পারিবারিক জমিতে ভুয়ো অনুমতি নিয়ে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের একটি কার্যালয় তৈরির চালানোর অভিযোগ উঠল রানিগঞ্জের রতিবাটি পঞ্চায়েতের রতিবাটি গ্রামে। গ্রামের বাসিন্দা নিতাই রায়চৌধুরী জানান, তারা সিডিপিও, রানিগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতি-সহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক দফতরে বিষয়টি নিয়ে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
নিতাইবাবু অভিযোগ করেন, রতিবাটি গ্রামে মেজকাগড়িয়া পুকুরের পাশে তাঁদের পারিবারিক জমি জবরদখল করে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কার্যালয় তৈরি করাচ্ছে স্থানীয় পঞ্চায়েত। এই কাজ করানোর জন্য কেউ তাঁদের হয়ে অনুমতিপত্রে ভুয়ো সই করেছে। নিতাইবাবুদের দাবি, তাঁরা উন্নয়নমূলক কাজের জন্য জমি দিতে রাজি। তবে ভুয়ো সই নিয়ে নয়, সরাসরি তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করে অনুমতি নিতে হবে। এ নিয়ে তাঁরা কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলে আদালত ২০ অগস্ট থেকে ওই কাজের উপরে স্থগিতাদেশ জারি করে। তার পরেও পশ্চিমাঞ্চাল উন্নয়ন পর্ষদের টাকায় এই কাজ চলছে বলে নিতাইবাবুর অভিযোগ।
রানিগঞ্জের সিডিপিও বলেন, “এ ধরনের কোনও নির্মাণকাজের অনুমতি দেওয়া বা বন্ধ করার কোনও এক্তিয়ার আমার নেই। পঞ্চায়েত প্রধানই এর জবাব দিতে পারবেন। আমি বিষয়টি জানার পরে প্রধানকে কাজ বন্ধ করানোর অনুরোধ করেছি।” রতিবাটি পঞ্চায়েতের প্রধান সুভদ্রা বাউরি বলেন, ‘‘আমি কোনও নির্মাণের অনুমতি দিইনি। একটি অভিযোগ উঠেছে। আমি প্রশাসনকে কাজ বন্ধ করার অনুরোধ জানিয়েছি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy