Advertisement
E-Paper

বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে চুরি চন্দন গাছ, তদন্ত

চন্দন গাছ চুরি যাওয়ায় চাঞ্চল্য ছড়াল বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন। মঙ্গলবার রাতে কে বা কারা গাছটি কেটে নিয়ে পালায়। বুধবার সকালে ঘটনাটি জানাজানি হয়। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তারক্ষী থাকে। রক্ষীদের নজর এড়িয়ে কী ভাবে এই ঘটনা ঘটল, সেই প্রশ্নও উঠছে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১১ জুন ২০১৫ ০০:৪৯

চন্দন গাছ চুরি যাওয়ায় চাঞ্চল্য ছড়াল বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন। মঙ্গলবার রাতে কে বা কারা গাছটি কেটে নিয়ে পালায়। বুধবার সকালে ঘটনাটি জানাজানি হয়। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তারক্ষী থাকে। রক্ষীদের নজর এড়িয়ে কী ভাবে এই ঘটনা ঘটল, সেই প্রশ্নও উঠছে। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর, দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করতে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার তথা ছাত্রকল্যাণ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান জয়ন্তকিশোর নন্দী বলেন, “ক্যাম্পাস থেকে চন্দন গাছ চুরি গিয়েছে। বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়েছে।”

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ পেয়ে বুধবার ক্যাম্পাসে আসে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্তে সমস্ত দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রয়োজনে কর্তব্যরত রক্ষীদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নম্বর গেটের ঠিক পাশেই ছিল মূল্যবান শ্বেত চন্দন গাছটি। মঙ্গলবার রাতে কে বা কারা গাছটি কেটে নিয়ে পালায়। বুধবার সকালে ঘটনাটি জানাজানি হতে বিশ্ববিদ্যালয়ে চাঞ্চল্য ছড়ায়। ঘটনাস্থলে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তারা। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগই চন্দন গাছটি লাগিয়েছিল। দুষ্কৃতীদের খুঁজে বের করে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার দাবিতে এ দিন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্মারকলিপিও দিয়েছে ডিএসও। ডিএসও- র বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিট সভাপতি রাকিবুল হাসান বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের চারিদিক ঘেরা। নিরাপত্তারক্ষী ও সিসিটিভির নজরদারিও রয়েছে। এরমধ্যে মূল্যবান গাছটি চুরি হয়ে যায় কী করে বুঝতে পারছি না।”

তাঁর কথায়, “চোর এবং কর্তৃপক্ষের মধ্যে বোঝাপড়া ছাড়া কী এটা সম্ভব!” রাকিবুল বলেন, “সঠিক তদন্ত করতে হবে। ঘটনায় যুক্ত সকলকে খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পদ রক্ষায় কর্তৃপক্ষকে উদ্যোগী হতে হবে। এমন নির্দিষ্ট কিছু দাবিতেই এদিন ডেপুটেশন দেওয়া হয়েছে।” সিসি টিভির ফুটেজ তদন্তে সহায়তা করতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও।

বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার জয়ন্তবাবু বলেন, “পুলিশকে বিষয়টি জানানোর পর পুলিশ এসেছিল। কিছু ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়েছে। সিসিটিভির ফুটেজও দেখেছে।”

investigation vidyasagar university campus sandalwood tree sandalwood tree vidyasagar university
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy