প্রতীকী ছবি
এলাকার নার্সিংহোমকে করোনা চিকিৎসা কেন্দ্র হিসেবে বেছে নেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখালেন চুঁচুড়ার কপিডাঙার বাসিন্দারা। ঘনবসতি এলাকার ওই নার্সিংহোমে করোনার চিকিৎসা হলে সংক্রমণ ছড়াবে বলে অনেকে আশঙ্কা প্রকাশ করেন। রবিবার দুপুরে ওই বিক্ষোভের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক জানান, স্থানীয় বাসিন্দাদের কোনও সমস্যা থাকলে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।
প্রশাসন সূত্রের খবর, এখানকার একটি নার্সিংহোমে করোনা চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে হুগলি জেলা প্রসাসন। এই মর্মে প্রশাসন এবং স্বাস্থ্য দফতরের তরফে নার্সিংহোমে নির্দেশ পৌঁছয়। নার্সিংহোমে ভর্তি রোগীদের অন্যত্র পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। নতুন রোগী ভর্তি নিতেও নিষেধ করা হয়। বিষয়টি জানাজানি হতে এলাকায় শোরগোল পড়ে। সেই কারণেই এ দিন দুপুরে কয়েকশো মানুষ লকডাউন উপেক্ষা করে নার্সিংহোমের সামনে এসে বিক্ষোভ শুরু করেন। বিক্ষোভকারীদের মধ্যে প্রচুর মহিলাও ছিলেন। বিক্ষোভকারীরা ওই নার্সিংহোমে করোনা চিকিৎসা করা চলবে না বলে দাবি তোলেন।
স্থানীয় বাসিন্দা দীপালি দাস বলেন, ‘‘করোনাভাইরাস থেকে দূরে থাকার জন্যই আমাদের ঘরবন্দি হয়ে থাকতে হচ্ছে। সেই রোগে আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য ঘনবসতি এলাকার এই নার্সিংহোমকে কেন বাছাই করা হল? তাতে তো সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা থাকবে। কারণ, রোগীর চিকিৎসায় যুক্তরা এলাকার মধ্যে দিয়েই যাতায়াত করবেন।’’ নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষের তরফে সঞ্জয় সিংহ বলেন, ‘‘জেলা প্রশাসনের নির্দেশ আর স্থানীয় বাসিন্দাদের আন্দোলনের জেরে আমরা দিশাহারা। ভর্তি রোগীদের স্থানান্তর করাটাও চিন্তার বিষয়।’’
এলাকার নার্সিংহোমকে করোনা চিকিৎসা কেন্দ্র হিসেবে বেছে নেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখালেন চুঁচুড়ার কপিডাঙার বাসিন্দারা। ঘনবসতি এলাকার ওই নার্সিংহোমে করোনার চিকিৎসা হলে সংক্রমণ ছড়াবে বলে অনেকে আশঙ্কা প্রকাশ করেন। রবিবার দুপুরে ওই বিক্ষোভের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক জানান, স্থানীয় বাসিন্দাদের কোনও সমস্যা থাকলে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।
প্রশাসন সূত্রের খবর, এখানকার একটি নার্সিংহোমে করোনা চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে হুগলি জেলা প্রসাসন। এই মর্মে প্রশাসন এবং স্বাস্থ্য দফতরের তরফে নার্সিংহোমে নির্দেশ পৌঁছয়। নার্সিংহোমে ভর্তি রোগীদের অন্যত্র পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। নতুন রোগী ভর্তি নিতেও নিষেধ করা হয়। বিষয়টি জানাজানি হতে এলাকায় শোরগোল পড়ে। সেই কারণেই এ দিন দুপুরে কয়েকশো মানুষ লকডাউন উপেক্ষা করে নার্সিংহোমের সামনে এসে বিক্ষোভ শুরু করেন। বিক্ষোভকারীদের মধ্যে প্রচুর মহিলাও ছিলেন। বিক্ষোভকারীরা ওই নার্সিংহোমে করোনা চিকিৎসা করা চলবে না বলে দাবি তোলেন।
স্থানীয় বাসিন্দা দীপালি দাস বলেন, ‘‘করোনাভাইরাস থেকে দূরে থাকার জন্যই আমাদের ঘরবন্দি হয়ে থাকতে হচ্ছে। সেই রোগে আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য ঘনবসতি এলাকার এই নার্সিংহোমকে কেন বাছাই করা হল? তাতে তো সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা থাকবে। কারণ, রোগীর চিকিৎসায় যুক্তরা এলাকার মধ্যে দিয়েই যাতায়াত করবেন।’’ নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষের তরফে সঞ্জয় সিংহ বলেন, ‘‘জেলা প্রশাসনের নির্দেশ আর স্থানীয় বাসিন্দাদের আন্দোলনের জেরে আমরা দিশাহারা। ভর্তি রোগীদের স্থানান্তর করাটাও চিন্তার বিষয়।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy