বিএসএনএলে স্বেচ্ছাবসরের (ভিআরএস) ভাবনা একতরফা। এ কথা জানিয়ে কর্মী-অফিসারদের সাতটি সংগঠনের দাবি, কেন্দ্র বা সংস্থা, কেউই বিষয়টি নিয়ে তাদের সঙ্গে কথা বলেনি। সংস্থার পুনরুজ্জীবনেও এটি ঠিক সমাধান নয়। ভিআরএসের বিরোধিতায় শুক্রবার দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে তারা।
মঙ্গলবার সংগঠনগুলির দাবি, আর্থিক সঙ্কটের জন্য বিএসএনএলে বিপুল কর্মী সংখ্যার যুক্তি দেওয়া হয়। কিন্তু ২০০৪-০৫ সালে তা আরও বেশি থাকাকালীন নিট লাভ হয়েছিল ১০ হাজার কোটি টাকা। রিলায়্যান্স জিয়ো বাজারে আসার আগের তিন অর্থবর্ষে কার্যকরী মুনাফাও আসে। তার পরে মাসুল যুদ্ধে কমেছে আয়। তাদের যুক্তি, দু’বার ভিআরএস চালু সত্ত্বেও এমটিএনএলের উন্নতি হয়নি।
সম্প্রতি সিএমডি অনুপম শ্রীবাস্তব ভিআরএসের ভাবনার কথা জানান। এ দিন অবশ্য বিষয়টি নিয়ে সংস্থার বক্তব্য মেলেনি। সংগঠনগুলির অভিযোগ, অব্যবহৃত সম্পদ থেকে আর্থিক উন্নতির সুযোগ থাকলেও, এখনও সায় মেলেনি কেন্দ্রের। বরং সংস্থার ভবিষ্যৎ নিয়ে কর্মীদের মনে এমন শঙ্কা জন্মেছে যে এই ভিআরএস কার্যত বাধ্যতামূলক অবসরেরই নামান্তর হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সিএমডি যদিও জানান, এন্টারপ্রাইজ় ব্যবসা থেকে সংস্থা ২০১৮-১৯ সালে ৬,৫০০ কোটি টাকা আয় করেছে। যা রেকর্ড।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy