ফাইল চিত্র
•সব স্কুল কলেজ ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা। এবিষয়ে সংশ্লিষ্ট দফতর নির্দেশিকা জারি করেছে।
• শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিতে পরীক্ষা বন্ধ রাখা। যে সব পরীক্ষা ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে সেগুলিতে পরীক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট ব্যবধানে বসার ব্যবস্থা করা।
• বেসরকারি সংস্থায় যে যে ক্ষেত্রে সম্ভব কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার অনুমতি দেওয়া।
• যে যে ক্ষেত্রে সম্ভব ভিডিও কনফরেন্সের মাধ্যমে মিটিং পরিচালনা করা।
• রেস্তরাঁগুলিতে হাত ধোয়া ও পরিচ্ছন্নতার নিয়মাবলি মেনে চলা ব্যবস্থা রাখতে হবে। দুটি টেবিলের মধ্যে অন্তত এক মিটার ব্যবধান রাখতে হবে। যেখানে সম্ভব দুটি টেবিলের মধ্যে প্রয়োজনীয় দূরত্ব বজায় রেখে খোলা জায়গায় বসার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
• নিতান্ত আবশ্যক না হলে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বন্ধ রাখতে হবে। আগে থেকে আয়োজিত বিয়ে বা অন্য সামাজিক অনুষ্ঠানের মানুষের জমায়েত যতটা সম্ভব কম রাখতে হবে।
• খেলাধুলা ও অন্য প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
• স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জনমত সংগঠক ও ধর্মীয় নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলে বড় জনসমাগম হয় এমন অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। অত্যাধিক জনসমাগম যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে।
• বাস ডিপো , রেল স্টেশন, পোস্ট অফিস, বাজার এরকম যেসব জায়গায় বেশি জমায়েত হয় সেখানে করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধ করতে করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়ে পোস্টার লাগাতে হবে।
• বাজার হাটে যে সময় বেশি মানুষের সমাগম হয়, সে সময় অত্যাধিক ভিড় এড়ানোর জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।
• অনাবশ্যক ভ্রমণ বর্জনীয়। ঘরবাড়ি অফিসের মেঝে নিয়মিত পরিষ্কার রাখবেন।
• ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর পরিচর্যায় হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানগুলি নির্ধারিত নিয়ম মেনে চলবে।
• স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার নিয়মাবলী মেনে চলতে হবে। সৌজন্য জানানোর জন্য করমর্দন, কোলাকুলি বর্জন করুন।
• যাঁরা অনলাইন পরিষেবার সাহায্যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে পণ্য সরবরাহ করেন তাদের নিজেদের সুরক্ষায় বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হবে।
• যাদের কোয়রান্টিনে বা অবরুদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, তারা সরকারের নির্দেশিত নিয়মাবলী মেনে চলবেন।
• ৩১ মার্চ পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মিউজিয়াম, জিম, সামাজিক ও সংস্কৃতিক কেন্দ্র, সুইমিংপুল, থিয়েটার বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
• যারা করোনা অধ্যুষিত দেশ থেকে ফিরছেন তাদের বাধ্যতামূলকভাবে ১৪ দিন ধরে নিজের বাড়িতে কোয়রান্টিনে থাকতে হবে ।
•দুই স্তরীয়, তিন স্তরীয় মাস্ক, সার্জিক্যাল মাস্ক, এন ৯৫ মাস্ক এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার এমআরপি থেকে বেশি দামে বিক্রি করা যাবে না।
•দুই স্তরীয়, ত্রিস্তরীয়, মাস্ক, সার্জিক্যাল মাস্ক, এন ৯৫ মাস্ক এবং স্যানিটাইজার ১৯৯৫সালের অত্যাবশকীয় পণ্য আইন মোতাবেক অত্যাবশকীয় পণ্য হিসেবে ঘোষিত হয়েছে। এই সব পণ্যের কালোবাজারি, অন্যাবশ্যক মজুত বন্ধ করতে নির্দিষ্ট আইন কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হবে।
(সূত্র- মুর্শিদাবাদ জেলা প্রশাসন।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy