Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪
ঘরে বাইরে

গয়না কিনতে জানতে হয়

সস্তা হয়েছে সোনা। কিন্তু কিনতে হবে বুঝেশুনে, বলছেন স্বর্ণব্যবসায়ী শঙ্কর কর্মকার।ছো ট বা বড়, যেমন দোকান থেকেই কিনুন না কেন, হলমার্ক দেখে গয়না কিনুন। তাতে বিক্রির সময়ে খাদ বাদ যাবে না। কেবল মজুরিটুকুই বাদ যাবে। হলমার্ক না থাকলে গয়না বিক্রির সময় ঠিক দাম পাচ্ছেন কি না, দেখতে অনেকগুলো দোকানে যাচাই করাই ভাল।

শেষ আপডেট: ২৭ জুলাই ২০১৫ ০০:১৮
Share: Save:

ছো ট বা বড়, যেমন দোকান থেকেই কিনুন না কেন, হলমার্ক দেখে গয়না কিনুন। তাতে বিক্রির সময়ে খাদ বাদ যাবে না। কেবল মজুরিটুকুই বাদ যাবে। হলমার্ক না থাকলে গয়না বিক্রির সময় ঠিক দাম পাচ্ছেন কি না, দেখতে অনেকগুলো দোকানে যাচাই করাই ভাল। আগে গয়না গড়তে ‘পান’ ব্যবহার হত, যা অনেকটাই সোনার অংশ কমিয়ে দিত গয়নায়। খাদ থাকত বেশি। কলকাতার বড়বাজারে সোনাপট্টি, এ ছাড়া নানা জেলাতেও সোনার যাচাইকেন্দ্র রয়েছে। সেখানে গেলে গয়নায় কত ক্যারাটের সোনা রয়েছে, তা বোঝা যায়। একে বলে ‘স্কিন টেস্ট,’ জানান অনিল আঢ্য, পশ্চিমবঙ্গ বুলিয়ন মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সম্পাদক।

সাধারণত সোনার দোকানে যে দামে সোনা বিক্রি করা হয়, কেনার সময়ে তার চাইতে ৫-১০ শতাংশ কম দামে কেনা হয়। তবে বিক্রির সময়ে সোনার বাজারদর বেশি থাকলে তুলনায় বেশি দাম পাবেন।

বিক্রির সময়ে গয়নায় বসানো পাথরের দাম মেলে তুলনায় অনেক কম। হিরের দাম মেলে ৬০-৭০ শতাংশ কম। আর অন্য সব পাথরের ক্ষেত্রে কেনা দামের খুব বেশি হলে ৫০ শতাংশ পাবেন। তাই ভবিষ্যতের সুরক্ষার কথা ভেবে গয়না কিনলে পাথর-বসানো জড়োয়ার গয়না না কেনাই ভাল।

আর্থিক সুরক্ষার দৃষ্টিতে দুটো-তিনটে হালকা গয়না কেনার চাইতে একটি ভারী গয়না কেনা অনেক ভাল।

অপরিচিতের কাছ থেকে সহজে সোনার গয়না কিনতে চায় না কোনও দোকান। পরিচিত দোকান না হলে ভোটার আইডি, প্যান কার্ড, ঠিকানার প্রমাণপত্র সঙ্গে নিয়ে যান। যে দোকান থেকে গয়না কিনেছেন, সেখানেই বিক্রি করা ভাল। সঙ্গে রশিদ রেখে দিন।


স্বীকারোক্তি

আমি তখন অষ্টম শ্রেণিতে। আমার এক ভাল বন্ধু সামনের বেঞ্চে বসে টুকলি করছিল। তা দেখে আমার খুব অস্বস্তি হচ্ছিল। এ ভাবে ও আমার থেকে বেশি নম্বর পেয়ে যাবে, এই ভেবে আমার একটু হিংসাও হচ্ছিল। তাই আমি জল খেতে যাওয়ার নাম করে পরীক্ষা হল থেকে বেরিয়ে স্টাফরুমে মিসকে বলে এসেছিলাম। সেই দিনের মতো তার পরীক্ষা বাতিল হয়ে যায়। আমার জন্য এমন হয়েছে, তাকে আর বলতে পারিনি। ক্ষমা চাইছি।

টিনা ঘোষ, হুগলি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE