Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
spain

ভয়ঙ্কর খাদের ৩৩০ ফুট উপরের এই রাস্তা দিয়ে হাঁটবেন নাকি?

পৃথিবীর অন্যতম ভয়ানক এই রাস্তাটি স্পেনে। পেরোবেন নাকি!

সংবাদ সংস্থা
মালাগা শেষ আপডেট: ০৩ অগস্ট ২০১৮ ১০:২৯
Share: Save:
০১ ১০
এল কামিনিতো দেল রেই। ‘কিংস লিটল পাথওয়ে’। এই ছোট্ট রাস্তাটি পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক রাস্তা হিসাবে পরিচিত। স্পেনের মালাগা প্রদেশের এই রাস্তাটি অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের সবচেয়ে পছন্দের। জেনে নেওয়া যাক, এই রাস্তাটি কেমন।

এল কামিনিতো দেল রেই। ‘কিংস লিটল পাথওয়ে’। এই ছোট্ট রাস্তাটি পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক রাস্তা হিসাবে পরিচিত। স্পেনের মালাগা প্রদেশের এই রাস্তাটি অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের সবচেয়ে পছন্দের। জেনে নেওয়া যাক, এই রাস্তাটি কেমন।

০২ ১০
বলা হয়, এই রাস্তা দিয়ে রাজা ত্রয়োদশ আলফোনসো প্রথম হেঁটে যান। তাই নাম এল কামিনিতো দেল রেই বা রাজার ছোট্ট পথ।

বলা হয়, এই রাস্তা দিয়ে রাজা ত্রয়োদশ আলফোনসো প্রথম হেঁটে যান। তাই নাম এল কামিনিতো দেল রেই বা রাজার ছোট্ট পথ।

০৩ ১০
এল চোররো ও গাইতানেখো ঝর্ণার পাশেই ছিল একটি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র। ১৯০১-১৯০৫ নাগাদ সেখানকার কর্মীদের যাতায়াতের জন্য এই সংকীর্ণ পথ তৈরি হয়।

এল চোররো ও গাইতানেখো ঝর্ণার পাশেই ছিল একটি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র। ১৯০১-১৯০৫ নাগাদ সেখানকার কর্মীদের যাতায়াতের জন্য এই সংকীর্ণ পথ তৈরি হয়।

০৪ ১০
প্রথমে সংকীর্ণ পাথুরে পথটার ভিত্তি ছিল একটা ইস্পাতের দণ্ড। খানিকটা এগিয়ে কাঠের পাটাতনের পাশে ধরার যে রেলিংটা, সেটিও খুব নড়বড়ে ছিল। দক্ষ পর্বতারোহীদেরও বুক কাঁপত এটি পেরোতে।

প্রথমে সংকীর্ণ পাথুরে পথটার ভিত্তি ছিল একটা ইস্পাতের দণ্ড। খানিকটা এগিয়ে কাঠের পাটাতনের পাশে ধরার যে রেলিংটা, সেটিও খুব নড়বড়ে ছিল। দক্ষ পর্বতারোহীদেরও বুক কাঁপত এটি পেরোতে।

০৫ ১০
১৯৯৯-২০০০ সালের মধ্যে পাঁচজন মারা যান এই পথ পেরোতে গিয়ে। এরপর ১১ বছর বন্ধ ছিল এটি।

১৯৯৯-২০০০ সালের মধ্যে পাঁচজন মারা যান এই পথ পেরোতে গিয়ে। এরপর ১১ বছর বন্ধ ছিল এটি।

০৬ ১০
২০১১-২০১৪ সালের মধ্যে প্রায় ৪০ লক্ষ ডলার খরচ করে সুরক্ষিত করার চেষ্টা করা হয়েছে এটিকে। ২০১৩ সালেও ৪ জন মারা যান।

২০১১-২০১৪ সালের মধ্যে প্রায় ৪০ লক্ষ ডলার খরচ করে সুরক্ষিত করার চেষ্টা করা হয়েছে এটিকে। ২০১৩ সালেও ৪ জন মারা যান।

০৭ ১০
২০১৫ সালের ২৯ মার্চ এটি আবার খুলে দেওয়া হয় অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য। তবে আট বছরের নীচে শিশুদের প্রবেশ নিষেধ।

২০১৫ সালের ২৯ মার্চ এটি আবার খুলে দেওয়া হয় অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য। তবে আট বছরের নীচে শিশুদের প্রবেশ নিষেধ।

০৮ ১০
এখানে ৫০ জনের একটা দল একবারে প্রবেশ করতে পারে, তার বেশি নয়। দিনে হাজারখানেক পর্যটক এখানে আসেন। ন্যূনতম পাঁচ ঘণ্টা সময় লাগে এটি পেরোতে।

এখানে ৫০ জনের একটা দল একবারে প্রবেশ করতে পারে, তার বেশি নয়। দিনে হাজারখানেক পর্যটক এখানে আসেন। ন্যূনতম পাঁচ ঘণ্টা সময় লাগে এটি পেরোতে।

০৯ ১০
২০১৫ সালের পর প্রায় সাড়ে ছয় লক্ষ পর্যটক পাড়ি জমিয়েছেন এই পথে। মঙ্গল থেকে শুক্রবার, সাধারণের জন্য চার দিন খোলা থাকে এই পথ।

২০১৫ সালের পর প্রায় সাড়ে ছয় লক্ষ পর্যটক পাড়ি জমিয়েছেন এই পথে। মঙ্গল থেকে শুক্রবার, সাধারণের জন্য চার দিন খোলা থাকে এই পথ।

১০ ১০
এই পথ পেরোনোর খরচ ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় হাজার টাকা।

এই পথ পেরোনোর খরচ ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় হাজার টাকা।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE