Advertisement
২০ মে ২০২৪
DA Case

DA case: ডিএ মামলায় রাজ্যকে অবমাননার নোটিস

রাজ্য সরকারকে চিঠি পাঠিয়ে আগামী সাত দিনের মধ্যে জবাব চাওয়া হয়েছে। উত্তর না-মিললে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করা হবে।

ম্প্রতি একাধিক সংগঠন রাজ্য সরকারকে এই ব্যাপারে চিঠি পাঠিয়েছে।

ম্প্রতি একাধিক সংগঠন রাজ্য সরকারকে এই ব্যাপারে চিঠি পাঠিয়েছে। ফাইল ছবি

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২১ অগস্ট ২০২২ ০৫:৫৪
Share: Save:

মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) মামলায় রাজ্য সরকারকে আদালত অবমাননার হুঁশিয়ারি দিল কর্মচারী সংগঠনগুলি। সম্প্রতি একাধিক সংগঠন রাজ্য সরকারকে এই ব্যাপারে চিঠি পাঠিয়েছে। চিঠিতে তাদের দাবি, ডিএ মামলায় কলকাতা হাই কোর্টের রায়ে উল্লেখিত সময়সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। তাই রাজ্য সরকারকে চিঠি পাঠিয়ে আগামী সাত দিনের মধ্যে জবাব চাওয়া হয়েছে। উত্তর না-মিললে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করা হবে।

কর্মচারী সংগঠনগুলি দাবি করেছে, সময়সীমার প্রায় শেষ লগ্নে ডিএ-র রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি আদালতের কাছে জানিয়েছে রাজ্য। কিন্তু পুনর্বিবেচনা সংক্রান্ত নথি এখনও মামলাকারী সংগঠনগুলির কাছে পৌঁছয়নি। প্রশাসনিক পর্যবেক্ষকদের অনেকের বক্তব্য, ওই নথি সংগঠনগুলিকে আগামী সপ্তাহে দেওয়া হলে মামলা দায়ের হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।

কনফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মলয় মুখোপাধ্যায় এ বিষয়ে মন্তব্য করেন, “রাজ্য সরকারের আবেদনের কপি এখনও পাইনি। তাই অবমাননার মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি থাকছে।” কর্মচারী পরিষদের সভাপতি দেবাশীষ শীলের এবিষয়ে বক্তব্য, “রিভিউ পিটিশনে বিবাদী পক্ষ হিসাবে আমাদের সংগঠনের নাম নেই। তাই অবমাননার মামলা করার জন্য সাত দিনের সময় দিয়ে অর্থ এবং মুখ্যসচিবকে নোটিস পাঠানো হয়েছে।” রাজ্য কো-অর্ডিনেশন কমিটির সাধারণ সম্পাদক বিজয় শংকর সিংহের এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া, “সরকারকে ডিএ দিতে বাধ্য করতে বৃহত্তর কর্মসূচির পথে হাঁটব।”

তৃণমূল প্রভাবিত রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের নেতা মনোজ চক্রবর্তীর কথায়, “সময়সীমা পেরিয়ে গেলেও ডিএ রায় কার্যকর না হওয়ায় মামলাকারীরা অবমাননার মামলা করবেন, এটাই স্বাভাবিক।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

DA Case
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE