Advertisement
২৭ এপ্রিল ২০২৪
ABP Weddings

হোম কোয়ারেনটাইনেও দেখা হতে পারে ভ্যালেন্টাইনের সঙ্গে 

প্রত্যেকটা জুটিরই কোনও না কোনও বিশেষত্ব থাকে। আর সেই বিশেষত্বই প্রত্যেকটা সম্পর্ককে মজবুত করে তোলে।

বিজ্ঞাপন প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৪ মার্চ ২০২০ ১৩:১৩
Share: Save:

বলা হয় বিয়ে মানে দুই হৃদয়ের মিলন। এক নতুন ইনিংসের শুরু। রোমাঞ্চে ভরা। দু'জন মিলে নতুন করে আবার একটা নতুন জীবনের শুরু করা। আর সেই নতুন জীবনে সঠিক সঙ্গী খোঁজার কাজটাই করে ABPweddings.com। গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলা ও বাঙালির ঘরে ঘরে পৌঁছে যাওয়া 'পাত্রপাত্রী'র সফল পথ চলার অভিজ্ঞতাই এবার নতুন রূপে, নতুন ভাবে—অনলাইনে।

বদলে যাওয়া সময় ও প্রতিনিয়ত উন্নত হয়ে চলা প্রযুক্তির কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে এবিপি ওয়েডিংস। বর্তমান সময়ের চাহিদা অনুযায়ী রয়েছে কাস্টমাইজড সার্চ বার, শর্ট লিস্টিং, শেয়ারিং অপশন সমস্ত কিছুই। যার ফলে এই পোর্টাল এবং অ্যাপ ব্যবহার করা অত্যন্ত সহজ। পাশাপাশি পছন্দসই সঙ্গীকে শুধু খুঁজে নেওয়াই নয় এবং তার প্রোফাইল শেয়ার করে দিতে পারবেন পরিজনের সঙ্গেও।

ঠিক যেমনটা হয়েছিল বিকাশের ক্ষেত্রে। বিকাশের বাবা সৌমেনবাবু খাঁটি বাঙালি। জন্ম, বেড়ে ওঠা, সমস্তটা কলকাতাতেই। কিন্তু চাকরি সূত্রে তিনি বহুদিন দিল্লিতে ছিলেন। অবসরের পরে বর্তমানে কলকাতাতেই থাকেন। শিকড়ের টান যে! আবার বিকাশ নিজে চাকরি বড় একটা আইটি কোম্পানিতে। আমেরিকায় পোস্টিং। কলকাতাতেও আসা হয় বছরে একবার। বিকাশের বিয়ের জন্য বহুদিন ধরেই একজন বাঙালি মেয়ে খুঁজছিলেন সৌমেনবাবু। বিকাশও আবার মনের মতো মেয়ে না হলে বিয়ে করতে নারাজ। কিন্তু অমন মেয়ে কি আর বললেই পাওয়া যায়। অনেক দেখাশোনার পরে সৌমেনবাবু জানতে পারলেন এবিপি ওয়েডিংসের কথা। আসলে ম্যাট্রিমনিয়াল সাইটের খবরটা বিকাশের খুড়তুতো বোনই দিয়েছিল। যেমন ভাবা, তেমনই কাজ। খোঁজাখুজির পরে পাওয়া গেল সুপর্ণার খোঁজ। সঙ্গে সঙ্গে প্রোফাইলের ডিটেলস চলে গেল বিকাশের ফোনে। বিকাশের তখন মাঝ রাত। সকালে ঘুম থেকে উঠে ওই প্রোফাইল দেখেই সুপর্ণাকে মনে ধরল বিকাশের। কথা-বার্তা সমস্ত কিছু পাকাপাকি হওয়ার পরে, আগামী ডিসেম্বরের ওদের চার হাত এক হতে চলেছে।

আবার যেমন যেমন রিয়া-শুভমের সম্পর্কটা। রিয়া ফ্যাশন ডিজাইনার। মুম্বইতেই থাকে। বাড়ি থেকে বিয়ের চাপ আসছিল বটে! কিছু পাত্রও দেখে রেখেছিলেন রিয়ার বাবা-মা। কিন্তু রিয়া স্বাধীনচেতা। নিজে দেখে শুনে, পছন্দ হলে তবেই বিয়ে করবে। একদিন পার্টিতে হঠাৎ করে শুভমের সঙ্গে দেখা হয় রিয়ার। শুভম প্রবাসী বাঙালি। ক্লায়েন্ট মিটিংয়ের কাজে মুম্বই এসেছে। শুভমকে দেখে বেশ পছন্দই হয় রিয়ার। বাড়ি ফেরার পথে বাবা-মা’র সঙ্গে বিয়ে নিয়ে অল্প কথা কাটা-কাটি হয়। বাড়ি ফিরে এক প্রকার রাগ হয়েই বাবা-মা’র জোর করে খুলে দেওয়া এবিপি ওয়েডিংস-এর প্রোফাইলটা খোলে রিয়া। আশ্চর্যজনকভাবে প্রথম সারিতেই দেখে শুভমের ছবি। প্রোফাইল ঘাঁটার পর বাবা-মা’কে সেই প্রোফাইল ফরোয়ার্ড করে দেয় রিয়া এবং বিয়ের জন্য রাজি হয়ে যায়। মেয়ের হঠাৎ এমন মত বদলে একটু হকচকিয়েই যায় রিয়ার বাবা-মা। পরে শুভমের পরিবারের সঙ্গে কথা বলে বিয়ের আয়োজন করা হয়। অবশ্য অন্যদিকে ওই পার্টির পর থেকেই রিয়া-শুভমের সম্পর্কটাও বেশ জোরালো হচ্ছিল ধীরে ধীরে। গত বছর দু’জনের বিয়ের পরে, গোটা গল্পটা জানতে দুই পক্ষই। তখন তাঁদের হাসি যেন থামছিল না!

তো গেল বিকাশ, রিয়া আর শুভমের কথা। কলকাতার বাইরে থাকা এরকমই কত নাম না জানার লোকের তৈরি হচ্ছে নতুন সম্পর্ক। এবিপি ওয়েডিংসের সৌজন্যে নতুন ভাবে ঘর বাঁধছে কত-শত মানুষ। এর নেপথ্যে রয়েছে এবিপি ওয়েডিংসের পলিসি এবং বিশ্বাসযোগ্যতা। সঙ্গে শতাব্দী প্রাচীন এবিপি গ্রুপের বিশ্বস্ততা তো রয়েছেই।

ফেক প্রোফাইল ঠেকাতে এবং নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিতের বিষয়টিকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়েছে ABPweddings.com। ভোটার কার্ড বা আধার কার্ডের মতো সচিত্র পরিচয় পত্র দিয়ে তবেই খোলা যাবে প্রোফাইল।

ABPweddings.com-এ প্রোফাইল খোলা এবং রেজিস্ট্রেশনের জন্য কোনও খরচা নেই। তবে অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হলে, তবেই পয়সা দিতে হবে। অনলাইন রেজিস্ট্রেশন তো রয়েছেই। চাইলে আপনি এবিপি ওয়েডিংসের এক্সক্লুসিভ স্টোরে গিয়ে অফলাইনেও রেজিস্ট্রেশন করতে পারে।

তা হলে আর দেরি কেন? ABPweddings.com-এর সঙ্গে আজ থেকেই শুরু করে দিন নিজের জন্য উপযুক্ত জীবনসঙ্গীর খোঁজ। বিশদে জানতে ক্লিক করুন।

এটি একটি বিজ্ঞাপন প্রতিবেদন। ABPweddings.com-এর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Weddings
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE