প্রতীকী ছবি।
সরকারি ভাবে ৩০ জুন পর্যন্ত শহরতলির লোকাল ট্রেন বন্ধ রাখার কথা জানিয়েছে রেল মন্ত্রক।
সোমবার দিল্লিতে রেল বোর্ডের চেয়ারম্যান বিনোদ কুমার যাদব জানান, মহারাষ্ট্র সরকার রবিবার রাতে আবেদন জানিয়েছিল। তাই সোমবার সকাল থেকে ট্রেন চালানো হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ আবেদন করলে পরিস্থিতি বিচার করে লোকাল ট্রেন চালানোর কথা ভেবে দেখা হবে। তবে, এর মধ্যেই হাওড়া ডিভিশনে আরপিএফের একটি নির্দেশিকা দ্রুত শহরতলির ট্রেন পরিষেবা শুরুর জল্পনা উস্কে দিয়েছে। করোনা আবহে দূরত্ববিধি বজায় রেখে কী ভাবে ট্রেন চালানো হবে, তার রূপরেখা তৈরি করতে বিভিন্ন স্টেশনে আরপিএফের পদাধিকারীদের কাছে কিছু তথ্য চাওয়া হয়েছে। ওই সব তথ্যের মধ্যে দিনের কোন সময় যাত্রীদের কেমন ভিড় থাকে, কতগুলি ট্রেন চলে, স্টেশনের মাপ কেমন, ঢোকা এবং বেরোনোর পথ কোথায় এবং তার অবস্থা কেমন জানতে চাওয়া হয়েছে। ট্রেনে ওঠার সময় থার্মাল স্ক্যানিংয়ের ব্যবস্থা করার কথাও বলা হয়েছে। গত শনিবার জারি হওয়া ওই নির্দেশিকায় আগামী ১০ দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় সমীক্ষার কাজ শেষ করার কথা বলা হয়েছে। আরপিএফের ওই নির্দেশিকার পরে অনেকেই মনে করছেন জুলাই মাস নাগাদ শহরতলির লোকাল ট্রেন খুলে দেওয়া হতে পারে।
ইতিমধ্যেই সড়ক এবং বিমান যোগাযোগ খুলে দেওয়া হয়েছে। দেশের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলির মধ্যে ১০০ জোড়া মেল এক্সেপ্রেস ট্রেন চলছে। সরকারি নির্দেশ পেলেই পরিষেবা শুরু করতে হবে ধরে নিয়ে কলকাতা মেট্রো অবশ্য ইতিমধ্যেই ট্রেন চলার যাবতীয় প্রস্তুতির কাজ সম্পূর্ণ করেছে। রেলের ক্ষেত্রেও সেই ভাবেই কিছু প্রস্তুতি সেরে রাখা হচ্ছে বলে খবর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy