Advertisement
E-Paper

আজ খড়্গপুরে রেলের জিএম

যাত্রী নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে দক্ষিণ-পূর্ব রেলের গুরুত্বপূর্ণ জংশন স্টেশন খড়্গপুরকে মুড়ে ফেলা হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরায়। আজ, শুক্রবার তা দেখতে আসছেন দক্ষিণ-পূর্ব রেলের জেনারেল ম্যানেজার রাধে শ্যাম। খড়্গপুরের ডিআরএম গৌতম বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “স্টেশনের নিরাপত্তার স্বার্থে এই ক্যামেরা বসানো হয়েছে। জেনারেল ম্যানেজারের খড়্গপুরে বার্ষিক পরিদর্শনে আসছেন। অন্য সব কিছুর সঙ্গেই তাঁকে এই ব্যবস্থাও দেখানো হবে।”

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৯ জানুয়ারি ২০১৫ ০০:১৯
মেদিনীপুর স্টেশনে লাগানো হয়েছে সিসিটভি ক্যামেরা। ছবি: রামপ্রসাদ সাউ।

মেদিনীপুর স্টেশনে লাগানো হয়েছে সিসিটভি ক্যামেরা। ছবি: রামপ্রসাদ সাউ।

যাত্রী নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে দক্ষিণ-পূর্ব রেলের গুরুত্বপূর্ণ জংশন স্টেশন খড়্গপুরকে মুড়ে ফেলা হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরায়। আজ, শুক্রবার তা দেখতে আসছেন দক্ষিণ-পূর্ব রেলের জেনারেল ম্যানেজার রাধে শ্যাম। খড়্গপুরের ডিআরএম গৌতম বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “স্টেশনের নিরাপত্তার স্বার্থে এই ক্যামেরা বসানো হয়েছে। জেনারেল ম্যানেজারের খড়্গপুরে বার্ষিক পরিদর্শনে আসছেন। অন্য সব কিছুর সঙ্গেই তাঁকে এই ব্যবস্থাও দেখানো হবে।”

রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, আজ সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে বিশেষ ট্রেনে খড়্গপুরে পৌঁছবেন জিএম। তারপর খড়্গপুর স্টেশন চত্বর ঘুরে দেখবেন তিনি। সম্প্রতি সম্প্রসারিত করা হয়েছে ১ এ এবং ২ এ প্ল্যাটফর্ম। এত দিন ৯টি কোচের ট্রেনের জন্য এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার হলেও এখন দূরপাল্লার বহু ট্রেন ১২ কামরার হয়েছে। খড়্গপুরে তার উপযোগী কোনও প্ল্যাটফর্ম না থাকায় সমস্যা হচ্ছিল। তবে এ সব পরিকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। কারণ, সম্প্রতি দেশে-বিদেশে বেশ কিছু সন্ত্রাসবাদী হামলা আলোড়ন ফেলেছে। সরকারও তাই আইআইটি ও রেলের শহর খড়্গপুরের মূল স্টেশনের নিরাপত্তায় জোর দিয়েছে।

খড়্গপুরের বোগদা ও মালগুদামের দিকে স্টেশনের ঢোকা-বেরনোর মুখে, প্রতিটি প্ল্যাটফর্মে, টিকিট কাউন্টার-সহ গোটা চত্বরে মোট ৫৬টি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। খরচ হয়েছে প্রায় ৭৫ লক্ষ টাকা। রেল সূত্রে খবর, খড়্গপুর স্টেশন দিয়ে দিনে গড়ে ২১,২৯৮ জন যাত্রী যাতায়াত করেন। তাদের নিরাপত্তার স্বার্থে নজরদারি চালাতেই এই ক্যামেরা কাজ করবে। মেদিনীপুর স্টেশনেও বসেছে এই ‘ইলেকট্রনিক ইন্টিগ্রেটেড সিকিউরিটি সিস্টেম’। অ্যাসোসিয়েশন ফর মেদিনীপুর-হাওড়া ডেইলি প্যাসেঞ্জার্সের সাধারণ সম্পাদক হিমাংশু পাল বলেন, “যাত্রী নিরাপত্তায় রেলের এই ভাবনাকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। কিন্তু দেখতে হবে ভবিষ্যতে যাতে এই ব্যবস্থার যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ হয়।”

তারপর টাটানগর লাইনের রাখামাইন পর্যন্ত যাবেন তিনি। নিমপুরা রেল ইয়ার্ড, কলাইকুণ্ডা, ঝাড়গ্রামের স্টেশন ঘুরে দেখবেন। ট্র্যাক স্প্রিড টেস্ট, সাব-স্টেশন, ক্রসিং, সেতু সবই পরিদর্শন করবেন তিনি। সন্ধে ৬টা নাগাদ রেল আধিকারিকদের নিয়ে তিনি ফের খড়্গপুরে ফিরে আসবেন। নতুন বছরে খড়্গপুর ডিভিশনের জন্য তিনি কিছু নতুন ঘোষণা করেন কি না, সে দিকেই তাকিয়ে রেলের যাত্রী ও কর্মীরা।

kharagpur rail gm
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy