কখন যে কে পোষ্টারগুলো মেরে যায় কেউ জানে না। চোখেও দেখা যায় না তাঁদের। তবু ফি বছর নকশাল নেতা চারু মজুমদারের মৃত্যু দিনে নিয়ম করে স্তব্ধ হয়ে য়ায় কৃষ্ণনগর।
বনধ সফল। শুধুই কি আরও একটা পড়ে পাওয়া ছুটির দিনের তাগিদেই এই থমকে যাওয়া, নাকি অন্য কোনও কারণ রয়েছে? সেই সত্তরের দশক থেকে কৃষ্ণনগর বারবার অন্দোলিত হয়েছে নকশাল আন্দোলনে। সিপিআই(এমএল) এর জেলা কমিটির সম্পাদক অরুনাভ সান্যাল বলেন, “সত্তরের দশকের পরও ধারাবাহিক নকশাল আন্দোলনের মধ্য দিয়ে গিয়েছে এই শহর। নকশালবাড়ির পর অন্য নকশালপন্থী সংগঠন বরাবরই শক্তিশালা এ শহরে। তাই এই বন্ধে বারবার সাড়া দিয়েছে কৃষ্ণনগর।” সেই পুরনো আবেগ থেকেই বুঝি এই সাফল্য। শহরের প্রবীণেরা অন্তত তেমনই মনে করেন। কিন্তু হালে উঠে আসছে, অন্য একটা মতও— একটা আস্ত কর্মনাশা দিন হিসেবে ‘নষ্ট’ না করে চারু মজুমদার স্মরণে একটা নাগরিক কনভেনশন করে বাকি দিনটা আরও কর্মচঞ্চল করে রাখলে ক্ষতি কি?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy