দুর্গাপুজোয় হুগলি শিল্পাঞ্চলের অনেক জায়গাতেই ডিজের দাপট ছিল না। এ বার কালীপুজো-ছটপুজোতেও ডিজে এবং শব্দবাজিকে দমিয়ে রাখার দাবিতে পথে নামলেন সাধারণ মানুষ। সামাজিক সংগঠনের প্রচারে পাশে দাঁড়িয়েছে চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেট। ফের রাজবলহাটে পথে নেমেছেন মহিলারাও।
দুর্গাপুজোর আগেও চুঁচুড়ার একটি বিজ্ঞান সংস্থা-সহ একাধিক সংগঠন এ নিয়ে প্রচার-আন্দোলনে নামে। এগিয়ে এসেছিল পুলিশও। তাতে ফল মেলে বলেও সংশ্লিষ্ট লোকজনের দাবি। তাই দুর্গাপুজো মিটতেই ফের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলি পথে নেমেছে। রবিবার চুঁচুড়ার তোলাফটকে সচেতনতা শিবির হয় ওই বিজ্ঞান সংস্থার তরফে। সেখানে বিভিন্ন সংগঠনের লোকজন এসেছিলেন। এ দিন জাঙ্গিপাড়া ব্লকের রাজবলহাটে দ্বিতীয় দফায় মহিলারা পথে নামেন। মৌনী-মিছিল হয়। কচিকাঁচারাও তাতে শামিল হয়েছিল। মিছিলকারীদের হাতে ছিল প্ল্যাকার্ড।
এডিসিপি (ট্র্যাফিক) হরিকৃষ্ণ হালদার থেকে কলেজ শিক্ষক, অভিনেত্রী-সহ সমাজের নানা স্তরের মানুষ শামিল হন। অনেকেই জানান, প্রচারে মানুষ সচেতন হচ্ছেন। অনেকেই অনুযোগ করেন, ডিজে বা শব্দবাজির বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করা হলেও ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।