World's longest sea-crossing bridge will open between Hong Kong and China in this week
URL Copied
আন্তর্জাতিক
চিন গড়ল বিশ্বের দীর্ঘতম সমু্দ্র সেতু, এর সম্পর্কে তথ্যগুলি জানতেন?
সংবাদ সংস্থা
বেজিং ২৩ অক্টোবর ২০১৮ ১০:০০
Advertisement
১ / ১২
সমুদ্রের উপরে ৫৫ কি.মি. দীর্ঘ সেতু বানিয়ে ফেলেছে চিন। এটি বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সেতু অর্থাৎ সি ক্রসিং ব্রিজ। এই সপ্তাহেই এই সেতু দিয়ে যান চলাচল শুরু হয়ে যাওয়ার কথা।
২ / ১২
চিনের মূল ভূখণ্ডের ঝুহাই শহরের সঙ্গে এ সেতু সংযুক্ত করবে হংকং ও ম্যাকাওকে।
Advertisement
Advertisement
৩ / ১২
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, এর ফলে আগে যেখানে এ পথ পাড়ি দিতে তিন ঘণ্টার মতো সময় ব্যয় হত, সেখানে এখন সময় লাগার কথা মাত্র ৩০ মিনিট।
৪ / ১২
ঝুহাইতে সেতুটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং উপস্থিত থাকবেন বলেই মনে করা হচ্ছে।
Advertisement
৫ / ১২
এই সেতুতে যানপ্রতি টোল ট্যাক্স ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা। এক লক্ষ ৪৭ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে এই সেতুটি বানাতে। প্রযুক্তি ও স্থাপত্যের দিক থেকে দুর্দান্ত হলে সেতুটি নিয়ে সমালোচনাও হচ্ছে তাই বিস্তর।
৬ / ১২
নির্মাণকালীন নিরাপত্তা নিয়েও সমালোচনা শুনতে হয়েছে চিনকে। কারণ নির্মাণ কাজ চলার সময় নিহত হয়েছেন ১৮ জন শ্রমিক।
৭ / ১২
শক্তিশালী মাত্রার ঘূর্ণিঝড় কিংবা ভূমিকম্প প্রতিরোধী এ সেতুটি তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে চার লক্ষ টন স্টিল। এটি দিয়ে নাকি ৬০টি আইফেল টাওয়ার নির্মাণ করা সম্ভব, দাবি প্রযুক্তিবিদদের।
৮ / ১২
সেতুটির প্রায় ত্রিশ কিলোমিটার পার্ল নদীর উপর দিয়ে গিয়েছে, আর জাহাজ চলাচল চালু রাখতে ৬.৭ কিলোমিটার রাখা হয়েছে সমুদ্রের নিচের সুড়ঙ্গপথে এবং এর দু’অংশের মধ্যে সংযোগস্থলে তৈরি করা হয়েছে একটি কৃত্রিম দ্বীপ।
৯ / ১২
হংকং, ম্যাকাও এবং আরও নয়টি শহরকে যুক্ত করে একটি বৃহত্তর সমুদ্র এলাকা তৈরি প্রকল্পের অংশ হিসেবে এ সেতু নির্মাণ করেছে চিন।
১০ / ১২
কেউ চাইলেই সেতুটি অতিক্রম করতে পারবে না। যাঁরা সেতু পাড়ি দিতে চান তাঁদের বিশেষ অনুমতি নিতে হবে আর সব যানবাহনকেই কর দিতে হবে।
১১ / ১২
সেতুতে আলাদা করে কোনও গণ পরিবহণ থাকবে না তবে যাত্রী ও পর্যটকদের জন্য শাটল বাস থাকার কথা। সেতু কর্তৃপক্ষের দাবি, দিনে প্রায় ৯,২০০ যান এই সেতু দিয়ে চলাচল করবে।
১২ / ১২
চিনের গ্রেটার বে এলাকায় অবস্থিত এই সেতুটির ভূমিকম্প প্রতিরোধী ক্ষমতা মারাত্মক। সেতু তৈরির ফলে জিডিপি আরও বাড়বে, জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। রিখটার স্কেলে ৮ তীব্রতার ভূমিকম্পতেও এই সেতু ভেঙে পড়বে না, বলেন হংকংয়ের এগজিকিউটিভ কাউন্সিলর উয়ং কুক কিন। হংকং, ম্যাকাও ও গুয়াংদং-এর মধ্যে অন্যতম বন্ধন এই সেতু, জানান তিনি।