মাখনের মধ্যে এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই, ভিটামিন ডি, ফাইটোস্টেরল, প্রোভিটামিন এ থাকার কারণে ত্বকের যত্নে, বিশেষত শিশুদের ত্বকের যত্নে খুব ভাল কাজ করে মাখন। চুলের জন্যও বেশ উপকারী মাখন। কী কী কাজ করে দেখে নিন-
ত্বক
১। সূর্যরশ্মি থেকে রক্ষা- সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করার পাশাপাশি ময়াশ্চারাইজ করে মাখন।
২। অ্যান্টিসেপটিক- মাখনের অ্যান্টিসেপটিক গুণ ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে পারে। একজিমা, স্ট্রেচ মার্ক, কালো ছোপ দূর করতে পারে মাখন।
৩। অ্যান্টি এজিং- মাখনের ভিটামিন এ ও ভিটামিন ডি ত্বকে পুষ্টি জোগায়। বলি রেখা রুখে দিয়ে স্বাস্থ্য ধরে রাখে।
৪। শিশুদের জন্য- বাচ্চাদের ত্বক অনেক বেশি সংবেদনশীল হয়। মাখনের মধ্যে ক্ষতিকারক রাসায়নিক না থাকায় শিশুদের ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যায় মাখন।
৫। ঠোঁট- শীতে ফাটা ঠোঁটের যত্ন নিতে পারে মাখন। ঠোঁটের আর্দ্রতা ধরে রাখে, ঠোঁট নরম করে মাখন।
৬। ইলাসটিসিটি- ত্বকের ইলাসটিসিটি ধরে রাখে মাখন। ফলে বয়স কম লাগে দেখতে।
চুল-
৭। স্ক্যাল্প- মাথার তালুর চুলকুনি, খুস্কি দূর করতে সাহায্য করে মাখন। তালুতে মাখন লাগালে আরাম দায়ক অনুভূতি হবে।
৮। ময়াশ্চারাইজার- ভিটামিন এ ও ই থাকার কারণে মাখন খুব ভাল কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে। চুলের আর্দ্রতা বজায় থাকে।
৯। চুলের রক্ষা কবচ- মাখনের মধ্যে সামান্য পরিমাণে এসপিএফ রয়েছে। ফলে রোদ থেকে চুল রক্ষা করে মাখন।
১০। নরম- শুষ্ক, ভেঙে যাওয়া চুল নরম করে স্বাস্থ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে মাখন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy