Advertisement
১৮ এপ্রিল ২০২৪

লক্ষ্য আয়, বন্দরের ১১১ একর আবাসনে

কলকাতা বন্দরের উদ্বৃত্ত জমির মধ্যে ১১১ একর আবাসন শিল্পের জন্য চিহ্নিত হয়েছে। তা লিজে দিয়ে আয় বাড়ানোর রূপরেখা তৈরি করতে শীঘ্রই বিশেষজ্ঞ সংস্থা নিয়োগ করবেন কর্তৃপক্ষ।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৩:১৭
Share: Save:

কলকাতা বন্দরের উদ্বৃত্ত জমির মধ্যে ১১১ একর আবাসন শিল্পের জন্য চিহ্নিত হয়েছে। তা লিজে দিয়ে আয় বাড়ানোর রূপরেখা তৈরি করতে শীঘ্রই বিশেষজ্ঞ সংস্থা নিয়োগ করবেন কর্তৃপক্ষ। শনিবার বণিকসভা সিআইআইয়ের এক অনুষ্ঠান শেষে এ কথা জানান কলকাতা বন্দরের চেয়ারম্যান বিনীত কুমার।

কলকাতা, মুম্বই, কান্দলা বন্দরের উদ্বৃত্ত জমির বাণিজ্যিক ব্যবহার সংক্রান্ত নীতি এখনও কেন্দ্রীয় স্তরে আটকে। অথচ সেগুলি মূলত আবাসন শিল্পকে চড়া দামে লিজে দিলে মোটা লাভ আসবে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল। তাদের দাবি, এ জন্যই কেন্দ্রীয় নীতি জরুরি।

এ দিন কুমার বলেন, ‘‘কেন্দ্রের নীতির দিকে তাকিয়ে রয়েছি। ১১১ একর আবাসন শিল্পের জন্য চিহ্নিত হয়েছে।’’ ৯৬টি ‘প্লট’ বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্যও বাছা হয়েছে। গড়া যাবে স্কুল, হাসপাতাল, গুদাম বা অফিস। সব মিলিয়ে তার পরিমাণ ৮৭ একর।

নির্মাণ শিল্পের মতে, ওই ১১১ একরের দর কাঠায় ১০-৪০ লক্ষ টাকা হতে পারে। ওই শিল্পের সংগঠন ক্রেডাইয়ের ধারণা, আবাসনের ক্রেতা টানার মতো পরিকাঠামো থাকলে ভাল পুঁজি আসবে। নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম জানান, বন্দরের জমিতে ‘লজিস্টিক্স হাব’ গড়তে লগ্নিকারীদের ডাক দিয়েছেন তাঁরা। তাঁর দাবি, রাজ্য লজিস্টিক্স নীতি তৈরির পরিকল্পনা করছে। শুরু হয়েছে পণ্য পরিবহণ ও সরবরাহ ব্যবস্থাকে শিল্পের তকমা দেওয়ার ভাবনাও।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Housing Industry Port
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE