নতুন শম্ভুনগর থেকে ডাক্তারবাড়ি যাওয়ার রাস্তা এমনিই বেহাল। ছবি: সুদীপ ভট্টাচার্য
তেঁতিয়া গ্রামের রাস্তার অবস্থা খুবই বেহাল। রাস্তা কাঁচা। সেই রাস্তায় আবার ট্রেকারও চলে। বর্ষায় পায়ে হেঁটে চলাচল করাও কঠিন হয়ে পড়ে। রাস্তা নিয়ে কী ভাবছেন?
তৃপ্তি দত্ত, রোড স্টেশন
ওই রাস্তার পিচের করা হবে। ১৫ লক্ষ টাকা অনুমোদনও হয়েছে। টেন্ডার হয়ে গিয়েছে। ওয়ার্ক অর্ডারও বেরিয়ে যাবে কয়েক দিনের মধ্যে। কাজও শুরু হয়ে যাবে খুব শিঘ্রই।
ব্লক অফিসের ভিতরে আমরা একটা ক্যান্টিন চালাতাম। ব্লক ও পঞ্চায়েত সমিতির কর্মী, সকলেই খাওয়া দাওয়া করতেন। ক্যান্টিনের ঘরটা ছিল দরমার বেড়া। ইটের গাঁথনির কাজ শুরু হয়েছিল। সেটা বন্ধ। ফলে ক্যান্টিনও বন্ধ। এই বিষয়ে কি ভাবছেন।
নীলিমা সমাদ্দার, বসুন্ধরা মহিলা সমিতির সদস্য
এই ক্যান্টিন আমরাই চালু করেছিলাম। পঞ্চায়েত সমিতির নিজস্ব তহবিল থেকে প্রায় ১ লক্ষ টাকা খরচ করে ক্যান্টিনের ঘর তৈরি করা হচ্ছে। নির্বাচনের কারণে কাজ বন্ধ ছিল। আগামী দু’সপ্তাদের ভিতরেই ওই ঘর হস্তান্তর করে দেওয়া সম্ভব হবে।
শৌচাগারের উপকরণ তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে অনেক মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে। আমরা এই ব্লকের এক মাত্র মহিলা সমবায় সমিতি। আমরা কী সেই কাজ পেতে পারি না। যেখানে আমাদের সদস্য সংখ্যা প্রায় ছয়শো জন।
রীতা সরকার, রোড স্টেশন
দ্বিতীয় পর্যায়ে আবার শৌচাগার তৈরির কাজ শুরু হলে আপনাদের সমিতিকে অগ্রাধীকার দেওয়া হবে। বিষয়টি আমার মাথায় থাকল।
আমাদের গ্রামে দু’টো ২২ পাইপের নলকূপ আছে। দীর্ঘ দিন ধরে খারাপ হয়ে পড়ে আছে। নানা জায়গার বারাবার বলা সত্ত্বেও সেটা সারাই করা হচ্ছে না।
গৌতম বিশ্বাস, গঙ্গাবাস
বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় ২২ পাইপের কল হয়েছে। কিন্তু মুশকিল হল ওই কল একবার খারাপ হলে সংস্কার করা শক্ত। কারণ সেটা করতে প্রায় নতুন কল বসানোর সমান খরচ হয়ে যায়। সেই কারণে আমরা প্রতিটি পঞ্চায়েত এলাকায় সজল ধারা প্রকল্পের আর্সেনিক মুক্ত কল বসানো হচ্ছে। আপনাদের এলাকায় খুব শিঘ্রই ওই কল উদ্বোধন হবে।
রাস্তায় নেই আলো।— নিজস্ব চিত্র
হর্টি কালচারের পাশ দিয়ে যে রাস্তটা চলে গিয়েছে সেটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সতীশনগর, সেবাগ্রাম ও সাতগাছির মানুষ এই রাস্তা দিয়েই যাতায়াত করেন। কৃষ্ণনগর শহরে যাওয়ার এটাই একমাত্র রাস্তা। অথচ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা হাল খুবই খারাপ। ইট বেরিয়ে গিয়েছে। বড় বড় গর্ত হয়ে গিয়েছে। সংস্কার কার হচ্ছে না।
মধু ঘোষ, সতীশপুর
বছর দুয়েক আগে এই জেলা পরিষদের টাকায় এই রাস্তাটি তৈরি হয়েছিল। কিন্তু নিম্ন মানের কাজ হওয়ায় কিছু দিনের পর থেকে বেহাল হতে থাকে। জেলার ভিজিলেন্স কমিটিরক বৈঠকে বিষটা জানিয়েছিলাম। কিন্তু কোন লাভ হয় নি। সেই কারণে নতুন করেও কাজ করা যাচ্ছে না।
হর্টিকালচারের পাশের ওই রাস্তার অবস্থা শুধু বেহালই নয়, রাস্তায় আলো নেই। আবার ওই রাস্তার জনবসতি নেই। ছিনতাই রোজকার ঘটনা। খুনোখুনি পর্যন্ত হয়ে গিয়েছে। কোন ওভাবেই কি আলোর ব্যবস্থা করা যায় না?
নমিতা দাস, নতুনপাড়া
যেহেতু ওই রাস্তায় কোনও বাড়ি ঘর নেই তাই রস্তায় আলো ব্যবস্থা করার কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। ওই রাস্তায় বিদ্যুৎ নিতে গেলে ১৫টার মতো খুঁটি পুঁততে হবে। প্রচুর খরচ। তবে দিনদয়াল উপাধ্যায় প্রকল্পের মাধ্যমে কাজটা করা যায় কিনা দেখব।
ভূতপাড়ার কাছ থেকে বগুলা রোড থেকে যে রাস্তা ইছাপুর হয়ে দোগাছি যাওয়ার প্রায় ৫ কিমি রাস্তার বেহাল অবস্থা। চলাচলের উপযুক্ত নয়। ইট উঠে গিয়েছে। গর্ত হয়ে গিয়েছে। এই রাস্তা নিয়ে কী কোনও পরিকল্পনা পঞ্চায়েত সমিতির আছে।
রাজকুমার মণ্ডল, ভূতপাড়া, দোগাছি
ওটা জেলা পরিষদের রাস্তা। ওদের জানানো হয়েছে। তা ছাড়া আমাদের পক্ষে অত টাকা খরচ করে ওই রাস্তা তৈরির করার মতো ক্ষমতা নেই।
আমার বাড়ি থেকে ব্লকের দূরত্ব অনেকটাই। আমরা শ্বাশুড়ি ও মেয়ের আধার কার্ড এখনও মেলেনি। বারবার এসে ফিরে যাচ্ছি। আমাদের এলাকার বেশির ভাগ লোকেরই একই অবস্থা। কবে কোথায় কখন গেলে আধার কার্ড পাওয়া যাবে?
বুল্টি দুর্লভ, ভাতজাংলা, বকুলতলা
নির্বাচনের জন্য অন্যান্য কাজের মতো আধার কার্ড তৈরিও বন্ধ ছিল। সামনের মাসের প্রথম থেকে আবার শুরু হবে। তখন আর এই সমস্যা থাকবে না। তবে খুব জুরুরি হলে ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে নিতে পারেন।
একশো দিনের কাজ করায় গ্রাম পঞ্চায়েত। অনেক সময় কাজ চেয়েও পাওয়া যায় না। আমরা কি পঞ্চায়েত সমিতির কাছে সরাসরি কাজ চেয়ে আবেদন করতে পারি। সে ক্ষেত্রে কি আমরা কাজ পাব?
গৌতম বিশ্বাস, গঙ্গাবাস
একশো দিনের কাজ সাধারণত গ্রাম পঞ্চায়েতই করে। তবে চাইলে আমরাও করতে পারি। বিশেষ করে যদি কোনও গ্রাম পঞ্চায়েত কাজ না করে। এ ছাড়াও দুটো তিনটে গ্রাম পঞ্চায়েত নিয়ে কোনও বড় কাজ হলে সেটা আমরাই করি। তাই আপনারা আমাদের কাছে কাজ চাইতেও পারেন। কাজও পাবেন।
শিমুলতলা থেকে শম্ভুনগর পর্যন্ত প্রায় ৪ কিমি রাস্তার বেহাল অবস্থা। বর্ষার সময় এই রাস্তা দিয়ে হাঁটা অসম্ভব হয়ে পড়ে। এই মাটির রাস্তা দিয়ে আশেপাশের প্রায় ৫টা গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ যাতায়াত করেন। গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে নানান জায়গায় বারবার বলা সত্ত্বেও কোনও ফল হয়নি। এ রাস্তা নিয়ে কী ভাবছে পঞ্চায়েত সমিতি?
সুবীর বিশ্বাস, শিমুলতলা
এই রাস্তা তৈরি করতে হলে এলাকার জনপ্রতিনিধিদেরকেও এগিয়ে আসতে হবে। তাদেরকেও বিষয়টি খোঁজখবর নিতে হবে। এত বড় রাস্তা আমাদের একার পক্ষে তৈরি করা সম্ভব নয়। জেলা পরিষদের সঙ্গে কথা বলে কোনও ভাবে কিছু করা সম্ভব কিনা সেটা দেখতে হবে।
এলাকার উন্নতির জন্য নানান খাতে টাকা আসে। কিন্তু সাধারণ মানুষ জানতে পারেন না কোন খাতে কত টাকা এল আর কত টাকা ব্যয় হল। আমদের কি কোনও ভাবে সেটা জানানো যায়?
তপন ঘোষ, রোড স্টেশন, পিওনপাড়া
প্রতিটি টাকা টেন্ডারের মাধ্যমে খরচ হয়। ফলে তখনই গোটা বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যায়। তার উপরে যেখানে যা কাজ হয় সেটা কোনও প্রকল্পের কত টাকা খরচ হয়েছে সবটাই ফলকে লেখা থাকে। তবে এর বাইরে কেউ যদি চান আমরা তার হাতেও সেই প্রকল্পের সমস্তটাই তুলে দিতে পারি।
জেলার কৃষি ও উদ্যানপালন দফতর থেকে কৃষকদের কি কি সুবিধা দিয়ে থাকে সেগুলি কি পঞ্চায়েত সমিতির তরফে কৃষকদের মধ্যে প্রচার করা সম্ভব। পাশাপাশি কৃষকরা যাতে সেই সুবিধাগুলি পেতে পারেন তার জন্য কি পঞ্চায়েত সমিতি কোনও উদ্যোগ নেয়।
বিধান বিশ্বাস, অনাথেশ্বর রোড
এলাকায় কোনও চাষি যদি পলি হাউস তৈরি করে অসময়ের চাষে উদ্যোগী হন তা হলে আমরা উদ্যানপালন দফতর থেকে ৪০ শতাংশ ভর্তুকির ব্যবস্থা করি। আমাদের ফিল্ড কনসালটেন্ট আছে। তার মাধ্যমে আমরা কৃষকদের এই ধরণের সুযোগ সুবিধা ব্যবস্থা করে থাকি। বিশেষ করে ফুল চাষের ক্ষেত্রে উদ্যানপালন দফতরের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা কৃষকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। গতবছর যেমন আমাদের চাষিরা অসময়ের পিঁয়াজ চাষ করে প্রচুর লাভবান হয়েছিলেন।
প্রায় বছর ত্রিশ ধরে আমরা সরকারি জমিতে বসবাস করছি। প্রায় ৮০টি পরিবার। ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণ হবে। তাই আমাদের উঠে যেতে হবে। এতগুলো মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়ব। পঞ্চায়েত সমিতি আমাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে পারে না।
গৌতমচন্দ্র বিশ্বাস, নবদ্বীপ মোড়
জেলার উন্নয়নের বৈঠকে আমি বিষয়টি তুলেছিলাম। বিএলআরওকেও বলেছি। যদি নিজ ভূমি নিজ গৃহ প্রকল্পের মাধ্যমে এদের ঘর করে দেওয়া যায়। একাধিকবার বিষয়টা নিয়ে প্রশাসনের কাছে দরবার করেছি. কোনও সদুত্তর পাইনি। আমাদের পঞ্চায়েত সমিতির এলাকার মাধ্যে খাস জমি আছে। কিন্তু সেগুলো অনেক দূর দূরে। আমি ওই এলাকার বাসিন্দাদের বলেছি যে তাঁরা জমি দেখে দিন আমরা সেই জমি কিনে বসবাসের ব্যবস্থা করব। কিন্তু এক সঙ্গে এতটা জমি পাওয়া যাচ্ছে না।
রাউতাড়া আদিবাসী পল্লি থেকে শিঙেডাঙা পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটার রাস্তা একাবারেই বেহাল হয়ে গেছে। মানুষের চলাচলের একেবারেই অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ট্রেকার চলাচলও বন্ধ হয়ে গিয়েছে। মানুষের খুব সমস্যা হচ্ছে। আপনারা কি কিছু ভাবছেন?
ষষ্ঠী সর্দার, রাউতাড়া
একমাত্র এই জোয়ানিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতই জনসখ্যার নিরিখে তফসিলি অধ্যুষিত। প্রায় ৯০ শতাংশ। আমরা জেলা পরিষদের আদিবাসী উন্নয়ন দফতরে একাধিকবার স্কিম তৈরি করে পাঠিয়েছি। কিন্তু ওই রাস্তার কোনও অনুমেদন পাইনি। তবুও আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
আমরা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্য। এ বছর প্রথম ১৩টি করে মুরগির বাচ্চা পেয়েছি। কিছু টাকা লোনও দিয়েছিল সরকার। কিন্তু এত কম টাকায় কিছুই করতে পারিনি। আমাদের জন্য কি কোনও স্থায়ী কাজের ব্যবস্থা করা যায় না।
অপর্ণা বিশ্বাস, চর শম্ভুনগর
সকলের জন্য স্থায়ী কাজের ব্যবস্থা করা সম্ভব নয়। তবে মুখ্যমন্ত্রী আপনাদের সুবিধার জন্য একাধিক গোষ্ঠীকে নিয়ে একটি প্রকল্প তৈরি করেছেন। নাম দিয়েছেন আনন্দধারা। আগে আপনাদের ২০ শতাংশ ভর্তুকি দেওয়া হত। এখন সেটা করা হয়েছে ৩০ শতাংশ। আপনাদের উচিত এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে স্বনির্ভর হওয়া।
গ্রামের রাস্তায় বিদ্যুতের খুটি পোঁতা হয়েছে অনেকদিন আগে। তারও টাঙানো হয়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু রাস্তায় কোনও আলোর ব্যবস্থা করা হয়নি। অন্ধকার রাস্তা দিয়ে আমাদের চলাচল করতে হয়। ছেলেমেয়েগুলোকেও এই অন্ধকার রাস্তা দিয়ে টিউশন নিয়ে ফিরতে হয়।
রতন ঘোষ, হরিশপুর
দেপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান এখনও বিদ্যুৎ দফতরে রাস্তার আলোর জন্য কোটেশন জমা দেয়নি। সেই কারণেই রাস্তার আলো জ্বলছে না। আমরা বারাবার করে প্রধানকে বলছি যে কোটশনের টাকা জমা দিতে কিন্তু উনি সেটা করছেন না।
আমার বয়স ৭৫ বছর. স্বামী মারা গিয়েছেন অনেক আগে। ছেলেমেয়ে নেই। ভিক্ষা করে খাই। সরকার থেকে একটা ঘর মেলেনি। জিআরটা পর্যন্ত পাই না। আমাদের মতো মানুষদের জন্য আপনারা কি ভাবছেন।
সমীরণ বেওয়া, গঙ্গাবাস
আপনাদের মতো প্রচুর মানুষ আছে যাদের নাম বিপিএল তালিকায় নেই। তাই তাদের সরকারি সুযোগ সুবিধা দিতে পারি না। সেই কারণেই আমরা পঞ্চায়েত সমিতির নিজস্ব ফান্ড থেকে একটা ক্যাশ জিআর ফান্ড তৈরি করেছি। সেখান থেকে প্রতিমাসে দু’শো টাকা করে দেওয়া হয়। এ বার অপনিও পাবেন।
দুই মেয়ে। একজন দশম শ্রেণিতে পড়ে আর এক জন সপ্তম শ্রেণিতে। কন্যাশ্রীর ফর্ম জমা দিতে গেলে আধার কার্ডের জেরক্স দিতে হবে। কিন্তু এখনও আমার দুই মেয়েই আধার কার্ড পায়নি। বারবার এসে ঘুরে যাচ্ছি। কি করব।
কনক ভৌমিক, ভালুকা, মালুপোতা
নির্বাচনের কারণে আধার কার্ড তৈরি ও বিলির বিষয়টা বন্ধ ছিল। সামনের মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে আবার শুরু হবে। তখন পেয়ে যাবেন। স্কুল কর্তৃপক্ষকেও সেই মতো একটু বুঝিয়ে বলুন।
বছর খানেক আগে স্বামী মারা গিয়েছে। ছেলের বয়স পাঁচ। একটা পাটকাঠির বেড়ার ঘরে থাকি। বর্ষায় ভেসে যায়। তাঁত বুনে খাই। বিপিএল তালিকায় নাম নেই। আমাদের জন্য কি কিছু করা যায়।
বাসনা দেবনাথ, সুবর্ণবিহার
আপনাদের জন্য সমাজকল্যাণ দফতর কিছু করতে পারে। ওদের নানান প্রকল্প আছে। অথচ তেমন কোনও উদ্যোগ নিতে দেখি না। গত পাঁচ বছরে নতুন করে ভাতার জন্য তালিকা চায়নি। তবে আপনারা চাইলে একশো দিনের কাজ করতে পারেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy