Advertisement
০৫ মে ২০২৪

সেতুতে চুরি সাঁইথিয়ায়

সেতুটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ সাঁইথিয়ায় ময়ূরাক্ষী নদীর উপরে থাকা এই নতুন সেতুর নর্দমার ঢাকনা বারে বারে চুরি হয়ে যাচ্ছে। একই জিনিস বার বার চুরি হলেও প্রশাসন তা রুখতে পারছে না। পূর্ত দফতর বিরক্ত হয়ে তা এখনও মেরামত করেনি। ঢাকনা বিহীন সেতু দিয়ে প্রতিদিন শয়ে শয়ে মানুষ হেঁটে, সাইকেল ও মোটরবাই, অন্য গাড়িতে করে যাতায়াত করছেন।

নিজস্ব সংবাদদাতা
সাঁইথিয়া শেষ আপডেট: ১৫ অক্টোবর ২০১৪ ০১:৪৪
Share: Save:

সেতুটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ সাঁইথিয়ায় ময়ূরাক্ষী নদীর উপরে থাকা এই নতুন সেতুর নর্দমার ঢাকনা বারে বারে চুরি হয়ে যাচ্ছে। একই জিনিস বার বার চুরি হলেও প্রশাসন তা রুখতে পারছে না। পূর্ত দফতর বিরক্ত হয়ে তা এখনও মেরামত করেনি। ঢাকনা বিহীন সেতু দিয়ে প্রতিদিন শয়ে শয়ে মানুষ হেঁটে, সাইকেল ও মোটরবাই, অন্য গাড়িতে করে যাতায়াত করছেন।

পূর্ত দফতর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ময়ূরাক্ষী নদীর নতুন সেতুর দক্ষিণ পাড়ের শেষ নর্দমার ঢাকনা মাস দেড়েকের ব্যবধানে চার চুরি হয়েছে। কী কারণে একই জায়গায় বার বার ঢাকনা ভাঙা বা চুরি কেন হচ্ছে তা ভেবে পাচ্ছে না পূর্ত দফতর। জেলা সূর্ত দফতর (সড়ক) সূত্রের খবর, গত ১ অগস্ট স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে খবর পায়, সেতুর দক্ষিণ পাড়ের শেষ নর্দমা খোলা আছে। কোনও সময় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। এই আশঙ্কায় তড়িঘড়ি পরের দিন সন্ধ্যায় ঢাকনা বসানো হয়। তার একদিন পরেই ওই ঢাকনা কে বা কারা ভেঙে দিয়েছে বলে খবর পায় পূর্ত দফতর। খবর পাওয়ার দু’তিন দিনের মধ্যেই মুখ ঢালাই দিয়ে বন্ধ করে উপরে পিচ দিয়ে দেওয়া হয়। যাতে কেউ সহজে ভাঙতে বা চুরি করতে না পারে। কিন্তু কয়েক দিনের মধ্যে ফের একই ঘটনা ঘটে। তাই তৃতীয়বার ঢাকনা চুরি বা ভাঙার খবর পেয়েও তা আর সারায়নি পূর্ত দফতর। দফতরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার অনির্বাণ দত্ত বলেন, “কে বা কারা এই কাজ করছে তা উদ্ধার করা না গেলে ঢাকনা লাগালে ফের একই ঘটনা ঘটবে। কারণ, দেড় মাসের ব্যবধানে চার বার এমন ঘটনা ঘটল এবং একই জায়গায়। প্রতিবারই পুলিশের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

sainthia snatching
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE