisis Village Panchayat
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy