বৈঠক শুরুর আগে করমর্দন দুই নেতার। ছবি: এএফপি।
• দ্বিপাক্ষিক বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে বলে জানালেন প্রঝানমন্ত্রী মোদী।
• প্রায় ঘণ্টাখানেকের বৈঠকে ডোকলাম সঙ্কট ও সীমান্ত সমস্যা নিয়েও আলোচনা হয়েছে মোদী ও চিনফিংয়ের মধ্যে।
• চিনের সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ, ‘সঠিক পথে’ই ভারতের সঙ্গে চিনের সম্পর্ক এগোচ্ছে।
• এ বিষয়ে পঞ্চশীল চুক্তির কথাও মনে করিয়ে দেন শিনফিং।
• ভারতের সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজ করতে প্রস্তুত চিন: প্রধানমন্ত্রী মোদীকে জানালেন প্রেসিডেন্ট শিনফিং।
The various deliberations during the BRICS Summit were extremely productive. Looking forward to building on these in the times to come.
— Narendra Modi (@narendramodi) September 5, 2017
• ব্রিক্স শীর্ষ সম্মেলনের সাফল্যের জন্য চিনের প্রেসিডেন্ট চি শিনফিংকে অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
• চিনের তরফে বৈঠকে রয়েছেন প্রেসিডেন্ট চি শিনফিং, প্রধান মুখপাত্র লু কাং, সে দেশের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ইআই, স্টেট কাউন্সিলর ইয়াং জিয়েচি।
• ডোকলাম বিতর্কের পর এই প্রথম মুখোমুখি ভারত-চিনের শীর্ষ নেতারা।
• সন্ত্রাসদমন, সাইবার নিরাপত্তা ও বিপর্যয় মোকাবিলা বিষয়ে আলোচনা শুরু।
• ব্রিক্স শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি চিনফিংয়ের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শুরু হল।
চিনের মাটিতে ব্রিক্স শীর্ষ সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও সে দেশের প্রেসিডেন্ট শি চিনফিং। ডোকলাম নিয়ে মতবিরোধ সরিয়ে এই বৈঠকে দুই রাষ্ট্রনেতাই বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করবেন।
চিনের মাটিতে ব্রিক্স শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনেই কূটনৈতিক সাফল্যের মুখ দেখেছে ভারত। সম্মেলনের প্রথম দিনে ব্রিক্স ঘোষণাপত্রে জঙ্গি সংগঠনের তালিকা প্রকাশ করা হয়। তাতে পাকিস্তানের নাম না করেও সে দেশের মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠনগুলির নাম করে বলা হয়েছে, ‘গোটা অঞ্চলের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলি উদ্বিগ্ন’।
আরও পড়ুন
প্রতিরক্ষার শীর্ষে আসলে কি মোদীই
৪৩ পাতার ঘোষণাপত্রে আফগানিস্তানে হিংসার প্রসঙ্গ তুলে অবিলম্বে তা বন্ধ করার ডাক দেওয়া হয়েছে। তালিবান, আইএস, হক্কানি গোষ্ঠীর পাশাপাশি পাক-মদতপ্রাপ্ত লস্কর, জইশ, তেহরিক-ই-তালিবানের নাম উল্লেখ করে আরও বলা হয়েছে, ‘সন্ত্রাসে যারা মদত দিচ্ছে, সমর্থন করছে অথবা টাকা জোগাচ্ছে— তাদের অতি অবশ্য শাস্তি দেওয়ার প্রশ্নে সম্মেলনে ঐকমত্য হয়েছে।’ তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে পাকিস্তানের নাম না করেও সন্ত্রাসের মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রগুলির দায়িত্বের কথাও মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে ঘোষণাপত্রে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy